জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
এক্ষেত্রে যিহার সাব্যস্ত হবেনা।
(২.৩)
এখানে মূলত অনূভুত ও চাক্ষুষ দেখা যায়,এমন মাখলুক উদ্দেশ্য।
সুতরাং ফেরেশতারা এর অন্তর্ভুক্ত নয়।
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ-
اَوَ لَمۡ یَرَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اَنَّ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ کَانَتَا رَتۡقًا فَفَتَقۡنٰہُمَا ؕ وَ جَعَلۡنَا مِنَ الۡمَآءِ کُلَّ شَیۡءٍ حَیٍّ ؕ اَفَلَا یُؤۡمِنُوۡنَ ﴿۳۰﴾
যারা কুফরী করে তারা কি দেখে না যে, আসমানসমূহ ও যমীন মিশে ছিল ওতপ্রোতভাবে, তারপর আমরা উভয়কে পৃথক করে দিলাম; এবং প্রাণবান সব কিছু সৃষ্টি করলাম পানি থেকে, তবুও কি তারা ঈমান আনবে না?
(সুরা আম্বিয়া ৩০)
মুফাসসিরিনে কেরামগন বলেছেন,
اللفظ وإن كان عاما إلا أن القرينة المخصصة قائمة ، فإن الدليل لا بد وأن يكون مشاهدا محسوسا ؛ ليكون أقرب إلى المقصود . وبهذا الطريق تخرج عنه الملائكة ، والجن ، وآدم ، وقصة عيسى عليهم السلام ؛ لأن الكفار لم يروا شيئا من ذلك . ا هـ منه .
ثم قال الرازي أيضا : اختلف المفسرون ، فقال بعضهم : المراد من قوله : كل شيء حي الحيوان فقط . وقال آخرون : بل يدخل فيه النبات ، والشجر ؛ لأنه من الماء صار ناميا ، وصار فيه الرطوبة ، والخضرة ، والنور ، والثمر .
সারমর্মঃ-
প্রাণবান সব কিছু সৃষ্টি করলাম পানি থেকে,এখানে উদ্দেশ্য হলো যাহা অনূভুত ও চাক্ষুষ দেখা যায়,এমন মাখলুক উদ্দেশ্য।
সুতরাং ফেরেশতা,জীন,আদম আঃ,ঈসা আ: এর অন্তর্ভুক্ত নয়।