আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
194 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (7 points)

শায়েখ আসসালামুয়ালাইকুম, দু:খিত আবারো প্রশ্ন করায়! আমি ইত:মধ্যেও ২/৩ বার প্রশ্ন করে উত্তর পেয়েছি! 

আমার স্ত্রী আহলে হাদিস  পারিবারিক ভাবেই! 

আমি নিজেকে হানাফি বলে থাকি তবে কট্টর হানাফি নয়,অর্থাৎ কুরআন সুন্নাহ আলোকে যেটি বেশি শক্তিশালী মনে হয় ও নিরাপদ সেটিই মানার চেষ্ঠা করি! আগে সালাফি আলেমদের দারা বেশি প্রভাবিত হলেও(যেমন:ড.জাকির নায়েক,শায়েখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ ও এক  আহলে হাদিস বন্ধু দারা) পরে মধ্যম পন্থার আলেমদের দারা বেশি প্রভাবিত হয় যেমন:(শায়েখ ড.জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ,শায়েখ আহমাদুল্লাহ)তবে কেউ মাযহাব বিষয়ক জ্ঞান উক্ত শায়েখ দারা হওয়ার পর কেউ যদি আমায় জিজ্ঞেস করতো আমি কোন মাযহাব মানি তবে নিজেকে হানাফি মাযহাব এর বলে থাকতাম কেননা ইমাম আবু হানিফা বলেছেন, যহি হাদিস পাও তবে সেটাই আমার মাযহাব,ও আমার কথার বিপরিতে যদি রাসুল(সা:) হাদিস পাও তবে তোমরা আমার কথাকে দেওয়ালে ছুড়ে মারো,,,এই দৃষ্টিকোন থেকে নিজেকে হানাফি বলি,কেননা আমরা প্রত্যকে কারোনা কারো মত বা মাযহাব মানি, যদিও(আমি নাভীর উপরে হাত বাধি,জামাতেও সুরা ফাতেহা পাঠ করি,রফলইয়াফাইন করি, নারী ও পুরুষ সালাত একই এটাই বেশি শক্তিশালী ও সঠিক মনে করি)

বিবাহের প্রয়জন দেখা দিলে, মেয়ে কে বিয়ের প্রস্তাব দেয় কিন্তু সে বলে অভিভাবক অনুমতি ছাড়া বিবাহ হয়না,তবে সেটা আমিও জানতাম!  কিন্তু হানাফি মাযহাব অনুযায়ী বিয়ে হয়ে যায়, আর আমার পরিবার যেহেতু হানাফি মাযহাব আলোকেই আমল করেন স্থানীয় আলেম বা মসজিদের ইমাম যে সালাত আদায় করে বা পরামর্শ দেয়, তো আমিও নিজেকে তখন আমি হানাফি মনে করে বিবাহের কিছু দিন পূর্বে এভাবেই মনস্থীর করি,যেহেতু নিজেকে আহলে হাদিস বা সালাফি ও বলতাম না!

আমি তাকে বলি বিবাহ হয়ে যায়, শক্ত বিশ্বাস ছিল যে বিবাহ ই শুদ্ধ হয়না,তবে ওলির অনুমতি  ছাড়াও বিবাহ হয় এমন এক পোস্ট পরি লুৎফর রহমান ফরায়েজী হুজুরের সেখানে তিনি কিছু দলিল এনে ব্যাখা করেন! পরে আমারো মনে হয় বিবাহ হয়ে যাবে ইং শা আল্লাহ! আর বিবাহ পূর্বে দু'আ করেছিলাম যেন আল্লাহ বিবাহ কবুল করে নেন! যদিও বিবাহ পরে দু-এক সময় মনে প্রশ্ন জেগেছিল যে আদৌ আমাদের বিবাহ হয়েছে কিনা!!( অভাব অনটনে পড়াই)

স্ত্রী সহিত কিছুদিন হারাম সম্পর্ক গ্যাপ রাখি, আরিফ আজাত ভাই এর বই পরে ইসলামিক মাইন্ড ও তৈরী হয়েছিল!এবং আমি তাকে আমাকে বিয়ের জন্য প্রভাবিত করি এবং বলি আমরা হালাল হয়ে যাবো, আর পরবর্তীতে বিবাহ পারিবারিক ভাবেই করবোই,এই বিবাহ কথা দুই পরিবার কে কোনদিন জানাবোনা! সেও বিয়েতে রাজি হয়!

পরে কাজী অফিসে গিয়ে বিবাহ করি!

কিন্তু বিবাহ পরবর্তী সময়ে, তালাক বিষয়ে অজ্ঞতার কারণে মৌখিক ও শর্ত তালাকের মাধ্যমে ৩ তালাক হয়ে যায়!!যদিও আমার আগের ব্যাখায় এই অনলাইন ফতোয়া  বোর্ড হতে উত্তর পাই বিবাহ ও তালাক হয়ে গেছে!

তবে এখনো সন্দেহ হয় যে বিয়েটা আসলে হয়েছিল কিনা কিংবা তাকে বিবাহ করতে পারবো কিনা হিল্লাহ ছাড়াই ইত্যাদি,আবার সালাফি হজুরের কাছে ফতোয়া নিয়ে জানি যে, বিবাহ ও হয়নি তাই তালাক ও হয়নি! এই মিলে চরম সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছি!!আমি কি আসলেই হানাফি ছিলাম কিনা আবার সালাফি বা আহলে হাদিস  ও কিনা ইত্যাদি! কোনদিকে যাবো,পরকাল আবার হারাতেও চাইনা,ভয় ও হয়, সন্দেহ ও জাগে এমতঅবস্হাহায় যদি পারিবারিক ভাবে বিবাহ করে নেই তবে কি আল্লাহ কাছে  হারাম ই থাকবো কিনা ইত্যাদি!!

আমার প্রশ্ন হলো শায়েখ,

 ১) এই অবস্থায় আমার করণিয় কি? 

২)  যদি বিবাহ ও তালাক হয়েই যায়! তবে আমি  এই স্ত্রী কে অন্য জায়গায় বিবাহ দিলাম এবং পরে সহবাস শেষে তালাক নিলো তারপর উক্ত স্ত্রী কে ইদ্দত শেষে আমি পুনরায় বিবাহ মাধ্যমে আমার জন্য হালাল হবে কিনা?

বি:দ্র: সে আমাকে প্রচন্ড ভালবাসে,আর আমিও তাকে প্রচন্ড ভালবাসি,আমাদের তালাক বিষয়ক অজ্ঞতার কারণে ৩ তালাক হয়! সে যেহেতু আহলে হাদিস তাই তার দৃঢ় বিশ্বাস আমরা পারিবারিক ভাবে বিবাহ মাধ্যমে আল্লাহ কাছে হালাল হবো,আর এটা আমিও বিশ্বাস করতেছি,তবে আবার আমার মনের মধ্যে সন্দেহ, সংশয় ও কাজ করতেছে যে আল্লাহ কাছে যদি হালাল না হয় তবে পরকালে কি হবে আমার ইত্যাদি!ক্রমগত যেনা ই যদি হয় তবে যদি কুফরি হয় বা আল্লাহ না মাফ করেন ইত্যাদি,এতে যদি মতের সুবিধা নেওয়া হয় ইত্যাদি!

শায়েখ ড. জাহাঙ্গীর হজুরের আস সুন্নাহ ট্রাস্ট পেইজে প্রশ্নের উত্তরে দেখি, হিল্লাহ বিবাহ হারাম,ও যে করাই ও করে তারা অভিশপ্ত!  ইসলামে এর ভিত্তি নেই,যারা করাই তারা না জেনেই বা বুঝে করাই!

আবার, শায়েখ আহমাদুল্লাহ এক ইউটিউব ভিডিওতে  প্রশ্ন, হিল্লাহ  বিবাহ হারাম,কেউ যদি হিল্লাহ বিবাহ করেই ফেলে তবে কি আগের স্বামীর জন্য হালাল হবে?উত্তরে দেখি তিনি বলেন,কেউ যদি হিল্লাহ বিবাহ করেই ফেলে তবে উক্ত স্ত্রী আগের স্বামীর জন্য হালাল হবে এ কথা ঠিক কিন্তু কাজটা অত্যন্ত গ্রহীত জঘন্য ও নিন্দনীয়!

 

আমি এই অবস্থায় কি করবো? আশে পাশে কোন কওমি বা সালাফি অন্য কোন ফতোয়া বোর্ড নেই আমার জানামতে!

দয়া করে, আমার উক্ত পুরো প্রশ্ন পরে  আমার এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েন,এটাই লাস্ট এই বিষয়ক লাস্ট প্রশ্ন আপনাদের ফতোয়া বোর্ডে  ইং শা আল্লাহ! 

আমাকে উক্ত দুটি প্র্শ্নের উত্তর দিয়েন প্লিজ!প্লিজ!প্লিজ! 

এবং আমার জন্য দু'আ করিয়েন আল্লাহ যেন আমাকে ধৈর্য দান করেন ও সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে সাহায্য করেন! আমিন!

1 Answer

0 votes
by (677,000 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم


কে কোন মাযহাব মানছে? কে কোন ইমামকে মানছে? এটাকে দেখে ফাতাওয়া দেওয়া হবে না।বরং যিনি ফাতাওয়া দিচ্ছেন, উনি উনার মাযহাবের আলোকেই ফাতাওয়া দিবেন।এটাই ফিকহের মূলনীতি।

https://ifatwa.info/81947/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ- 
আপনি যার কাছেই জিজ্ঞাসা করবেন, তিনি তার মাযহাবের আলোকে ফাতাওয়া দিবেন।আমরা হানাফি ফিকহের মূলনীতির আলোকে ফাতাওয়া দেই, সুতরাং আপনার বিবরণমতে তিন তালাক পতিত হয়ে গিয়েছে, আপনারা পরস্পর পরস্পরের জন্য হারাম হয়ে গিয়েছেন। স্ত্রীর অন্যত্র বিয়ে ও সহবাস এবং ঘরসংসার  করার পর সেখানে তালাক হলে,পরবর্তীতে আপনি বিয়ে করতে পারবেন।ইচ্ছাকৃত এমনটা ঘটানো জায়েয হবে না।

সৌদী আরবের গ্রহণযোগ্য বিদগ্ধ গবেষক আলেমগণ এ  সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে, তিন  তালাকে তিন তালাক-ই পতিত হবে।

সৌদী গবেষকবৃন্দে সিদ্ধান্তের কপি এই -
 توصل المجلس بأكثريته إلى اختيار القول بوقوع الطلاق الثلاث بلفظ واحد ثلاثا ___الخ (مجلة البحوث الإسلامية، المجلة الأول، العدد الثالث، سنة 1397 ه)
অর্থ: লাজনাতুত দায়িমা লিল বুহুস ওয়াল ইফতা পরিষদ (সৌদী আরব)- অধিকাংশ সদস্য ওলামায়ে কিরামের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই সিদ্ধান্তে উপনিত হয় যে,এক শব্দে তিন তালাক দিলে তিন তালাকই পতিত হবে। (মাজাল্লাতুল বুহুসিল ইসলামিয়্যা, প্রথম খন্ড, তৃতীয় সংখ্যা, ১৩৯৭ হিজরী)

তিন তালাকই পতিত হবে।স্ত্রী স্বামীর জন্য হারাম হয়ে যাবে।(ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়্যা-১২/৩৯১)

এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/18630

এক্ষেত্রে সূরত একটিই বাকি আছে। তা হল, আপনার স্ত্রী অন্যত্র বিবাহ হতে হবে।তারপর সেই স্বামীর সাথে স্বাভাবিক ঘর সংসার করতে হবে। এমনকি শারিরীক সম্পর্ক হতে হবে। তারপর সেই স্বামী যদি আপনার স্ত্রীকে তালাক দেয়, তারপর ইদ্দত শেষ হয়, তাহলেই কেবল আপনার স্ত্রীকে আপনি আবার বিবাহ করতে পারবেন। এবং আবার ঘর সংসার করতে পারবেন। এছাড়া দ্বিতীয় কোন রাস্তা খোলা নেই।

মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ- 

فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُ مِن بَعْدُ حَتَّىٰ تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا أَن يَتَرَاجَعَا إِن ظَنَّا أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ [٢:٢٣٠] 

তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে,তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়,তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা;যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়। [সূরা বাকারা-২৩০]

হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

عَنْ عَائِشَةَ أَنَّ رَجُلاً طَلَّقَ امْرَأَتَه“ ثَلاَثًا فَتَزَوَّجَتْ فَطَلَّقَ فَسُئِلَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم أَتَحِلُّ لِلأَوَّلِ قَالَ لاَ حَتّٰى يَذُوقَ عُسَيْلَتَهَا كَمَا ذَاقَ الأَوَّلُ.

আম্মাজান আয়েশা রা. থেকে বরণিত, রাফায়ার স্ত্রী বলল, হে আল্লাহর রাসুল, আমার স্বামী রাফায়া আমাকে এক সাথে তিন তালাক দিয়েছে? এরপর আমি আব্দুর রাহমানের সাথে বিবাহ করেছি। এখন রাফায়ার কাছে যেতে পারবো কিনা? নবীজী বললেন, আবদুর রহমান তোমার সাথে সহবাস করলে এরপর রাফায়ার নিকট যেতে পারবে। (সহীহ বুখারী ৫২৬১)

আরো জানুনঃ- 
https://ifatwa.info/82185/

অভিভাবক ছাড়া বিবাহের বিধান জানুনঃ- 
https://ifatwa.info/4801/

তালাকের চুক্তিতে বিবাহ অর্থাৎ হিল্লা বিবাহের ক্ষেত্রে ২য় স্বামী লা'নত প্রাপ্ত হবে।
হাদীসে রাসুলুল্লাহ সাঃ এহেন হিলাকারী স্বামী ও সংশ্লিষ্টদের জন্য কঠোর বাক্য ব্যবহার করেছেন।

তবে ১ম স্বামী হতে তালাকের পর ইদ্দত পালন শেষে এভাবে অন্যত্রে বিবাহ বসে সেখানে সহবাস হওয়ার পর তালাক হয়ে গেলে ইদ্দত পালন শেষে ১ম স্বামীর সাথে পুনরায় বিবাহ বসলে (২য় স্বামী লা'নত প্রাপ্ত হলেও) সেই বিবাহ শুদ্ধ হবে।
এটিই হানাফি মাযহাব সহ অনেক ইসলামী স্কলারদের মত।

তবে কিছু ইসলামী স্কলারদের মত অনুযায়ী এ ধরনের হীলা জায়েজ নেই,তাই বিবাহও সহীহ না হওয়ার তারা মত পোষন করেন।

বিস্তারিত জানুনঃ- 


★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
প্রশ্নের বিবরণমতে আপনাদের বিবাহ শুদ্ধ হয়েছে,তাই  তিন তালাকও পতিত হয়ে গিয়েছে।

আপনারা পরস্পর পরস্পরের জন্য হারাম হয়ে গিয়েছেন। স্ত্রীর ইদ্দতকাল অতিবাহিত হওয়ার পর অন্যত্র বিয়ে ও সহবাস এবং ঘরসংসার করার পর সেখানে তালাক হলে,পরবর্তীতে তার ইদ্দতকাল অতিবাহিত হওয়ার পর আপনি বিয়ে করতে পারবেন।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (11 points)
পরিচ্ছেদঃ ১২. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - তিন তালাকপ্রাপ্তা রমণীর বর্ণনা

৩২৯৬-[২] ’আব্দুল্লাহ ইবনু মাস্’ঊদ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হীলাকারী (২য় স্বামী) এবং যার জন্য হীলা করা হয় (তথা প্রথম স্বামীর), উভয়ের প্রতি অভিসম্পাত করেছেন। (দারিমী)[1]

عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ قَالَ: لَعَنَ رسولُ الله المحلّلَ والمُحلَّلَ لَهُ. رَوَاهُ الدَّارمِيّ

عن عبد الله بن مسعود قال: لعن رسول الله المحلل والمحلل له. رواه الدارمي
[1] সহীহ : দারিমী ২২৬৩।


(প্রশ্নকারীর প্রতি) আপনি কি রাসুল(স.) এর অভিসম্পাত চান?
by
আমি চাইনা রাসূল (সা:) এর অভিসম্পাত হতে,তবে কেউ যদি করেই ফেলে তবে কি আল্লাহ মাফ করে দিবেন না??

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...