আসসালামু আলাইকুম হুজুর। বউ ওয়াস ওয়াসা গ্রস্ত কিন্তু হাসবেন্ড ভাল।প্রশ্ন গুলো ভাল ভাবে পরে যদি বুজিয়া উত্তর দিতেন তাহলে অনেক উপকার হইত। ওয়াস ওয়াসার রোগি বলে এরিয়ে যাবেন না প্লিজ। কারন হাসবেন্ড ত ওয়াস ওয়াসা গ্রস্ত না।
১।
।ধরেন বউ হাসবেন্ড কে বলছে তুমি যে আমাকে কাল ইশারা দিয়া বুজাইছো তখন কি আমার দিকে ইশারা দিসিলা।হাসবেন্ড বলছে না।তুমার সোজা ত ইশারা দেই নাই একটু অন্য দিকে ইশারা দিয়া বুজাইছি।আর মনে ছিল অন্য একজন কে আমি অইভাবে বলতে দেখছিলাম সেঈটা চোখে ভাসতেছিল তুমাকে বুজানোর সময়।তখন বউ বলছে তাহলে কি ইশারা সরাসরি আমার দিকে দিতে হবে।তখন হাসবেন্ড বলছে হুম।বউ বুজে না দেইখা সে বউয়ের দিকে ইশারা করে দেখাতে গেসে বউ বলছে না দেখাতে হবে না।তখন হাসবেন্ড বলছে আচ্ছা।তখন সে বিষয় টা বুজানোর জন্য অন্য একদিকে ইশারা দিয়ে বলছে ধর এটা তুমি এখন আমাকে তুমাকে এভাবে এভাবে এভাবে বলতে হবে।এভাবে এভাবে বলার সময় সে অই দিকে হাত নাড়াইছে।হাত নারানোর সময় যদি মনে তা...আসে কিন্তু মুখে সরাসরি তা...উচ্চারণ করে নাই।এখন আমার চিন্তা হচ্ছে আমাকে বুজানোর যে বউকে ধরে বা মনে করে একদিকে এভাবে ইশারা দিয়ে বুজাইল এতে মুখে উচ্চারণ করে নাই।এতে কি তা..হবে।???বউকে বুজানো তার উদ্দেশ্য ছিল।।সে বলতেছে বুজাইলে তা..হবে কেন।আমার নিয়ত আমার উদ্দেশ্য ত বুঝতে হবে।এই ইশারার বিষয় টা যদি ক্লিয়ার করতেন। আমি খুবই চিন্তায় আছি।
ক।বউ রাতে হাসবেন্ড কে বুজানোর জন্য বলছে যে তুমি যে আমাকে ধইরা অইভাবে ইশারা দিয়া বুজাইলা হাসবেন্ড ঘটনা ক্লিয়ার বুজতে না পারাই বউ হাসবেন্ড জেভাবে বলছে বউ সেভাবে বইলা বুজানোর চেস্টা করছে।যেমন বউ বলছে তুমি যে বল্লা মনে কর এটা তুমি (অন্য একদিকে ইশারা দিসে নিজের দিকে দেয় নাই)তারপর ৩ বার সে দিকে এভাবে এভাবে এভাবে (বউও হাত নারিয়া দেখাইছে)ইশারা দিয়া বল্লা।তখন হাসবেন্ড বুঝতে পারছে।এখন বউ হাসবেন্ড থেকে অই ঘটানার নিয়ত জানার জন্য হাসবেন্ড কে মনে করিয়া দেওয়ার জন্য হাসবেন্ড জেভাবে বলছে অইভাবে কইরা দেখাইছে এতে কি কোন সমস্যা হবে।বলার সময় মনে তা..আসতে পারে কিন্তু মুখে উচ্চারণ করে নাই। যেহেতু বউ ওয়াস ওয়াসা গ্রস্ত।অধিকার আসে কিনা জানিনা।
২।আরেকটা বিষয় এর উত্তর দেওয়া হইছে তাও ভিতরে শান্তি লাগার জন্য জিজ্ঞেস করতেছি। মুযাকারায়ে তালাকের ক্ষেত্রে মুক্তি দিলাম,জাও গা,জা মন চাই তাই কর,বারয়ে আইসা জেন তুমাকে না দেখি, যাব গা আমার সন্তান দিয়া যেখানে খুশি জাও। এক্ষেত্রে হাসবেন্ড এর নিয়ত না থাকলে কাজায়ান তালাক হবে।একাধিক কাযায়ান তালাক হইলেও সংসার করা যাবে।আর না থাকলা,সংসার না করলা,যাও গা,মানে উপরের কেনায়া বাক্য গুলা মুযাকারায়ে তালাকের ক্ষেত্রে না বলে শুধু জগরার সময় রাগ কইরা তালাকের নিয়ত ছাড়া বলে তাইলে এতে কোন তালাক ই হবে না।এই মাসালা ত সঠিক তাইনা হুজুর??
৩।।অনেক আগে বউ কে অধিকার দেওয়ার কথা বউয়ের মনে আছে যে হাসবেন্ড তাকে মেসেজে সাময়িক অধিকার দেওয়ার কথা বলছিল।হাসবেন্ড ও সিকার করছে।আরেক দিন বউ জিজ্ঞেস কছে তুমি কবে অধিকার দেওয়ার কথা বলছিলা তখন হাসবেন্ড বলছে এক মেয়ে নিয়ে জগরা হইছিল অইদিন।তখন বউ বলছে তুমি কি সিওর।তুমি না বল যে মেয়েদের যখন সমসসা হইছে তখন তুমি কিছু বল ন্সি।তুমার দুশ দেইখা চুপ থাকছ।তখন হাসবেন্ড বলছে কিজানি তুমি এত এত বার আমাকে এসব প্রশ্ন কর আমি আইলিয়া জাই।আমার এত কিছু মনে থাকে না।তবে একদিন বলছি আর অই সময়ের জন্যই বলছিলাম।তুমার ভাল না লাগলে দেও গা।জখন মন চাই তখন দিতে পারবা এমন ভাবে বলি নাই আর অই নিয়তে ও নিয়তেও বলি নাই।তাহলে ত সাময়িক ই বুজাবে?? এরকম ভাবে তারে জিজ্ঞেস করলে কোন ঘটনা উল্টো পাল্টা বলে আবার আমি যেভাবে বলি সেভাবেই সিকার করে আর বলে আমার মনে নাই।তাহলে হুজুর এ অবস্থায় কি তাকে জিজ্ঞেস করা বাদ দিব।তারে অনেক বার জিজ্ঞেস করা হইছে সে উত্তর দিছে মাজে মাজে গুলায়া অন্য ভাবএ বলে তখন আমি যা বলি মানে এটা না একদিন তুমি এইভাবে বল্লা তখন তাই সিকার করে।বলে তুমি এত বার বার জিজ্ঞেস করে আমাকে বিব্রত কর।আমার আগের কোন কিছুই হুবুহু মনে নাই।আমি শুধু এটা বলতে পারি আজ পরজন্ত তুমাকে ছাড়ার চিন্তা আসে নাই মনে।মুখে যদি কেনায়া বলি তাও অই নিয়ত আসে নাই আর কোন দিন আসবেও না।তুমাকে মরার আগ পরজন্ত ছারব না।আর তুমার কোন অধিকার নাই।যদি কোন কথায় হইয়া থাকে তাও অই সময় এর জন্য বলছি।আর মনে বিশ্বাস থাকত যে তুমি আমাকে কোন দিন ছারবা না।আমাকে আর এগুলা নিয়া পেরা দিও না আজ পরজন্ত এসব চিন্তা আসে নাই।তুমি যদি এমন করতে থাক তাহলে হঠাৎ কোন খারাপ কিছু ঘটতে পারে।এখন কি তারে জিজ্ঞেস না করে তার কথার উপর ভরসা করে সংসার করলে আমি কি গুনাহগার হব।সে বলছে আমি ত বুজি এখন কিছু হই নাই।তুমার যদি গুনাহ দেখে এত ভয় করে তাহলে এগুলার জবাব দিব আমি।আমার উপর এগুলা।তুমি আর এসব নিয়া আমাকে পেরা দিও না।হাসবেন্ড কে জিজ্ঞেস করলে একেক দিন একেক ভাবে বলে আরো চিন্তা বারে।উপরের বরননা অনুযায়ী আমার করনিয় কি হুজুর।