(১)মেসেঞ্জারে বা এসএমএস এ প্রদত্ব সালামের জবাব প্রদানও ওয়াজিব। তথা লিখিত সালামের জবাব মুখে দেওয়াও ওয়াজিব।লিখিত সালামের জবাব লিখে দেওয়া মুস্তাহাব।
(২)ফেসবুকে বা ইউটিউবে বিভিন্ন ভিডিওতে যে সালাম দেওয়া হয়, এর উত্তর দেয়া ওয়াজিব নয়। এর উত্তর না দিলে গুনাহ হবে না। কেননা এখানে নির্দিষ্ট কাউকে সালাম দেয়া হচ্ছে না।
(৩)ফুটবল বা ক্রিকেট বিষয়ক বা খেলা বিষয়ক কোন ভিডিওর শুরুতে সালাম দিলে তার জবাব দেয়াও ওয়াজিব নয়।কেননা এখানে ব্যাপকভাবে সালাম দেয়া হচ্ছে।আর ব্যাপকভাবে সালাম দিলে সেটার জবাব প্রদান ওয়াজিব হয় না।
(৪)অনেক ভ্লগ বা ভিডিওর শুরুতে সালাম দেয় কিন্তু ভিডিওতে গানের সুর থাকে বা মিউজিক থাকে কিন্তু আবার ভালো বিষয় ও থাকে আবার মেয়ে ও থাকে, এরকম ভিডিওর শুরুতে যদি সালাম দেয়া হয়, তাহলে তার উত্তর দেওয়া ওয়াজিব হবে না।
(০৫)
এক্ষেত্রে হারাম জিনিস দেখার গুনাহ হবে।।সালামের জবান দেয়ার দরুন গুনাহ হবেনা।
(০৬)
রিমঝিম বৃষ্টি কে বিরক্তিকর মনে করা অনুচিত তবে এজন্য ঈমানে কোনো সমস্যা হবে না।
(৭)
এভাবে গড়নের দাগ বলা যাবে।
গুনাহ হবেনা।
(০৮)
গোলাম অর্থ দাস আর দস্তগীর অর্থ সাহায্যকারী। এই নাম রাখা যেতে পারে।
(৮)গোলাম দাস,আর মোস্তফা অর্থ বাঁচাইকৃত। এই নামও রাখা যেতে পারে।
(০৯)গোলাম অর্থ দাস।আর মর্তুজা নামের অর্থ সন্তুষ্ট।
সুতরাং এই নাম রাখা যেতে পারে।
হযরত আবু হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত,
ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺃﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻗﺎﻝ ﻻ ﻳﻘﻮﻟﻦ ﺃﺣﺪﻛﻢ ﻋﺒﺪﻱ ﻭﺃﻣﺘﻲ ﻛﻠﻜﻢ ﻋﺒﻴﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻛﻞ ﻧﺴﺎﺋﻜﻢ ﺇﻣﺎﺀ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻟﻜﻦ ﻟﻴﻘﻞ ﻏﻼﻣﻲ ﻭﺟﺎﺭﻳﺘﻲ ﻭﻓﺘﺎﻱ ﻭﻓﺘﺎﺗﻲ
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,তোমাদের মধ্য থেকে কেউ যেন আমার বান্দা! আমার বান্দী! বলে সম্বোধন না করে।বরং তোমরা তো সকলই আল্লাহর বান্দা এবং বান্দী।তোমরা আমার দাস! আমার দাসী!আমার যুবক! আমার যুবতী! বলে সম্বোধন করবে।সহীহ মুসলিম-২২৪৯
খালিছ লাল ও হলুদ কালারের জামা পড়া যাবে না। এবং ঘড়িও পরিধান করা যাবে না।হ্যা, খালিছ লাল না হলে তাতে কোনো সমস্যা নেই।