আসসালামুআলাইকুম ওরাহমাতুল্লা।
১।একটা মেয়ে মারাত্বক ওয়াসওয়াসায়,আক্রান্ত।সবসময়,ওয়াসওয়াসা আসে ওর মনে।মেয়েটাকে তার স্বামী তালাকের পাওয়ার দিছে।মেয়েটাকে যখন মেসেজে স্বামী ডাকে তখন মেয়েটা হুম বলে উত্তর দেয়।তখন ওর মনে ওয়াাওয়াসায় আসে তালাকের।কিন্তুু সে মনে মনে না না করে। এরপরপর আবার ওয়াসওয়াসা আসতে মনে থাকে সেই নিয়তে বলেছে,অনিচ্ছা সত্তেও।এরপর আবার না না বলে মনে মনে।কারন সে স্বামীকে খুব ভালবাসে।মেয়েটা চায় স্বামীর সাথে থাকতে।সে তালাকের নিয়তে হুম বলে নি।শুধু ডাকার কারনে হুুম বলে উত্তর দিয়েছে।এর দ্বারা কি ওদের বিচ্ছেদ হবে?একটু বলবেন দয়া,করে।ওদের সংংসারটা বৈধ আছে তহ?ও মারাত্বক চিন্তায় আছে।অনিচ্ছা সত্বেও এমন ওয়াসওয়াসা আসতে থাকে।
২।আমি নিজের দিকে ইন্গিত না করে প্রশ্নটা করেছি।উত্তর জানার জন্য অন্যের দিকে ইন্গিত করে করেছি।এতে কি কোন সমস্যা হবে?কারন শুনেছি নিজের দিকে ইন্গিত করে প্রশ্ন করলেও নাকি তালাক হয়।
৩।কেউ যদি স্বামীকে বলে যদি ভাল না লাগে বলে দাও চলে যাব তুমার জীবন থেকে, অভিমান করে বা রাগ করে বললে স্ত্রী।স্বামী যদি তালাকের নিয়ত ছাড়া বলে চলে যাও বা যাইলে যাওগা তাহলে কি তালাক হয়?এই প্রশ্নটা মনে হয় আমি আগেও করেছিলাম।ভুলে গেছি।নিয়ত ছাড়া বললে তালাক হবে না বলেছিল মনে হয় উত্তর।ঠিক মনে নেই তাই আবার জিগ্যেস করেছি।
৪।স্ত্রীর মনে কয়েকটা কেনায়া শব্দ নিয়ে সন্দেহ হয়,মানে স্বামী কোন নিয়তে বলেছে সেটা ভেবে।স্ত্রী একটা একটা জিগ্যেস না করে এক্কেবারে জিগ্যেস করেছিল কোনদিন তালাকের নিয়তে কিছু বলেছিল কিনা।স্বামী বলে না বলে নি।স্বামীকে এই ব্যপারে প্রশ্ন করলে রেগে যায়,তাই এক্কেবারে একবারে জিগ্যেস করেছে।এতে কি কোন সমস্যা হবে?