১.
এক বনের প্রশ্ন,তিনি খুব জটিলতায় আছেন।
উনার হায়িজ হয় ৯জুন বিকাল হতে হাল্কা হাল্কা দেখিতে পান তিনি,সাদা স্রাবের মত,পরে সেদিন রাত হতেও পুর্ন লাল স্রাব যায়,যেহেতু তানের আগের অভ্যাস ৭ দিন অতেব উনি এত খেয়াল করেন নি, তবে ১৩ জুন সাদা আসায় উনি গোসল করে ফেলেন অনেকটা কনফিউজড হয়ে।তবে ব্যাথা ছিল।
বর্ত্মাম্নে ২৬ জুন হতে অর্তাত সুস্থ হয়ার ১৩ তম দিনে আবার পুরো লাল স্রাব আস্তেসে উনার,উনি ইস্তেহাযা ধরে নামাজ পরচেন।এখন উনার প্রশ্ন যে,ইস্তেহাযা যেদিন সুস্থ হয়ার ১৫ তম দিন শেষে ১৬ তম দিনে পরবে উনি কি সেদিন থেকে নামাজ রুজা বন্ধ রাখবেন?কিন্তু আবার উনার মনে হচ্ছে মানে মুটামুটি শিউর সেই বোন যে,উনার ৫/৬ দিনের বেশি যাবে না,তো যদি ১৬ তম দিন হতে হাইজ ধরে নামাজ রুজা বন্ধ রাখেন তাহলে কি গুনাহ হবে,যেহেতু তিনি শিউর এটা ২/৩ দিনের মধ্যে বন্ধ হবে অর্থ্যাৎ হাইজের ৩ দিন ৩ রাত পুর্ন হবে না?
আর যদি উনি বন্ধ রাখেন আর ৩ দিন ৩ রাতে না পুরন হয় তবে কি নামাজ কাযা করতে হবে?
২।আমার কিছু প্রশ্ন ছিল।
স্বামীর বাড়িতে পর্দা রক্ষায় সমস্যা হলে কি বাপের বাড়ি থাকা যাবে?
৩.শ্বশুর শাশুরির প্রতি আলাদা কি দাইত্ব আছে পুত্রবধুর?
৪.পালক সন্তানের সাথে পর্দা করতে হয় কি??