ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১) তালাক শব্দটি বলা বা লিখার সময় কারো যদি কল্পনায় চলে আসে যে, সে তার বউকে উদ্দেশ্য করে এটা বলছে, বা তার মনে মনে চলে আসে তার বউকে বলছে, তাহলে এতে করে তাদের তালাক হবে না। এগুলো শয়তানের পক্ষ্য থেকে আসা ওয়াসওয়াসা। যখনই মনে এমন চিন্তা আসবে, সাথে সাথেই অভিশপ্ত শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে পানাহ চাওয়া হবে।
(২) " যে পুরুষ এক নারীতে আটকায় না সে কাপুরুষ" (নাউজুবিল্লাহ) । এই লিখার আলোকে যদি কেউ মন্তব্য করে যে, এই ডিজাইন(লিখা) জেনে বুঝে যে লিখেছে, ডিজাইন করেছে, এই লেখা যাদের পছন্দ হয়েছে সবাই কাফের হয়ে গেছে। তার লেখা উচিত ছিলো" যে পুরুষ স্ত্রীতে আটকায় না,সে কাপুরুষ, কারণ একাধিক স্ত্রী থাকতেই পারে"।
উক্ত কথা ইসলামের আকিদা সাংঘর্ষিক জানার পরও এমন মন্তব্য করা বা উক্ত কথাকে পছন্দ করা,সবই ঈমন বিধ্বংসী। তবে না জেনে বললে ঈমানে কোনো সমস্যা হবে না।
(৩) কেউ যদি কোনো কারণে রাগ করে বলে ফেলে" আল্লাহ আমাকে মরন ও দেয়না" এভাবে মৃত্যু কামনা করা জায়েয হবে না।
(৪) দোয়া কুনুতে কিছু অংশ বাদ পরে গেলে, বা পড়তে কিছু ভুল হলে সাহু সিজদা ওয়াজিব হবে না।
(৫) মানিব্যাগের নাপাক টাকা আর কাগজ রাখা থাকে, এবং এটাকে সামনে রেখে নামাজ আদায় করা হয়,যদি সিজদায় যাওয়ার সময় ওই মানি ব্যাগে হাত পা লাগে, তাহলে উক্ত নামাজকে আবার দোহড়িয়ে পড়তে হবে।
، قال في رد المحتار (کتاب الصلاة باب شروط الصلاة: ۲/۷۴، ط: مکتبہ زکریا دیوبند): بخلال ما لو حمل قارورة مضممة فیہا بول فلا تجوز صلاتہ لأنہ في غیر معدنہ کما في البحر المحیط إھ․
(وعفا) الشارع (عن قدر درهم) وان کره تحریما، فيجب غسله، وما دونه تنزيها فيسن، وفوقه مبطل
(قوله وان کره تحريما) ....ففي المحيط: یکرہ ان یصلی و معه قدر درهم او دونه من النجاسۃ عالما به لاختلاف الناس فيه۔۔الخ
الھندیة: (62/1، ط: رشیدیة)
وفی النصاب رجل صلی وفي كمه قارورة فيها بول لا تجوز الصلاة سواء كانت ممتلئة اولم تكن لان هذا ليس في مظانه و معدنه