আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
408 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (7 points)

আসসালামুয়ালাইকুম,  হুজুর কেমন আছেন? আমি গত কদিন আগেই প্রশ্ন করেছিলাম ও উত্তর পেয়েছি কিন্তু আমি যে বিষয়ে জানতে চাচ্ছিলাম সেটার ব্যাখা বা উত্তর পাইনি,দয়া করে আমাকে যদি আমার নিম্নলিখিত লেখা দেখে উত্তর দিতেন কিংবা পূর্বের লেখার সাথে মিলিয়ে অনেক উপকার হত,পুনরায় প্রশ্ন করার জন্য ক্ষমা করবেন!

আমি জেনারেল পুড়ুয়া স্টুডেন্ট, ইসলামিক বিষয় ও তালাক সম্পর্কে খুব বেশি অবগত ছিলাম না!আমি ৪ বছর ধরে এক মেয়ে সাথে প্রেম করতাম,একাকী সময় কাটিয়েছি কয়েকবার রুমডেটে,একদিন কিছু খারাপ ছেলের দারা অবরুদ্ধ হলে আর রুমডেটে যায়নি!!

আমার উনি ছোট বেলা থেকে আহলে হাদিস, ওদের পরিবার সদস্য ও আহলে হাদিস,পারিবারিক ভাবেও সে আহলে হাদিস,আর  আমাকে কেউ জিজ্ঞাসা করলে আমি নিজেকে হানিফি বলেই পরিচয় দিয়ে থাকি,তবে আমি হানাফি মাযহাব পরিপূর্ণ মানতাম না,যেমন আমি সালাতে রফলইয়াফাইন করি,বুকে হাত বাধি,জামাতে সালাতে সুরা ফাতেহা পরি,ও মাঝে মাঝে জোরে আমিন বলি,২০১৬ সাল থেকে আহলে হাদিস আলেমদের পছন্দ কর‍তাম, তাদের কথা ও দলিল ও! পরবর্তীতে পাশাপাশি মধ্যমপন্থার আলেমদের কথা ও কাজ বেশি পছন্দ হয়! যেমন: শায়েখ ড.জাহাঙ্গীর, শায়েখ আহমাদুল্লাহ ও শায়েখ  শাইফুল্লাহ হুজুর , ড. মিজানুর রহমান আজহারী সহ অনান্য দের!  রুমডেটে কিছু ছেলের দারা অবরুদ্ধ হওয়ার পরে ঠিক মাসেখানেক পরেই বিবাহ সিদ্ধান্ত নেই, পারিবারিক ভাবে বিবাহ প্রস্তাব পাঠানোর ইচ্ছা সাহস পরিস্থিতি কোনটাই ছিলনা!!

আরিফ আজাত  ভাই এর প্যারাডক্সিকাল সাজিদ সহ অনান্য দু একটি বই পরে ইসলামিক মাইন্ড সেট আপ ও তেরী হয় আমার মধ্যে,এদিকে শারিরীক সংগ ও মনে মনে চাচ্ছিলাম!

আমি আমার উনি কে গোপনে বিবাহের প্রস্তাব দেয়,প্রতুত্তরে তিনি বলেন, মেয়েদের অভিভাবক  অনুমতি ছাড়া তো বিয়ে হয়না,আমি বলেছিলাম যে হ্যা আমিও জানি" তবে দুটো মত আছে,যদিও আমার কাছেও ওলি অনুমতি ছাড়া বিবাহ হয়না এই মতটাই বেশি শক্তিশালী মনে হয়, আর হানাফি স্কুল অফ থট মত তার তুলনায় দুর্বল মনে হয়, তবে আমরা যদি বিয়ে করি আমাদের বিয়ে হয়ে যাবে ইং শা আল্লাহ!, আল্লাহ তো জানেন,আমরা কেন বিয়ে করছি, যেনা থেকে বাচবো আবার বিয়ে ও হবে!

ইন্টারনেট ঘাটাঘাটি শুরু করলাম, রাসুল সা: এর ওলী অনুমতি ব্যাতীত বিবাহ হয়না এই হাদিসের বীপরীতে অন্য কি হাদিস রয়েছে যেটার ব্যাখা আমি আমার উনি কেউ জানাতে পারবো বা যে কেউ জানতে চাইলে তাদের জানাতে পারবো,, পরবর্তী ফেসবুকে এক হুজুরের পোস্ট দেখি যেখানে তিনি জানান মেয়েদের ওলি ব্যাতিত বিবাহ হয়,এবং সেখানে তিনি কিছু দলিল ও ব্যাখা তুলে ধরেন!

সেই পোস্ট টা আমার উনি কে দেখিয়েছিলাম কিনা মনে নেই!

পরে সিদ্ধান্ত নিয়েই নিলাম যে বিবাহ করে নিবো, বিবাহ ছাড়া যদি থাকি তাহলে ১০০% যেনা,আর বিবাহ করলে ৫০/৫০ যেনা সম্ভাবনা,আল্লাহ কবুল করলে তো কোন যেনা ই হবেনা! 

পরে কাজীর সাথে এক বন্ধুকে সাথে নিয়ে আলাপ আলোচনা করি, বিয়ের কাবিন খরচ ইত্যাদি! আমার মনের মধ্যে তখনো যথেষ্ঠ সন্দেহ ছিল যে অভিভাবক ছাড়া বিবাহ হবে কি হবেনা ইত্যাদি!!

ইভেন,বিয়ের আগে আগেও কাজী জিজ্ঞেস করেছিলাম মেয়েদের অভিভাবক অনুমতি ছাড়া বিবাহ হবে কি? তিনি বলেছিলেন হ্যা হবে!

আমিও আমার বন্ধু আলাপ করি তার সাথে যে,মেয়ে এখানে উপস্তিত না এসে বিবাহ করানো যায়না? তিনি বললেন মেয়ে কে তো লাগবেই,আগে আমিও কথা বলে নিবো তার সাথে তিনি রাজি কিনা ইত্যাদি!

পরে তিনি সম্ভবত বলেছিলেন, তোমরা বিয়ে করতে চাও নাকি শুধু বাসা ভাড়া জন্য কাবিন! আমি তখন মৌন সম্মতি জানাই যে কাবিন হলেও চলবে যা দারা বাসা ভাড়া নেওয়া  যাবে!

তিনি জানান, কাবিন টাবিন ওভাবে আমি দিবোনা,এসবে কাউকে বিশ্বাস নেই,এর আগে খুব একটা ঝামেলায় পরেছি এমন বিয়ে সংক্রান্ত!

আমি জানতাম,আমি আমার উনি বিয়ের ব্যাপারে বললে সে না করবেনা,সে আমায় খুব ভালবাসে ও ভালবাস্তো,

আমি বিবাহের সিদ্ধান্ত নেই, ও বিবাহ দিন ঠিক বিবাহের ঘন্টাখানেক আগে সালাতে আল্লাহ কাছে দু'আ করি আল্লাহ যেন আমাদের বিবাহ কবুল করেন! 

বিবাহ জন্য গেলাম  কাজী অফিসে ও বন্ধুদের সাক্ষী রেখে বিবাহ পড়ানো হল! আমি ও আমার উনি কবুল বললো, বিয়ের সম্ভবত সপ্তাহ খানেক মধ্যে বাসা ভাড়া নেয় ও নিয়মত দিনে বা রাতে দেখা করতাম! আমি আমার ম্যাসে আর সে তার ম্যাসে থাকতো, আর ভাড়া বাসায় মাঝে মাঝে মধ্যে যেতাম একাকী সময় কাটানোর জন্য!!

আমি তালাক ব্যাপারে ভুল ধারণা পোষণ কর‍তাম,কিছুদিন যেতে না যেতেই ঝগড়াই আমি তাকে তালাক দেয়,আমি ভাবছিলাম,তালাক দিলে তালাক ফিরিয়ে নেওয়া যায় এবং তালাকের ৩ টি অধিকারোই থাকে! ৩ মাসে ৩ টি তালাক দেওয়ার পরে বিবাহ বিচ্ছেদ হয় তার আগে নয়, যে তালাক ফিরিয়ে নেওয়া হয় সেটার অধিকার থেকেই যায় কোন অধিকার নষ্ট হয়না!  কিন্তু সঠিক বিষয় যখন যানতে পারি তখন বুঝলাম আমাদের মধ্যে তালাক অধিকার নষ্ট হয়ে গেছে,এভাবে আমি তাকে ৩ তালাক ই দিয়ে ফেলেছি! প্রচন্ড কান্না ভাংগে পড়ি,ও পড়াশোনা একদম ই করতে পারতেছিনা! আমার ভুল ও বোকামীর জন্য প্রচন্ড আপসোস,ভয়, ও অপরাধী নিজেকে মনে হয়!

আমাদের কাজি অফিসে বিবাহ পরেও আমার মাঝে মধ্যে মনে হত  যে আমাদের বিবাহ তা হয়নি, এখনো যে একসাথে থাকতেছি যেনা হচ্ছে বুঝি, বিয়ে পর রিজিক দ্রুত  বৃদ্ধি পাই আমি তো তেমন কিছু উপলব্ধি করিনি বরং অভাব দেখা দিয়েছিলো বেশি,আবার ঝগড়া মাঝে একদিন আমার উনি আমার কাছে তালাক চাই,তো আমি বিয়ে যেখানে বিয়েই হয়নি সেখানে আবার তালাক কিসের!!  (বি:দ্র: তালাক না দেওয়ার জন্য তারে এই কথা বলেছিলাম)মনে মধ্যে বিবাহের পরেও মাঝে মধ্যে সংশয় ছিল যে আসলেই আদৌ বিয়েটা হয়েছে কিনা ইত্যাদি!

এখন আমাদের দুজনের জীবন সিদ্ধান্ত হীনতায় ভুগছে,আমরা স্থীর সিদ্ধান্তে আসতে পারতেছিনা,কোন মত মানবো কোনদিকে যাবো এসব ভেবে! তাকেও হারাতে চাইনা,আবার পরকালো হারাতে চাইনা! সব দিক দিয়ে আমি খুব খারাপ সময় পার করতেছি ও সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছি!  সে আমাকে প্রচন্ড ভালবাসে! আমরা আমাদের ভুল বুঝতে পেরেছি,এমন ভুল আর কোনদিনো হবেনা! কিন্তু পুনরায় বিবাহ করতে পারবো কিনা আল্লাহ কাছে তওবা করে সেটাই জিজ্ঞাস ছিল আমার মুলত! 

আমি এক আলেমের সাথে কথা বলেছিলাম,তিনি জানান তোমাদের বিবাহ তালাক কিছুই হয়নি! বিয়ে করতে সমস্যা নেই! 

আরেক বিজ্ঞ আলেমের কাছে আমার উনি জিজ্ঞাসা করলে তিনি জানান,যেহেতু একজন আহলে হাদিস আরেকজন হানাফী আর আগেই যেহেতু জানতে ওলী ব্যাতিত বিবাহ হয়না সেহেতু আল্লাহ কাছে কান্নাকাটি করে ক্ষমা চেয়ে পুনরায় ইসলামিক শরিয়াহ অনুযায়ী বিবাহে সমস্যা নেই! কিন্তু আমি আরেক মুফতি আলেম কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি জানান আমাদের মধ্যে  বিবাহের সুযোগ নেই, হিল্লা বিবাহ ব্যাতীত ইসলামিক ভাবে!

আমি আপনার আগের দুটো ফতোয়ার আমার সমস্যার মত অন্যজনের এক সমস্যা উত্তর দেখতে পাই আপনার দেওয়া এভাবে যে, বিয়ের জন্য মাযহাব পরিবর্তন জায়েজ নয়,সুতরাং বিবাহ হয়নি, ৩ তালাক হওয়া সত্তেও বিবাহ করতে পারবেন, সর্বপরি আহলে হাদিস আলেমের পরামর্শের

জন্য বলবো! আরেক ফতোয়া একই ক্যাটাগরি প্রশ্নে উত্তর দেন যে, মেয়ে যেহেতু পরিপূর্ণ  হানাফি মাযহাব মানেন না,অনেকটাই আহলে হাদিস মতাদর্শের সেহেতু এই মেয়ের অভিভাবক  অনুমতি ছাড়া বিবাহ জায়েজ হবেনা!

এসব দেখে ও উপরোক্ত বিষয় সমুহ ভেবে আমারো মন থেকে মনে হয়, আমার উনি তো ছোট থেকে আহলে হাদিস এবং আমি পরিপূর্ণ  হানাফি মাযহাব মানতাম না যেহেতু আমরা পুনরায় অভিভাবকের অনুমতি বিবাহ করতে পারবো ও হালাল স্বামী ও স্ত্রী  হতে পারবো! আবার মনে হয় যদি আল্লাহ কাছে হারাম হই, একবার হালাল আরেক হারাম এমন ভাবনা আসে! সব কিছু মিলে প্রচন্ড সিদ্ধান্ত হীনতায় ভুগছি!

 

আমি তাকে বিবাহ করতে চাই,তার সাথে সারাজীবন থাকতে চাই..আমরা দুজন দুজন কে খুব ভালবাসি!

আমি মুলত যা জানতে চাই,আমার জিজ্ঞাসা! 

১)আমরা পরিবারের অনুমতিতে বিবাহ করতে পারবো? 

২) ভিন্ন ভিন্ন মত আমরা কোন মত গ্রহণ করবো?

৩) সে আহলে হাদিস, আমি বলা যায় হানাফি তো আমি কি তার মাযহাব অনুযায়ী বা আহলে হাদিস অনুযায়ী বিবাহ করতে পারবোনা যেহেতু আমার উনি আহলে হাদিস!

৪) কেউ যদি তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রী সহিত সংসার চালিয়ে যায় তবে কি তার মধ্যে ঈমান থাকে?  সেও কি আল্লাহ কাছে ক্ষমা পেয়ে জান্নাতে যেতে পারবে?

দয়া করে আমার প্রশ্নের উত্তর দিয়েন, ও আমার ভুল ত্রুটি গুল ক্ষমা করিয়েন,ও হজুর আমার ও আমদের জন্য দু'আ করিয়েন,ফতোয়া উত্তর জানতে চাই!!প্লিজ প্লিজ

1 Answer

0 votes
by (589,140 points)
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!

কে কোন মাযহাব মানছে? কে কোন ইমামকে মানছে? এটাকে দেখে ফাতাওয়া দেওয়া হবে না।বরং যিনি ফাতাওয়া দিচ্ছেন, উনি উনার মাযহাবের আলোকেই ফাতাওয়া দিবেন।এটাই ফিকহের মূলনীতি।

যেমন, বৃটিশ হাইকোর্টে উঠে এটা বলা যাবে যে, আমাদের জন্য বাংলাদেশের ল অনুযায়ী রায় দেন, বরং কোর্ট যেহেতু বৃটিশ, তাই তারা তাদের তথা ইউ,কে  এর আইন অনুযায়ী রায় দিবে।

আমরা হানাফি ফিকহের মূলনীতির আলোকে ফাতাওয়া দিয়ে থাকি। সুতরাং অন্য মাযহাবে কি আছে, বা কে কোন মাযহাবকে ফলো করছে, সেটা আমাদের দেখার বিষয় নয়। যে যে মাযহাবকে অনুসরণ করবে, তার একান্ত দায়িত্ব সে ঐ মাযহাবের আলেমের নিকট মাস'আলা জিজ্ঞাসা করবে,ও সেই অনুযায়ী আ'মল করবে। স্বামী স্ত্রীর মধ্যে পরস্পর পরস্পরের মাযহাব ভিন্ন হলে, স্বামীর মাযহাবের আলোকেই বিষয়টার সমাধান বা নিষ্পত্তি হবে।

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১)আপনাদের বিবাহও হয়েছে, এবং তালাকও হয়েছে, সুতরাং আপনারা আর বিয়ে করতে পারবেন না। 
(২) ভিন্ন ভিন্ন মতের মধ্যে যেই আলেমকে আপনার নিকট হক্কানি মনে হবে,তাকেই অনুসরণ করবেন।
(৩) আপনি যেহেতু স্বামী এবং আপনার মাযহাব হানাফি।তাই আপনাদের বিষয়টা হানাফি মাযহাবের আলোকেই সমাধান হবে।
(৪) কেউ যদি তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রী সহিত সংসার চালিয়ে যায়, তাহলে যদি তাকে কাফির বলা যাবে না।তবে সর্বদা কবিরা গোনাহ হতেই থাকবে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by
শায়েখ উত্তর টা আমার ও জানা জরুরী। 
by (589,140 points)
 উত্তর দেয়া হয়েছে।
by
শায়েখ, 
আমার কমেন্টের উত্তর দয়া করে দিন, আপনার পা এ ধরে করোজোরে অনুরোধ করছি আমাকে প্লীজ আমার কমেন্টের উত্তর দিন!!!
by (589,140 points)
আপনি কোন মাযহাবকে অনুসরণ করেন, আপনিই ভালো জানেন। সেই মাযহাব অনুযায়ী আপনি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন। 

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...