আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
219 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (7 points)


আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু। আমার বয়স ২৩(অবিবাহিত)। দুই এক বছর যাবত বেশ কিছু সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছি। ইদানীং খুব ভোগান্তি হচ্ছে। তাই সমাধান জানার জন্য পোস্ট করছি। আমার সমস্যাগুলো -

১. ঘুমের মধ্যে: রাতে সাধারণত ৩-৪ ঘন্টার বেশি ঘুমাইনা আমি। ফযরের পর ই বেশি ঘুমানো হয়।  মাঝেমধ্যে রাতে ঘুম আসেনা। বাকি সময় সাধারণত ঘুম ঠিকমতো ই হয়। কিন্তু প্রায়ই  কিছু সমস্যা হয়। সমস্যাগুলো নিয়মিত হয়না। মাঝে মাঝে, বা দুই তিনদিন একটানা, আবার কিছু গ্যাপ দিয়ে, কয়েক মাস পর পর এমন।   আজকাল বেশিই হচ্ছে। সমস্যাগুলো হল-
ক. মাঝেমধ্যে ২ টার পর ঘুমাতে গেলে বিভিন্ন শব্দ শুনতে পাই।  ভয় লাগে। চোখ লাগতে নিলেই কোনো না কোনো আওয়াজ শুনি, আবার ভয়ে চোখ খুলে ফেলি। এভাবে ঘুমাতে অসুবিধা হয়।
খ. আবার মাঝেমধ্যে চোখ বন্ধ করলেই হরর মুভির মতো ভয়ানক ভুতের প্রতিচ্ছবি, মুখাকৃতি  স্মৃতিতে ভাসতে থাকে।
গ. মাঝেমধ্যে ঘুমিয়ে যাবো এমন অবস্থায় মনে হয় শরীর অবশ হয়ে গেছে। নড়তে পারছিনা। আবার অনেক সময় প্রচুর ঘুম আসে। কিন্তু ঘুমাতে গেলেই হঠাৎ ই শরীর কাঁপুনি দিয়ে উঠে। আর ঘুমাতে পারিনা । এরকম হতেই থাকে যতক্ক্ষণ ঠিকমতো হেফাজতের সব দুয়া দরুদ না পড়ি।  আবার অনেক সময় পা কাঁপা শুরু হয়। দোয়া পড়লে ঠিক হয়। অনেক সময় মনে হয় কিছু আছে আশেপাশে। 
ঘ. প্রায় সময় ই রাতে বুক ব্যাথা করে। বুকের বাম সাইডে বেশি ব্যাথা করে।
ঙ. তাহাজ্জুতের সময় এলার্ম নাকি আমি নিজে অফ করি। আবার আম্মু আমাকে ডাকলে আম্মুর সাথে কথাও বলি। কিন্তুআমার এসব কিছুই মনে থাকেনা।
চ. ২০২২ এর ৭ নভেম্বর রাতে আমার মনে হচ্ছিল সব কাঁপছে আর ভূমিকম্প হচ্ছে।  তখন পাশে ঘুমানো আম্মুকে আর আপুকে আমি ডাকি। আপু আমাকে আচ্ছা থাক ঘুমাও।  কিন্তু সকালে উঠে দেখি ভূমিকম্প হয়নি। আমি আপু, আম্মুকে জিজ্ঞেস করলে ওরা বলে ওরা কিছু টেরও পায়নি আর জাগেও নি।
ছ. ঘুমের মধ্যে চমকে উঠি মাঝেমধ্যে। প্রচুর ঘুম আসে তাও ঘুমাতে পারিনা। শরীর কাঁপুনি দিয়ে উঠে। মনে হয় চোখ বন্ধ করলেই কিছু হবে বা মারা যাবো। মাঝেমধ্যে দমবন্ধ লাগে।

২. স্বপ্ন: এক্ষেত্রে বেশ কিছু সমস্যা হচ্ছে।
ক. স্বপ্নে নিজেকে অনেক উঁচু কোনো জায়গা থেকে পড়ে যেতে দেখি।  কিছুদিন আগে একটানা এমন দেখতাম। প্রায় সময়ই দেখি। এমন এমন পরিস্থিতি তে দেখি যে এখান থেকে পরলেই আমি মারা যাবো। কোন খুঁটি বা বাঁশ ধরে আটকে আছি, সিঁড়ি ভেঙে ঝুলে আছি, চিৎকার করছি, কোনো  উঁচু বিল্ডিং এর একদম সাইডে দাঁড়িয়ে আছি যেটা থেকে পরে যাওয়ার মতো অবস্থা   আর পরে যাই।  তখন ঘুম ভেঙে যায়। ভাঙা সিঁড়ি বা ভেঙে পরবে এমন দেখি। 
খ. মাঝেমধ্যে বিভিন্ন প্রানি যেমন:  কুকুর, সাদা বানর, হায়েনা, বাঘ, সাপ ইত্যাদি দেখি। কুকুর সবচেয়ে বেশি দেখি। একদিন দেখি একটা বাঘ আর কুকুর কে খাটের সাথে বেধে একসাথে মশারীর ভিতর শুয়ে আছি।
গ. নিজেকে প্রচন্ড স্পিডে দৌড়াতে দেখি৷ উড়তে দেখি। গ্রাম, কবরস্থানের রাস্তায় দৌড়ে যাওয়া হাওয়ার মতো, রাতের অন্ধকারে বৃষ্টির মধ্যে বিল্ডিং এর উপর দিয়ে উড়তে থাকা, কবরস্থানের উপর উড়তে থাকা,   ভয়ে কোনো জায়গা থেকে ভাগতে থাকা ইত্যাদি ইত্যাদি।
ঘ. জলোচ্ছ্বাস,  ভূমিকম্প, ঝড় এগুলো দেখি।
ঙ. মৃত মানুষদের দেখি।  বিশেষ করে আমার বাবা। বাবার সাথে কথা বলি।
চ. গোরস্থান, পুরান বিল্ডিং, অপরিচিত জায়গা, মানুষ,  পরিত্যক্ত জায়গা,  বিভিন্ন ধরনের বিল্ডিং,  পুরান বাসায় নিজেকে দেখি।
ছ. সবচেয়ে বেশি দেখি টয়লেট। বিভিন্ন বাসার টয়লেটে গোসল করছি বা এমনিতে গেছি, বিছানার উপর টয়লেট, বিছানার নিচে টয়লেট, সিঁড়ির পাশে টয়লেট বিভিন্ন আজগুবি জায়গায়, বিভিন্ন রকম ওয়াশরুম দেখি।
জ. একদিন দেখি আমার আম্মু আর মৃত আব্বু খুব অন্ধকারে সোফার উপর  দাঁড়িয়ে নামাজ পড়ছেন  তাদের খুব লম্বা ও ভয়ানক লাগছিল।
ঞ. বিভিন্ন  পুরুষের সাথে নিজেকে দেখি ( কমবয়সী /মাঝবয়সী) । অপরিচিত দের চেহারা দেখিনা। দেখলেও মনে থাকেনা। কখনো দেখি কোলে, জরিয়ে ধরে থাকা অবস্থায়, কোলে বসা, কখনো হাত ধরা, একসাথে হাঁটছি এমন।
ট. অশ্লীলতা, সঙ্গম করতে দেখা বা মনে হওয়া যে স্বপ্নে আমি এই অবস্থায় আছি। খুবই বিব্রতবোধ হয়।

ঠ .আমার বিয়ে হতে দেখি।  দেখি আমার বাচ্চা হয়েছে। 

 

৩. ইবাদত বিমুখতা:
ক. কোনো প্রকার ইবাদতে একদম আগ্রহ কাজ করেনা।    তিলাওয়াত, যিকির, সকাল সন্ধ্যার আমল, কোনোভাবেই এগুলো কন্টিনিউ করতে পারিনা। একদম মনোযোগ আসেনা।
খ. হেদায়েত আসার পর নফল সালাতগুলো টুকটাক আদায় করা হতো। এখন সুন্নাতে মুয়াক্কাদাহও আদায় করা হয়না নিয়মিত। রমাদানে আদায় করতে পারতাম। আর সালাতে কোনো তৃপ্তি পাইনা। সালাত পড়া লাগবে তাই পড়ি। আর আমার সালাত পড়তে অন্য সবার চেয়ে আমার বেশি সময় লাগে৷ তবু কোনো মনোযোগ আসেনা, স্বাদ পাইনা ইবাদতের৷ সালাত কখন শেষ হবে আর উঠে পরব এই নিয়ে ভাবতে থাকি। ইদানীং কি পড়ছি তাও মনোযোগ থাকেনা। কত রাকাত পড়েছি তাও ভুলে যাই। আর সালাত শুরু করলে প্রচুর হাই আসে। প্রচুর রাগ উঠে কেন জানি। দাঁত কামরে ধরি, হাত চেপে ধরি এতো রাগ লাগে। মুখ জড়ো হয়ে আসে৷ পুরো শরীর ছেড়ে দেয়, মাথা ভাড় লাগে। এতো দুর্বল লাগে যে সিজদা দিলে আর উঠতে মন চায়না। এক কথায় প্রচুর খারাপ অবস্থা।
গ. তিলাওয়াত একটানা করে যেতে পারিনা। প্রাকটিস করতেও কুরআন নিয়ে বসা হয়না।
ঘ. সকাল সন্ধ্যার যিকির গুলো কন্টিনিউ করব কতো ভাবি। তাও করা হয়না।
ঙ. মাঝেমধ্যে ঈমান নিয়ে প্রচুর ওয়াসওয়াসা কাজ করে। খারাপ ধারণা আসে। কিন্তু বুঝি এগুলো শয়তানের প্ররোচনা৷ একদম মনে হতে থাকে কোনো একটা শক্তি জোর করে আমাকে ঈমানহারা করার পিছনে লেগেছে।
৪. মাঝেমধ্যে সালাতের মধ্যে আতরের গন্ধ পাই। মনে হয় পাশেই গব্ধটা ঘুরে বেড়ায়৷ কয়েকদিন পরিবারের বাকিরাও পেয়েছে৷
৫. শারীরিক অসুস্থতা:
ক. কোনো না কোনো রোগ লেগেই থাকে।
খ. স্কিনে আগে কোনো প্রকার সমস্যা ছিলানা। দুই তিন বছর ধরে মুখে, বুকে, পিঠে ব্রণ উঠা শুরু হয়েছে৷ এমন এমন চর্মরোগ হয় যা আগে কখনোই হয়নি। আর অনেক অনেক টাকা খরচ করে, মেডিসিন খেয়ে, ব্যাবহার করেও নিরাময় হচ্ছেনা। আল্লাহ সাহায্য করুক।
গ. মুখ,শরীর কেমন ফ্যাকাসে, অসুন্দর হয়ে গেছে।
ঘ. ইদানীং অস্বাভাবিক ভাবে চুল পরে। এমন একটা অবস্থা যে চুল সব ই পরে যাবে।
ঙ. সবসময় অবসাদ, অলসতা, ক্লান্তি ফিল হয়৷ খাওয়া দাওয়া করেও শরীরে শক্তি অনুভব হয়না৷
চ. মাথা ঘুরে, রাত হলে চোখে ঝাপসা দেখি মনে হয়।
ছ. সকালে প্রচুর ঘুম আসে।
৬.মানসিক অসুস্থতা:
ক. ভুলে যাই। পূর্বের স্কুল কলেজের স্মৃতি সব ভুলে যাচ্ছি ধীরে ধীরে। কয়েকদিন আগের কথাও মনে থাকেনা। সালাতে রাকাত সংখ্যা ও ভুলে যাই। 
খ. দিন দিন স্মৃতিশক্তির বেহাল দশা হচ্ছে। আগে খুব কম পড়েও খুব ভালো রেজাল্ট হতো আল্লাহর রহমতে।   এখন পড়তেই ইচ্ছে করেনা,  না একাডেমিক পড়া, না দ্বীনি ইলম৷ পড়া মনে থাকেনা। একদম মন বসেনা। দীর্ঘসূত্রিতায় ভুগি। মেধা কমে যাচ্ছে। আর একটা বিষয় অনেক বার পড়েও মুখস্থ হয়না। পড়ি আর ভুলি।
গ. কোনো কাজে সিরিয়াসনেস কাজ করেনা। মনোযোগ আসেনা।
৭. খারাপ কল্পনা আসে৷ অন্তরের যিনার প্রতি তীব্র আকর্ষণ কাজ করে।
৮.  প্রচুর অসংলগ্ন কথাবার্তা বলে ফেলি। ইদানীং মেজাজ বিক্ষিপ্ত থাকে এবং গালিও বের হয়ে যায় মুখ দিয়ে। নিজের উপর রাগ উঠে।
৯. কোনো রুকাইয়া শুনলে মাথা ব্যাথা করে, ঝিমঝিম করে। তবে সবসময় এই সমস্যা হয়না।
১০. হারাম কাজ ও গুনাহের প্রতি আকর্ষণ কাজ করে।
১১. পরীক্ষা আসলে আরো দুর্বল লাগে।
১২. কথাবার্তা, কাজকর্মে ভুলভ্রান্তি বেড়ে গেছে। ওয়াসওয়াসা বেড়ে গেছে।
১৩. একদিন আমার ওয়াশরুমে রাখা সাবানে Lov ও আরবি সিন অক্ষর লিখা দেখতে পাই।
১৪. দুনিয়ার বাস্তবতা বুঝি, আল্লাহর থেকে দূরে সরে যাচ্ছি বুঝি, তবু নিজেকে শুধরাতে পারছিনা।
১৫. মোবাইলের প্রতি আসক্তি কাজ করে ও বেহুদা কথা ও কাজে সময় ব্যায় করি প্রচুর।
১৬. বিয়ের প্রতি ভয় কাজ করে ।
১৭. আমি সচরাচর ই বাকপটু ছিলাম। কিন্তু ইদানীং গুছিয়ে কথা বলতে পারিনা। কথাগুলো জড়িয়ে যায়।
১৮. পূর্বে যে বিষয় গুলোতে পূর্ণ জ্ঞান রাখতাম এখন সেগুলোও এখন স্মরণে নেই। 
১৯. নিজেকে গুরুত্বহীন মনে হয়।
২০. একা থাকতে ভয় লাগে। রাতে তাহাজ্জুতের সময় উঠলে প্রচুর ভয় লাগে।
২১. সময়ে কোনো বরকত পাইনা।
রমাদানে তাও এসব থেকে অনেকটা মুক্ত থাকি।  

এখন আমার প্রশ্ন হলো -

১.  আমার এসব সমস্যা কেন হচ্ছে?  এগুলো কি জ্বীনঘটিত কোনো কারণে হচ্ছে? 

২. আমার কি রাকীকে দেখানো উচিত? 

৩. আমি কেন এমন স্বপ্ন দেখি? আমার স্বপ্ন গুলোর ব্যাখা জানতে চাই। 

৪. কি করলে ইবাদতে স্বাদ পাবো? আমলে নিয়মিত হতে পারব? 

1 Answer

0 votes
by (590,820 points)
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
স্বপ্ন ও তার ব্যাখ্যা বিশেষজ্ঞ ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে সীরিন রহ. বলেছেন :
 الرؤيا ثلاث : حديث النفس ، وتخويف الشيطان ، وبشرى من الله . (رواه البخاري في التعبير) 
স্বপ্ন তিন ধরনের হয়ে থাকে। মনের কল্পনা ও অভিজ্ঞতা। শয়তানের ভয় প্রদর্শন ও কুমন্ত্রণা ও আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে সুসংবাদ। (বর্ণনায় : বুখারি)


সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
আপনারা মূল সমস্যা হল, দেড়ীতে ঘুমানো। এশার নামাযের পরপরই ঘুমিয়ে যাবেন। তাড়াতাড়ি ঘুম না আসলে, পরিশ্রম করবেন।নিয়মিত ব্যায়াম করবেন।ফজরের পর কখনো ঘুমাবেন না। তাড়াতাড়ি ঘুম আসার জন্য বিজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হন। দ্বীনি কিতাবাদি বেশী বেশী পড়বেন। নেককার মানুষের সাথে সুসম্পর্ক রাখবেন। মুবাইল চালানোকে সম্পূর্ণ রূপে পরিত্যাগ করবেন।অনলাইন জগতকে বিদায় জানাবেন। সবচেয়ে বড় কথা হল, দ্রুত বিয়ের জন্য প্রচেষ্টা চালাবেন।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (590,820 points)
সংযোজন ও সংশোধন করা হয়েছে।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...