জবাবঃ-
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
(০১)
প্রশ্নের বিবরন মতে আপনাকে মাফ চাইতে হবেনা।
(০২)
আকীদা বিশুদ্ধ রেখে ও শরীয়াহ বিরোধী কোনো বাক্য না বলার শর্তে এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা নেওয়া জায়েজ হবে।
(০৩)
এক্ষেত্রে শাসনের নিয়তে হালকা ভাবে প্রহার করা যাবে।
তবে কোনোভাবেই চেহারায় মারবেননা।
(০৪)
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ-
وَالَّذِينَ إِذَا أَنفَقُوا لَمْ يُسْرِفُوا وَلَمْ يَقْتُرُوا وَكَانَ بَيْنَ ذَٰلِكَ قَوَامًا [٢٥:٦٧]
এবং তারা যখন ব্যয় করে, তখন অযথা ব্যয় করে না এবং কৃপণতাও করে না, বরং তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী। [সূরা ফুরকান-৬৭]
وَلَا تَجْعَلْ يَدَكَ مَغْلُولَةً إِلَىٰ عُنُقِكَ وَلَا تَبْسُطْهَا كُلَّ الْبَسْطِ فَتَقْعُدَ مَلُومًا مَّحْسُورًا [١٧:٢٩]
(কৃপণতাবশে) নিজের হতা ঘাড়ের সাথে বেধে রেখো না এবং (অপব্যায়ী হয়ে) তা সম্পূর্ণরূপে খুলে রেখো না। তাহলে তুমি তিরস্কৃত ও নিঃস্ব হয়ে পড়বে। [সূরা বনী ইসরাঈল-২৯]
সঞ্চয় করতে গিয়ে কৃপণতাও করা যাবে না। আবার খরচ করতে গিয়ে যেন অপব্যয় এবং অপচয় না হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। মধ্যমপন্থা অবলম্বন করবে।
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
আপনি মনে করবেন যে এটি তো আপনার যাকাত নয় যে আদায় করতেই হবে।
সুতরাং এক্ষেত্রে কম দান করলে এটি কৃপণতার অন্তর্ভুক্ত হবেনা।