আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
490 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (4 points)
edited by

১.হুরমত এর বিষয়গুলো জানার পর থেকে,  আমার মায়ের শরীরে আঙ্গুল লাগলেই (২/১ সেকেন্ড এর জন্যও) কিরকম যেনো ফিল হয়, এমনকি গুপনাঙ্গেও কেমন একটা যেনো ফিল হয়, কিন্তু লিঙ্গ দাড়ানোর দিকে যাচ্ছে এমনটা লাগে কিন্তু উনার সাথে কোনো অন্য রকম চিন্তার প্রশ্নই আসে না।  আগে তা হতো না ভয়ে উনার গায়ে হাত ও দেওয়া হচ্ছে না, ননমাহরাম থেকে আরো বেশি সতর্কে থাকতে হচ্ছে,  অনেক কষ্টে আছি। জানতে চাই, এরকম অনুভুতির জন্য ও কি হুরমত হবে?

এবং কিরকম ফিল আসলে আর এর প্রমান সরুপ লিংক কতোটুকু দারালে হুরমত হবে? এবং কতোক্ষন স্পর্শ থাকতে হবে?

২. আমার উনাকে নিয়ে কোনো বাজে ভাবনার ধারে কাছেও নাই, তাও উনার স্পর্শে কখনো যদি উত্তেজনা হয় ও তবে কি হুরমত হবে? উনাকে নিয়ে বাজে ভাবনা নাই।

৩. উনাকে নিয়ে বাজে ভাবনা না থাকার পরেও যদি উনি স্পর্শ করলে,  ওসওয়াসার কারনে ও অনিচ্ছায় যদি বাজে চিন্তা চলে আসে,  তখন কি হুরমত হবেস্বইচ্ছায় উনাকে নিয়ে এসব ভাবার প্রশ্নই আসে না।

৪. কাপড়ের উপর হুরমত হয় না, তবে পাতলা যদি হয় যে উষ্ণতা বুঝা যায় হবে স্পর্শে হুরমত হবে, এই পাতলা কাপড় বলতে কিরকম? আমরা স্বাভাবিক যে কাপড় পড়ি তা কি এই কেটাগরির? স্বাভাবিক সুতি কাপড়?একটু কি বুঝাবেন?

৫. আমি একদিন টায়াড হয়ে মায়ের পায়ের কাছে ঘুমিয়ে পরি স্বপ্নে দেখি যে আমি আমার বউএর হাতে চুমো দিচ্ছি ঘুম ভেঙ্গে দেখি মায়ের পায়ে মুখ লাগানো, তখন উনার পা ঢাকা ছিলে পাতলা কাথা দিয়ে, এই কাথার উপর ও কি হুরমত হবে? স্বপ্নে উত্তেজনার রেশ হয়তো তখনো ছিলো, লিংগ স্বাভাবিক না কি দাড়ানোর পথে ছিলো মনে নাই।

৬. স্বপ্নে বা অন্য কারণে জাগ্রত অবস্থায় উত্তেজিত হয়ে লিঙ্গ দাড়ানো অবস্থায় মা/মেয়েকে স্পর্শ করলে তাদের সাথে সহবাসের ইচ্ছে না থাকলে কি হুরমত হবে

৭. মা মুখে তুলে খাওয়ানোর সময় তার হাত দাতে লাগে, তখন লিংক ডা কেমন জানি করে উঠে,  কিন্তু উনার সাথে সেকরম কিছুর ই ইচ্ছে নাই, এতে কি হুরমত হবে?

৮. হুরমত সম্পর্কে জানার পরে থেকে বড় চিন্য়তায় থাকি মাঝে মাঝে অনিচ্ছায় ও তাদের নিয়ে খারাপ চিন্তা মাথায় চলে আসে, বিভিন্ন কারণে লিংগ দাড়িয়ে যায়, অথচ সুস্থ মাথায় তাদের৷ সাথে এসব ভাবার ইচ্ছে ও নাই, তাও অনিচ্ছায় এসব চিন্তা আসলে মাঝে ৃ মাঝে লিঙ্গ দাড়ানো শুরু হয় তখন যদি মা /মেয়ে আমাকে স্পর্শ করে হুরমগ্ত হয়ে যাবে?

৯. হুরমত সম্পর্কে জানার পর থেকে স্বাভাবিক জীবনে অনেক প্রভাব পরছে স্বাভাবিক ভাবে মা এর সাথে অন্তরঙ্গ ও হই না, একটু জড়িয়ে ও ধরা হয় না, আমি কি করবো বুঝতে পারছি না,  একটা পরামর্শ দিন যাতে মা /মেয়ের সাথে স্বাভাবিক হয়ে থাকতে পারি। আগে তো এসব ভাবনাও আসতো না এসব জানার পর মনে হয় মা কাছে আসলেই কেমন জানি লিঙ্গে কিরকম নড়াচড়া করে, না কি হয়, আসলে বুঝতেও পারিনা কিরকম চাপ বোধ করি যেমন দাড়ানোর শুরুতে হয়, কি করলে স্বাভাবিক হবো?

১০. কেও যদি বলে, "মেয়েরা পার্লারে মেয়েদের সাজিয়ে টাকা নিলে জায়েজ হবে, কারণ সে তো সাজানোর জন্য টাকা নিয়েছে, আর সেই মেয়ে বেপর্দার দায় সে মেয়ে নিবো, পার্লারের এরা শুধু সাজিয়ে দিচ্ছে,  মেয়ে কই দেখাবে যাবে সেই মেয়ে জানে"  এইটা বললে কি সেই মানুষের কুফর হবে?

১১. কমিউনিস্ট বা বামপন্থীরা একে অপরকে "লাল সালাম" বলে,  কেও এটা অন্যকে বললে কি কুফর হবে?  

১২. কেও নিজে কদমবুসি করলে,  বা অন্যরা তাকে করলে কি কুফর হবে? না কি শুধু গুনাহ হবে? 

1 Answer

0 votes
by (565,890 points)
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ- 


হাদীস শরীফে এসেছে 

أخبرنا إسماعیل بن عیاض، حدثنا سعید بن أبی عروبة، من قیس بن سعید، عن مجاهد في الرجل یفجر بالمرأة قال: إذا نظر إلی فرجها فلا یحله له أمها ولا بنتها، أخرجه محمد في الحجج أیضًا ورجاله ثقات (إعلاء السنن: ۱۱/۱۳۲

যার সারমর্ম হলো যদি কেহ কোনো মহিলার লজ্জাস্থানের দিকে দৃষ্টিপাত করে,তাহলে সেই মহিলার মেয়ে বা তার মাকে সে কোনোদিন বিবাহ করতে পারবেনা।

ই'লাউস সুনান ১১/১৩১

أخبرنا أبوحنیفة، عن حماد، عن إبراهیم، قال: إذا قبل الرجل أم أمرأته أو لمسها من شهوةٍ حرمت علیه امرأته، أخرجه محمد في الحجج ورجاله ثقات (إعلاء السنن: ۱۱/۱۳۱)

যার সারমর্ম হলো কেহ যদি তার শাশুড়িকে চুম্বন করে,অথবা উত্তেজনার সাথে স্পর্শ করে,তাহলে স্ত্রী তার উপর চিরজীবনের জন্য হারাম হয়ে যাবে।      

হুরমতে মুসাহারাত সাব্যস্ত হবার জন্য কয়েকটি শর্ত রয়েছে।

শর্তগুলো হল,
১–

সরাসরি খালি গায়ে বা এমন কাপড়ের উপর দিয়ে স্পর্শ করে, যা এতটাই পাতলা যে, শরীরের উষ্ণতা অনুভব হয়। যদি এমন মোটা কাপড় পরিধান করে থাকে যে, শরীরের উষ্ণতা অনুভূত না হয়, তাহলে নিষিদ্ধতা সাব্যস্ত হবে না।

فى الدر المختار- أو لمس ) ولو بحائل لا يمنع الحرارة
وقال ابن عبدين– ( قوله : بحائل لا يمنع الحرارة ) أي ولو بحائل إلخ ، فلو كان مانعا لا تثبت الحرمة ، كذا في أكثر الكتب (الفتاوى الشامية، كتاب النكاح، فصل فى المحرمات-3/107-108)

যার সারমর্ম হলো যদি কাপড় পরিধান অবস্থায় হয় তাহলে যদি এমন কাপড়ের উপর দিয়ে স্পর্শ করে, যা এতটাই পাতলা যে, শরীরের উষ্ণতা অনুভব হয়। 
তাহলে হুরমতে মুসাহারাত প্রমাণিত হবে।   

( যদি এমন কাপড়ের উপর দিয়ে স্পর্শ করে,যেটা শরীরের গরমি ভাব অনুভব হয়,তাহলে হুরমতে মুসাহারাত প্রমানীত হবে। ) 

অন্যথায় হুরমতে মুসাহারাত প্রমাণিত হবেনা।     

২–

স্পর্শ করলে পুরুষ মহিলা যেকোন একজনের উত্তেজনা অনুভুত হওয়া।

পুরুষের উত্তেজনা অনুভূত হওয়ার লক্ষণ হল গোপনাঙ্গ দাঁড়িয়ে যাওয়া, আর পূর্ব থেকে দাঁড়িয়ে থাকলে স্পর্শ করার পর উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়া।

وفى رد المحتار- قوله (بشهوة) اي ولو من احدهما،
وفى الدر المختار- وحدها فيهما تحرك آلته أو زيادته به يفتى
وفي امرأة ونحو شيخ كبير تحرك قلبه أو زيادته (الفتاوى الشامية، كتاب النكاح، فصل فى المحرمات-4/107-109)  
সারমর্মঃ
উত্তেজিত হওয়ার সীমা হলো লিঙ্গ দাঁড়িয়ে যাওয়া, আর পূর্ব থেকে দাঁড়িয়ে থাকলে স্পর্শ করার পর উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়া।
মহিলাদের ক্ষেত্রে কলব তথা অন্তর কেঁপে উঠা, আগে থেকেই কেঁপে উঠে থাকলে স্পর্শ করার পর কাঁপা বেড়ে যাওয়া। 

৩-
স্পর্শ,দৃষ্টিপাত করার সময় উত্তেজিত হতে হবে। 
আগে বা পরে উত্তেজিত হলে হুরমতে মুসাহারাত প্রমাণিত হবেনা।      

وفى الدر المختار- والعبرة للشهوة عند المس والنظر لا بعدهما
وفى رد المحتار- ( قوله : والعبرة إلخ ) قال في الفتح : وقوله : بشهوة في موضع الحال ، فيفيد اشتراط الشهوة حال المس ، فلو مس بغير شهوة ، ثم اشتهى عن ذلك المس لا تحرم عليه (رد المحتار-كتاب النكاح، فصل فى المحرمات-4/108)

যার সারমর্ম হলো স্পর্শ,দৃষ্টিপাত করার সময় উত্তেজিত হতে হবে। যদি স্পর্শ করার সময় কেউ উত্তেজিত না হয়, তাহলেও নিষিদ্ধতা প্রমাণিত হবে না। 

বিস্তারিত জানুনঃ 

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
(০১)
এরকম অনুভূতির জন্য হুরমত হবেনা।

মনের মধ্যে কামভাব তথা সহবাসের বাসনা আসবে,আর লিঙ্গ দাঁড়িয়ে যাবে।
এক্ষেত্রে পুরোপুরি দাঁড়িয়ে যেতে হবে।
আংশিক নিয়।

আংশিক দাঁড়ানোকে সাধারণত দাঁড়িয়ে যাওয়া হিসেবে ধরা হয়না।

(০২)
কামভাব না হলে ভিতরে উত্তেজনা আসার কথা নয়।

(০৩)
অনিচ্ছায় যদি বাজে চিন্তা আসে,আর সাথে সাথেই যদি লিঙ্গ পুরোপুরি দাঁড়িয়ে যায়,আর আপনার মা যদি কোনো কাপড়ের উপর দিয়ে নয়,বরং সরাসরি আপনার শরীর স্পর্শ করে,সেক্ষেত্রে হুরমতে মুসাহারাত সাব্যস্ত হবে।

(০৪)
সুতি কাপড় গুলোর মধ্যে অনেকগুলো বেশি হালকা হয়,অনেকগুলো মোটাও হয়।
মাঝামাঝিও হয়।
,
বেশি হালকা যেটি,সেটির মাধ্যমে শরীরের উষ্ণতা অনুভব হয়। 
শরীর বেশি গরম থাকলে বেশি চিকন কাপড় না হলেও শরীরের উষ্ণতা অনুভব হয়। 
মোট কথা যদি ঐ কাপড়ের উপর দিয়ে শরীরের উষ্ণতা অনুভব হয়,ও হুরমতের অন্যান্য সমস্ত শর্ত পাওয়া যায়,তাহলে হুরমতে মুসাহারাত সাব্যস্ত হবে। নতুবা হুরমতে মুসাহারাত সাব্যস্ত হবেনা। 

(০৫)
এক্ষেত্র হুরমতে মুসাহারাত প্রমানিত হবেনা। 

(০৬)
এক্ষেত্রে স্পর্শ করার সময় লিঙ্গ আরো বেশি উত্তেজিত হওয়ার দরুন দাঁড়িয়ে গেলে হুরমতে মুসাহারাত প্রমানিত হবে।

(০৭)
এতে হুরমত হবেনা। 

(০৮)
৬ নং জবাব দ্রষ্টব্য।

(০৯)
এগুলো নিয়ে ভাবা বাদ দিন।
তাহলেই ইনশাআল্লাহ সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে যাবে।

(১০)
এটা বললে সেই মানুষের কুফর হবেনা।

(১১)
এতে কুফর হবেনা।

(১২)
এক্ষেত্রে কুফরি হবেনা। তবে গুনাহ হবে।

কদমবুচির বিধানঃ-
কদমবুচি সংক্রান্ত মাসআলাটি নিয়ে বিজ্ঞ ফুক্বাহায়ে কেরাম এবং মুহাদ্দিসীনে কেরামের মাঝে মতভেদ রয়েছে।

একদল বলেছেন সম্মানার্থে জায়েজ আছে পদচুম্বন করা। কিন্তু তারা সাথে সাথে এ শর্তারোপ করেছেন যে, যেন চুমু খেতে গিয়ে রুকুর সূরত বা সেজদার সূরত না হয়ে যায়। যদি রুকু বা সেজদার সূরত হয়ে যায়, তাহলে তা জায়েজ হবে না। {আলমুজতাবা-৪/২০৫, আলমুহীতুল বুরহানী-৮/১১৮, ফাতাওয়া আলমগীরী-৫/৩৬৯}

আরেক দল ফক্বীহ ও মুহাক্কিকীনদের মতে তা জায়েজ নয়। কারণ বর্তমান প্রচলিত কদমবুচিতে রুকুর হালাত এবং সেজদার হালাত হওয়া স্পষ্ট। সেই সাথে এটি বিধর্মীদের প্রতীক। তাই তা হারাম।

আমরা বর্তমান পরিস্থিতিতে দ্বিতীয় মতটিকেই প্রাধান্য দিয়েছি। কারণ কদমবুচি করা এ উপমহাদেশে মৌলিকভাবে হিন্দুদের রুসুম। আর কদমবুচি করতে গিয়ে রুকু বা সেজদার হালাত তৈরী হয়েই যায়। আর যারাও কদমবুচিকে জায়েজ বলেছেন তাদের মতেও রুকু সেজদার হালাত হয়ে গেলে কদমবুচি করা জায়েজ নয়।

উপরোক্ত কারনে বর্তমান প্রচলিত কদমবুচিকে নাজায়েজ বলা হয়।

★সুতরাং সতর্কতামূলক আমরা বলবো যে কদমবুচি করা যাবেনা।   
এটি জায়েজ নয়।

বিস্তারিত জানুনঃ 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by
edited
শায়েখ, দয়া করে একটু দেখুন

২,৩,৬, ৮ এবং অন্য ক্ষেত্রে যাদের স্পর্শে লিংগ দাড়ায় বা উত্তেজনা হয় তাদের নিয়ে যদি কোনো কামভাব, বা তাদের সাথে সহবাসের ইচ্ছে না থাকে, তবুও কি হুরমত হয়ে যাবে?
জেনেছিলাম যে ওই মা/মেয়ের সাথে সহবাসের পূর্ন ইচ্ছে ছাড়া উত্তেজনায় দাড়ালেও হুরমত হয় না, বিষয়টা কি দেখবেন প্লিজ?

( অনেকটা এই ভাই এর মতো,  উনার কমেন্ট টা আর জবাব টা একটু দেখতেন যদি কষ্ট করে প্লিজ https://ifatwa.info/61779/?show=61779#q61779
(আসলে তাদের প্রতি সহবাসের ইচ্ছে ছাড়াও মাঝে মাঝে স্পর্শে বা টাচে উত্তেজনা বশত যদি দাড়িয়ে যায় তা জানতে চাচ্ছি, আমি হয়তো বুঝাতে পারছিনা প্রশ্নে, তাদের প্রতি কোনো সহবাসের ইচ্ছে নাই, তাও তাদের স্পর্শে অন্য কারো কথা মনে হলে না বা কোনো নারীর কথা ভাবা ছাড়াই যদি উত্তেজনা চলে আসে তা জানতে চাচ্ছি)



আমি আর প্রশ্ন করতে পারবোনা এই মাসে একটু দেখুন প্লিজ...
by (565,890 points)
কামভাব থাকা জরুরী। 

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...