১. কেনো স্ত্রী (তালা* এর অনুমতি আছে) তার স্বামীকে বলে, ইউ ডুন্ট ডিজার্ভ মি(তুমি আমার যোগ্য না) এই কথার দ্বার কি বিবাহে সমস্যা হবে?
২. কাওকে যদি বলা হয়, আজান হচ্ছে, শব্দ থামাও বা গান গাওয়া থামাও এটা শুনে সে যদি বলে, আজান হয়েছে নামাজে যাবো, বলে শব্দ জারি রাখে এতে কি তর কুফর হবে? (তার কথা হলো শব্দ বন্ধ থেকে আজান শুনে নামাজে যাওয়া বেশি জরুরী)
৩. একজন মানুষ কিছু ইসলাম ধর্ম বিমুখ সে একদিন একটা পোস্ট দেয় যে, বৌদ্ধ ধর্ম সম্পর্কে মৌলিক বিষয় জানার জন্য কি বই ভালে হবে। সেখানে আমার পড়া থেকে তাকে একটা বই সাজেস্ট করি, আমার ধারনা ছিলো সে হয়তো এমনিই জানতে চায়,এর বেশ কিছু দিন পরে দেখি সে বৌদ্ধ নিয়ে বিভিন্ন পোস্ট দিচ্ছে, তার কাছে আশ্রয় চেয়ে পোস্ট করছে ইত্যাদি। তার এই অবস্থা হবে জানলে কেনো ভাবেই সাহায্য করতাম না, এখন পূর্বের পরিস্থিতি বিবেচনায় তাকে ওই বই এর নাম সাজেস্ট করায় কি আমার কুফর হবে?
৪. একজন বক্তব্যে বললেন " কোরআন সৃষ্টি থেকেই...." এটা শুনে আমি যতেটুক মনে পরছে ভাবছিলাম, কোরআন তো আল্লাহর কালাম ইহা সৃষ্টি হয়েছে কিভাবে বলা যায় এটার তো সৃষ্টি বা ধ্বংস থাকার কথা না কারন এটা আল্লাহর কালাম, সিফত। পরে তাও মাথায় আসছিলো কোরআন সৃষ্টি হয়েছে, এভাবে বলা জাবেনার কোনো দলিল আছেকি এটা দেখার জন্য বিভিন্ন ফতোয়া খুজেছিলাম,পরে দেখলাম ও মনেও পরলো কোরআন তো মাখলুখ না, মাখলুক মানেই তো সৃষ্টি, তো যা সৃষ্টি ওই না,তার আবার সৃষ্টি হওয়া কি।
উপরুক্ত তথ্য খোজা বা অন্য কারনে কি কুফর হতে পারে?
৫. কোনো স্বামী যদি শারিরীক গঠন বুঝানোর জন্য তার বউকে বলে " তোমার শরীরিক গঠন তোমার মায়ের মতো", বা "তোমার শারিরীক গঠন আমার মায়ের মতো", " বা "তুমি শরীর তোমার মায়ের মতো হবে" বা "তোমার গঠন তোমার মায়ের মতো"
এসবের ধারা কি জিহার / যিহার হতে পারে?
৬. আজকে নামাজে প্রথম বৈঠকে আত্তাহিয়াতু পড়েছি কিনা সন্দেহ দানা বাদে, ৯০% মনে হলো পরেছি তাই সাহু সিজদা দিবো না ভেবে শেষ বৈঠকে, আত্তাহিয়াতু, দুরুদ,আল্লাহ হুম্মা ইন্নি জালামতু...." এটাও পড়ে ফেলি, পরে ১০% সন্দেহ বিবেচনায় সাহু সিজদা দেই দুই দিকে সালাম ফিরিয়ে, পরে আবার সব পড়ে সালাম ফিরিয়ে নামাজ শেষ করি
নামাজ কি হয়েছে?