আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
219 views
in ঈমান ও বিশ্বাস (Faith and Belief) by (3 points)
edited by
আসসালমুআলাইকুম হুজুর, আমি খুবই ওয়াসওয়াসা গ্রস্ত রুগী।
১. হুজুর আমার প্রিয় নবী সাঃ কে নিয়ে মাঝে মাঝে খারাপ চিন্তা চলে আসছে , আমি মনের সাতে লড়াই করে যাচ্ছি। যখন ই আমার লিঙ্গে হাত ঠেকছে তখনি নবী সাঃ এর (লিঙ্গের) কথা মনে হচ্ছে আস্তাগিরুল্লাহ।
হুজুর এই সব বাজে চিন্তা চলে আসছে, আমি শরীর এ কোথাও ভয় এ হাত দিতে পারছিনা, বাথরুম যেতে পারছিনা , বাথরুম এ গিয়ে নানা রকমের বাজে চিন্তা চলে আসছে। ওই সব মনে হচ্ছে, আকাশের দিক তাকিয়ে অন্য মনষ্ক হয়ে বাথরুম যাচ্ছি, বাথরুম এ মনে হচ্ছে আস্তাগিরুল্লাহ পড়ছি আর তৌবা করছি। তার পর আমার ভেজা পা এর ছাপ যেখানে পড়ছে মনে হচ্ছে নবী সাঃ এর পা এর ছাপ আস্তাগিরুল্লাহ সঙ্গে সঙ্গে পা দিয়ে মুছে ফেলেছি সেই ছাপ । আল্লাহ কসম হুজুর এমনি এমনি চলে আসছে এইসব ভাবনা । , আমি তওবা করছি  খুব ভয় হচ্ছে , হুজুর এর জন্য কি ঈমান চলে যাবে?
২. একটা বাচ্চা ছেলে বলছে আমার রোজা করতে ভালো লাগে না , আমি এ কথা শুনে বললাম এমন বলতে নেই, সে বুঝতে পারেনি দিয়ে আমি বললাম রোজা করতে ভালো লাগে না এমন কথা  বলতে নেই।
হুজুর এর জন্য কি ঈমান চলে যাবে?
৩. আমার স্ত্রী র সঙ্গে ফোনে কথা হচ্ছিলো সে আল্লাহ কে বলছিলো আল্লাহ গো একটু গরম কমিয়ে দাও, আমিও সেই টাইম এ ফোন রাখার জন্য বললাম " ঠিক আছে " সঙ্গে সঙ্গে মনে হলো সে তো আল্লাহ কে ডাকলো বললো গরম কমিয়ে দাও আমি বললাম ঠিক আছে এমন বাজে ধারণা মনে হয়ে জাই। আমি আসলে ফোন রাখার জন্য বলেছিলাম "ঠিক আছে।" হুজুর এর জন্য কি ঈমান চলে যাবে?
৪. হুজুর মনে মনে শুধু বলছি আল্লাহ আমাকে ওয়াসওয়াসা থেকে বের করো । এই রকম ভাবে মনে মনে বার বার বলছি ওয়াসওয়াসা থেকে বেরিয়ে শান্তি পেতে চাই। হটাৎ মনে মনে  বলেছি "ইসলাম থেকে বেরোতে চায়। আস্তাফিরুল্লাহ। " হুজুর আমি মনে মনে ভুল করে বলেছি , আমি মুখে উচ্চরণ করিনি । তার পর থেকে শুধু মনে মনে ওই কথা হয়ে যাচ্ছে , পানি খাচ্ছি মনে হচ্ছে উচ্চরণ হয়ে যাবে , কিছু খাচ্ছি মনে হচ্ছে দাতে দাত লেগে উচ্চরণ হয়ে যাবে , হুজুর আমার খুব ভয় হচ্ছে , আমি মনে মনে বলেছি। মুখে উচ্চরণ করিনি। এর জন্য কি ঈমান চলে যাবে?
৪.১ আপনাদের কে লিখলাম কথা টা তার জন্য কি ঈমান চলে যাবে?
৪.২ আমাদের গ্রামে মসজিদে অন্য গ্রাম থেকে একজন নামাজ পড়তে আসে তাকে নিয়ে মনে নানা রকমের খারাপ চিন্তা হয়, কিন্তু কখনো মুখে উচ্চরণ করিনি, ওয়াসওয়াসা র জন্য এমন মনে হয় , কখনই মুখে উচ্চরণ করিনি। আমার কি ঈমান চলে যাবে?

৪.৩. আমার হাচ্ছি উটছে তখন মনে হচ্ছে উচ্চরণ হয়ে গেলো নাকি বলে ভয় হচ্ছে এর জন্য কি ঈমান চলে যাবে? আমি  হ্যাচ্ছি তুলছিলাম শব্দ হয়েছে কিন্তু আমি মুখে উচ্চরণ করিনি। হুজুর ঈমান ঠিক আছে তো?
৫.  হুজুর আপনাদের এই খানে প্রশ্ন করে খুব চিন্তা হয় কি উত্তর আসবে দিয়ে আল্লাহ কে ডাকি ভয় হয়  ।
আর মাজে মাজে এমনি আপনাদের কথা মনে হয় আপনাদের কে কি প্রশ্ন করলাম না করলাম,  মনে মনে এমন হয় হুজুর কে  প্রশ্ন করে এই এই বলবো মনে মনে ভাবি   । এর জন্য কি ঈমান চলে যাবে??
৬. হুজুর আপনাদের কে প্রশ্নে  লিখি " হুজুর, দয়া করে উত্তর দিয়ে  সাহায্য করুন " এমন ভাবে মাসায়েল গত দিক থেকে এই ভাবে সাহায্য চাওয়ার জন্য কি ঈমান চলে যাবে?

৭. হুজুর মনে মনে আখেরাত নিয়ে ওয়াসওয়াসা র জন্য সন্দেহ হচ্ছিলো , সঙ্গে সঙ্গে মন কে অন্য মনষ্ক করে ফেলি। কারণ আমি আখেরাত ও মহান আল্লাহ তায়ালার ওপর কঠিন ভাবে বিশ্বাস করি। হুজুর ওয়াসওয়াসা আমাকে শেষ করে দিচ্ছে , এইরকম ভাবনা আসলে মনে মনে তাহলে কি ঈমান চলে যাবে?
৭.১. আমি আমার মা এর সঙ্গে কথা বলছিলাম যে এই ভাবে জীবনে কি করবো, দিয়ে মা বললো আল্লাহর ওপর ভরসা নেই নাকি আমি বললাম অবশ্যই ভরসা  আছে, দিয়ে মা বললো তাহলে চিন্তা কিসের । হুজুর এই কথার জন্য কি ঈমান চলে যাবে?
৮. সত্যিই আমি ওয়াসওয়াসা থেকে বেরোতে চায় , নাহলে পাগল হয়ে যাবো , আর প্রশ্ন করতে পারছিনা হুজুর। শুধু ঈমান নিয়ে ভয় হতে থাকে।  এ  আমি বিশাল ওয়াসওয়াসা রুগী আমাকে বলুন আমি কি করে এ থেকে বেরোতে পারবো।

আমি  ওয়াসওয়াসা থেকে বেরিয়ে আর ৫ টা মানুষের মত শান্তিতে থাকতে চাই পরিবার নিয়ে।

৮.১ আপনাদের কে এই ভাবে বলার জন্য কি ঈমান চলে যাবে?

৯. আমার স্ত্রীর সঙ্গে একটু মন কষাকষি হয়। দিয়ে আমার মনে ভাবনা হয় আমার প্রিয় নবী সাঃ এর বৈবাহিক  জীবন এত সুন্দর ও পবিত্র ছিল । আমাদের বৈবাহিক জীবনটা যদি একটু ঐরকম হতো, এই রকম ভাবার জন্য কি ঈমানের বা বৈবাহিক সম্পর্কের কোনো সমস্যা হবে?

৯.১. হুজুর স্ত্রীর সঙ্গে একটু রাগা রাগী হয়। স্ত্রী রেগে বলেছে আমি তোমার জীবন থেকে নিজেকে একদম ফুল স্টপ করে দিবো , তাই বললো আমি জিজ্ঞাসা করলাম কি ভেবে কথা টা বললে সে বললো এমনি রেগে বলেছি । কোনো কারণ নেই এর জন্য কি বৈবাহিক জীবনে কোনো সমস্যা হবে?

৯.২. স্ত্রী রেগে বলছে আমি আমার মত থাকবো , আমিও রেগে বলেছি ঠিক আছে তাহলে তুমি থাকো তোমার মত। কিন্তু এই কথা বলার মধ্যে ভয় হয়ে জাই কেনিয়া  হয়ে গেলো বলে হুজুর আমার কোনো উদ্দেশ্য ছিল না । বরং কথা টা বলতে গিয়ে কেনিয়া হবে বলে ভয় পেয়েছি, হুজুর আমার খুবই ওয়াসওয়াসা আমি রেগে গিয়ে অন্য কিছু বলতে যাচ্ছিলাম কেনিয়া হবে বলে রাগ কন্ট্রোল করে আমি এমনি কথা টা বলেছি ।
ওয়াসওয়াসা র জন্য মনে সন্দেহ হচ্ছে মনে হচ্ছে আমি সত্যিই বলেছি, আবার মনে হচ্ছে এমনি নরমালি বলছি। হুজুর এই রকম সন্দেহ হলে কি কোনো সমস্যা হবে? আমি বিশাল পরিমাণে রেগে বলেছি কথাটা কিন্তু আমার কেনিয়ার কোনো নিয়ত ছিলনা। আখন ওয়াসওয়াসা র জন্য মনে হচ্ছে নিয়ত ছিল এই রকম সন্দেহ তে পড়ে যাচ্ছি হুজুর, খুব চিন্তা হচ্ছে , ওয়াসওয়াসা তে পড়ে সন্দেহ হয়ে যাচ্ছে , আমার আসলে নিয়ত ছিল না , কিন্তু ওয়াসওয়াসা র জন্য মনে হচ্ছে নিয়ত ছিল , এই নিয়ে সন্দেহ হচ্ছে  হুজর । আমি বুঝতে পারছিনা কিছু  বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে তো?

** সন্দেহর ভিত্তিতে তে কিছু হয়না তাইনা হুজুর।?

*** হুজুর আমার নিয়ত থাকলেও আমি যদি এখন অস্বীকার করি তাহলে কি কোনো তালাক হবে??

*** এখানে যে কথার পরিপেক্ষিতে আমার স্ত্রী বললো আমি আমার মত থাকবো , আমি প্রতিউত্তর এ বললো
হা তুমি তোমার মত থাকো, এটা কি কেনিয়া বাক্য ?
কারণ আমার স্ত্রী তার বাবার বাড়ি  থাকে আমি আমার বাবার বাড়ি থাকি । অনুষ্ঠান করা হয়নি তাই।  এটা কি কিনিয়া হবে?

1 Answer

0 votes
by (682,440 points)
edited by
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ- 


(১-৭)
উল্লেখিত কোনো ছুরতেই আপনার ঈমান চলে যাবেনা। 
আপনার ঈমান আগের মতোই বহাল রয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ। 
বিষয়টি নিয়ে না ভাবার পরামর্শ থাকবে। 

(০৮)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 
রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন,

 يَأْتِي الشَّيْطَانُ أَحَدَكُمْ ، فَيَقُولَ : مَنْ خَلَقَ كَذَا وَكَذَا ؟ حَتَّى يَقُولَ لَهُ : مَنْ خَلَقَ رَبَّكَ ؟ فَإِذَا بَلَغَ ذَلِكَ ، فَلْيَسْتَعِذْ بِاللَّهِ وَلْيَنْتَهِ 
শয়তান তোমাদের কারো নিকট আসে এবং বলে, এটা কে সৃষ্টি করেছে, ওটা কে সৃষ্টি করেছে? পরিশেষে এ প্রশ্নও করে, তোমার রবকে কে সৃষ্টি করেছে? এ পর্যায়ে পৌঁছলে তোমরা আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা কর এবং এ ধরণের ভাবনা থেকে বিরত হও। ( বুখারী ৩২৭ )

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: جَاءَ نَاسٌ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَسَأَلُوهُ: إِنَّا نَجِدُ فِي أَنْفُسِنَا مَا يَتَعَاظَمُ أَحَدُنَا أَنْ يَتَكَلَّمَ بِهِ، قَالَ: وَقَدْ وَجَدْتُمُوهُ؟ قَالُوا: نَعَمْ، قَالَ: ذَاكَ صَرِيحُ الْإِيمَانِ.
সারমর্মঃ
একবার সাহাবায়ে কেরমের একদল রাসূলুল্লাহ ﷺ -এর কাছে এসে জিজ্ঞাসা করলেন, আমরা আমাদের অন্তরে কখনো কখনো এমন বিষয় অনুভব করি, যা মুখ দিয়ে উচ্চারণ করা আমাদের কাছে খুব কঠিন মনে হয়। রাসূলুল্লাহ ﷺ বললেন, সত্যিই কি তোমরা এরকম পেয়ে থাক? তাঁরা বললেন হ্যাঁ, আমরা এরকম অনুভব করে থাকি। রাসূলুল্লাহ ﷺ বললেন, ذَاكَ صَرِيحُ الْإِيمَانِ এটি তোমাদের ঈমানের স্পষ্ট প্রমাণ। (মুসলিম, কিতাবুল ঈমান, অনুচ্ছেদ: অন্তরের ওয়াসওয়াসা)
,
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
আপনি নিজ কাজে মগ্ন হয়ে যান। এদিকে বেশি মনোযোগ দিবেন না। কেননা, এইসব অবাঞ্ছিত চিন্তাকে গুরুত্ব দিয়ে কীভাবে তা দূর করা যায় এ চিন্তায় পড়ে গেলে আপনি এখানেই আটকা পড়ে যাবেন। সামনে অগ্রসর হওয়া আর সম্ভব হবে না। এভাবে শয়তানের উদ্দেশ্য পূরণ হয়ে যাবে।
,
যে কোনো ওয়াসওয়াসার প্রধান চিকিৎসা এটাই যে, একে গুরুত্ব না দেয়া। কী চিন্তা আসল, কী চিন্তা গেল-তা না ভেবে নিজের কাজে মশগুল থাকুন। কেননা, এটা মূলত শয়তানের কাজ। 

আল্লাহ তাআলা বলেন,
إِنَّمَا النَّجْوَىٰ مِنَ الشَّيْطَانِ لِيَحْزُنَ الَّذِينَ آمَنُوا وَلَيْسَ بِضَارِّهِمْ شَيْئًا إِلَّا بِإِذْنِ اللَّهِ ۚ وَعَلَى اللَّهِ فَلْيَتَوَكَّلِ الْمُؤْمِنُونَ

এই ওয়াসওয়াসা তো শয়তানের কাজ; মুমিনদেরকে দুঃখ দেয়ার দেয়ার জন্যে। তবে (এই ওয়াসওয়াসা সৃষ্টি করে) সে মুমিনদেরকে চুল পরিমাণ ক্ষতি করতে পারে না, আল্লাহর হুকুম ছাড়া। মুমিনদের উচিত আল্লাহর উপর ভরসা করা। (সূরা মুজাদালাহ ১০)

আপনি آمنت بالله ورسوله পড়ে নিবেন।
বিতাড়িত শয়তান হতে আল্লাহর কাছে পানাহ চাইবেন। 

প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
পরামর্শ থাকবে, এহেন চিন্তা মাথায় আসলেই অন্য মনস্ক হয়ে যাওয়া।
কোনো কাজ শুরু করে দেয়া।
মাথায় এগুলো আসতেই দিবেননা।
বিতাড়িত শয়তান হতে আল্লাহর কাছে পানাহ চাইবেন। 

এক্ষেত্রে আপনার জন্য আরো করনীয় বিস্তারিত জানুনঃ- 

৮.১
আমাদেরকে এই ভাবে বলার জন্য ঈমান চলে যাবেনা।

(০৯)
এই রকম ভাবার জন্য ঈমানের বা বৈবাহিক সম্পর্কের কোনো সমস্যা হবেনা।

৯.১
এর জন্য বৈবাহিক জীবনে কোনো সমস্যা হবেনা।

৯.২
আপনার বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে।
এক্ষেত্রে কোনো ভাবেই তালাক হবেনা।

শেষের বাক্য গুলি কেনায়া বাক্য নয়।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...