আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
145 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (6 points)
edited by

ক) https://ifatwa.info/67540/ এর ঞ তে বলেছেন, উসমান রা. এর বাজারে আযান দেওয়ার ব্যাপারটায় ইজমা আছে। কিন্তু বাজারের আযান এখন মসজিদে দেওয়া হচ্ছে। এইটা কি সমস্যা হবে না? এ ব্যাপারে কি ইজমা আছে?

এর উত্তরে আপনি বলেছেন, (https://ifatwa.info/69153/ এইটায়,)
যেহেতু আযানের উপর ইজমা হয়েছে,তাই আযান যেখানেই দেয়া হোম,তাহা জায়েজ।
বিদআত হবেনা।

আমার প্রশ্ন হলো,  বাজারের আযানকে মসজিদের আযান বানালে তা বিদাত কেন হবে না? ব্যাখ্যা করুন।
আর সাথে এই ভিডিও দেখুন, https://youtu.be/PX6FHum7h_A

যেখানে হুজুর বিভিন্ন ফতোয়া দিয়ে বুঝিয়েছেন এইটা বিদাত।

খ) https://www.ifatwa.info/4666
এইটায় বলেছেন,

হযরত জাবের রাযি থেকে বর্ণিত,তিনি বলেনঃ
ﻋﻦ ﺟﺎﺑﺮ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﻗﺎﻝ :  ﺟﺎﺀ ﺭﺟﻞ ﻭﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻳﺨﻄﺐ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻳﻮﻡ ﺍﻟﺠﻤﻌﺔ ﻓﻘﺎﻝ : ﺃﺻﻠﻴﺖ ﻳﺎ ﻓﻼﻥ، ﻗﺎﻝ : ﻻ، ﻗﺎﻝ : ﻗﻢ ﻓﺎﺭﻛﻊ ﺭﻛﻌﺘﻴﻦ  (ﺍﻟﻜﺘﺐ » ﺻﺤﻴﺢ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻱ » ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻟﺠﻤﻌﺔ » ﺑﺎﺏ ﺇﺫﺍ ﺭﺃﻯ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺭﺟﻼ ﺟﺎﺀ ﻭﻫﻮ ﻳﺨﻄﺐ ﺃﻣﺮﻩ ﺃﻥ ﻳﺼﻠﻲ ﺭﻛﻌﺘﻴﻦ
ﺍﻟﻜﺘﺐ » ﺻﺤﻴﺢ ﻣﺴﻠﻢ » ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻟﺠﻤﻌﺔ » ﺑﺎﺏ ﺍﻟﺘﺤﻴﺔ ﻭﺍﻹﻣﺎﻡ ﻳﺨﻄﺐ)
একদা এক ছাহাবি মসজিদে আসলেন,এমতাবস্থায় যে,নবীজী সাঃ লোকদের সামনে জুম্মার খুৎবাহ দিচ্ছিলেন।তখন রাসূলুল্লাহ সাঃ ঐ ব্যক্তিকে লক্ষ্য করে বললেনঃ তোমি কি নামায নামায পড়েছ? সে বলল,না।রাসূলুল্লাহ সাঃ তাৎক্ষণিক তাকে বললেনঃদাড়াও এবং প্রথমে দু-রাকাত নামায পড়ে আসো।(সহীহ বুখারী-৮৮৮সহীহ মুসলিম-৮৭৫)

এই রেওয়ায়াত ইবনে মাজা রাহ উনার কিতাবে হযরত আবু হুরায়রা রাযি থেকে বিস্তারিত এভাবে বর্ণিত করেন
ﺟﺎﺀ ﺳُﻠﻴﻚ ﺍﻟﻐﻄﻔﺎﻧﻲ ﻭﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻳﺨﻄﺐ، ﻓﻘﺎﻝ ﻟﻪ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ : ﺃﺻﻠﻴﺖ ﺭﻛﻌﺘﻴﻦ ﻗﺒﻞ ﺃﻥ ﺗﺠﻲﺀ، ﻗﺎﻝ ﻻ، ﻗﺎﻝ : ﻓﺼﻞِّ ﺭﻛﻌﺘﻴﻦ ﻭﺗﺠﻮﺯ ﻓﻴﻬﻤﺎ
সুলাইক্ব আল-গাথাফানী রাযি মসজিদে আসলেন,এমতাবস্থায় যে রাসূলুল্লাহ সাঃ খুৎবাহ দিচ্ছিলেন,তখন রাসূলুল্লাহ সাঃ তাকে লক্ষ্য করে বললেনঃ তোমি মসজিদে আসার পূর্বে কি দু-রাকাত নামায পড়েছ।সাহাবী বললেনঃ না।তখন রাসূলুল্লাহ বললেনঃ দু-রাকাত নামায পড়ো।এবং তারাতারি পড়ো।(সুনানে ইবনে মাজা-১১১৪)

উক্ত হাদীসে নবীজী সাঃএর বাণী,”মসজিদে আসার পূর্বে কি নামায পড়েছ?”
তা একথার প্রমাণ বহণ করে যে,উক্ত দু-রাকাত নামায জুমুআহ এর নামায সুন্নাত।তাহিয়্যাতুল মসজিদের নামায নয়।কেননা তাহিয়্যাতুল মসজিদ তো মসজিদে আসার পরই পড়তে হয়।

আমার প্রশ্ন হলো, তাহলে আমরা বাসায় সুন্নাত না পড়ে যদি মসজিদে চলে আসি, তাহলে খুৎবার স্কময় কেন সুন্নত পড়তে পারবো না এই হাদিস অনুসারে?

গ) বিদাত মানে কি কুরআন সুন্নাহ বিরোধী, নাকি কুরআন সুন্নাহতে যা নাই সেটা? মিলাদ কিয়াম যারা করে তারা প্রথমটা বলে। আর আমরা জানি দ্বিতীয়টা। তাহলে মাদ্রাসা কেন বিদাত না? মাদ্রাসা বিদাত না হলে তো মিলাদ কিয়ামও বিদাত না।

ঘ) তরীকতের শাজরা কি ঠিক না ভুল? কামরুল ইসলাম বিন অলিপুরী বলেছেন, হযরত আলী রা. এর পরে হাসান বসরী রহ. কে দেওয়া হয়েছে তরীকতের খেলাফা। ঐ সময় আরো সাহাবীও বেঁচে ছিলেন সেজন্য এইটা নাকি ভুল।

ঙ) একা নামায পড়ার সময় অন্য জামাত শুরু হলে কি নিজের ফরয নামায ভেঙে নামাযে মিলবো?

1 Answer

0 votes
by (574,470 points)
জবাবঃ- 
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم


ক,
হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 
রাসুল সাঃ বলেন-

وَإِيّاكُمْ وَمُحْدَثَاتِ الْأُمُورِ، فَإِنّ كُلّ مُحْدَثَةٍ بِدْعَةٌ، وَكُلّ بِدْعَةٍ ضَلَالَةٌ.

আর সকল নব উদ্ভাবিত বিষয় থেকে দূরে থাকবে। কারণ, সকল নব উদ্ভাবিত বিষয় বিদআত। আর সকল বিদআত গোমরাহী ও ভ্রষ্টতা।’ (দ্র. মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ১৭১৪২, ১৭১৪৫)

আরেক হাদীসে আছে-

مَنْ أَحْدَثَ فِي أَمْرِنَا هَذَا مَا لَيْسَ مِنْهُ فَهُوَ رَدّ .

‘যে আমাদের এই বিষয়ে (অর্থাৎ দ্বীন ও শরীয়তে) এমন কিছু উদ্ভাবন করবে, যা তার অংশ নয়, তা প্রত্যাখাত।’ -সহীহ মুসলিম, হাদীস ১৭১৮; সহীহ বুখারী, হাদীস ২৬৯৭

বিদ'আত কাকে বলে?
বিদআত বলা হয় দ্বীন ও ইবাদতে নব আবিষ্কৃত কাজকে। অর্থাৎ দ্বীন বা ইবাদত মনে করে করা এমন কাজকে বিদআত বলা হবে, যে কাজের কুরআন ও সহীহ সুন্নাহর কোন দলীল নেই। 

নব আবিষ্কৃত পার্থিব কোন বিষয়কে বিদআত বলা যাবে না। যেমন শরীয়াতে নিষিদ্ধ কোন কাজকে বিদআত বলা হয় না। বরং তাকে অবৈধ, হারাম বা মাকরূহ বলা হয়।

বিদআত বলা হয় দ্বীন বিষয়ক কোন নতুন কর্মকে, যার কোন দলীল শরীয়তে নেই। 

মহানবী (সঃ) বলেছেন, “ অবশ্যই তোমাদের মধ্যে যারা আমার বিদায়ের পর জীবিত থাকবে তাঁরা অনেক রকমের মতভেদ দেখতে পাবে। অতএব তোমরা আমার ও আমার সুপথপ্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশেদ্বীনের সুন্নাহ অবলম্বন করো, তা দাঁত দ্বারা দৃঢ়তার সাথে ধারণ করো। (তাতে যা পাও মান্য কর এবং অন্য কোনও মতের দিকে আকৃষ্ট হয়ো না।) আর (দ্বীনে) নবরচিত কর্মসমূহ হতে সাবধান! কারণ, নিশ্চয় প্রত্যেক বিদআত (নতুন আমল) হল ভ্রষ্টতা।”(আবু দাঊদ ৪৪৪৩, তিরমিযী ২৮১৫, ইবনে নাজাহ ৪২ নং)

পারিভাষিক অর্থে বিদআত হলো, যে আমল বা কাজ নবীজী ও তার সাহাবা এবং তাবেয়ী যুগে ছিল না। সেই কাজ বা আমলকে সওয়াব মনে করে ইসলামের অংশ মনে করে করার নাম হল বিদআত।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

عَنْ عَائِشَةَ رضى الله عنها قَالَتْ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- « مَنْ أَحْدَثَ فِى أَمْرِنَا هَذَا مَا لَيْسَ فِيهِ فَهُوَ رَدٌّ

হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন-আমাদের দ্বীনের মাঝে যে ব্যক্তি নতুন বিষয় আবিস্কার করে যা তাতে নেই তাহলে তা পরিত্যাজ্য। {সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং-৪৬০৮, সহীহ বুখারী, হাদিস নং-২৫৫০, সহীহ মুসলিম-৪৫৮৯}

এই হাদিসে কি কি শর্তে নব আবিস্কৃত বস্তুকে পরিত্যাজ্য বলেছেন নবীজী সাঃ।
১-
সম্পূর্ণ নতুন বিষয়। যার কোন সামান্যতম প্রমাণ নবীযুগে বা সাহাবা যুগে নাই এমন বিষয় হতে হবে।
২-
দ্বীনী বিষয় হতে হবে। সুতরাং দ্বীনী বিষয় ছাড়া যত নতুন বিষয়ই আবিস্কারই হোকনা কেন তা বিদআত নয়। যেমন বৈজ্ঞানিক আবিস্কার। নতুন নতুন আসবাব ইত্যাদী। এসব বিদআত নয়। কারণ এসব দ্বীনী বিষয় নয়। বরং বৈষয়িক বিষয়।
৩-
দ্বীনের মাঝে নতুন আবিস্কার হতে হবে। দ্বীনের জন্য হলে সমস্যা নাই। কারণ দ্বীনের মাঝে নতুন আবিস্কার মানে হল এটা সওয়াবের কাজ। সুন্নাত, ওয়াজিব ইত্যাদি। আর দ্বীনের জন্য হলে সেটা মূলত সওয়াবের কাজ নয়, বরং সওয়াবের কাজের সহায়ক। যেমন মাদরাসা শিক্ষা একাডেমিক পদ্ধতি নববী যুগে ছিলনা। পরবর্তীতে আবিস্কার করা হয়েছে। এই একাডেমিক পদ্ধতিটি দ্বীনের মাঝে নতুন আবিস্কার নয়, বরং দ্বীনী কাজের জন্য সহায়ক হিসেবে আবিস্কার হয়েছে। অর্থাৎ দ্বীন শিখার সহায়ক। আর দ্বীন শিখাটা সওয়াবের কাজ। কিন্তু সিষ্টেমটা মূলত সওয়াবের কাজ নয় বরং সহায়ক।
সুতরাং এসব বিদআত নয়।

উপরোক্ত মূলনীতির আলোকে একথা পরিস্কার হয়ে গেছে যে, জুম'আর দিন ২য় আযানের বিষয়টি যেহেতু হাদীসে আছে।
মসজিদে মিম্বারের সামনে এই আযানের কথা হাদীসে নেই।

কিন্তু বিদ'আত বলা হয়,যাহা সম্পূর্ণ নতুন বিষয়। যার কোন সামান্যতম প্রমাণ নবীযুগে বা সাহাবা যুগে নাই এমন বিষয় হতে হবে।

সুতরাং এটি কোনোভাবেই পারিভাষিক বিদআতের অন্তর্ভূক্ত নয়। তাই এটি জায়েজ আছে।
,
اى أنشأ واخترع وأتى بأمر حديث من قبل نفسه…… (ما ليس منه) أى رأيا ليس له فى الكتاب أو السنة عاضد ظاهر أو خفى، ملفوظ أو مستنبط (فهو رد) أى مردود على فاعله لبطلانه، (فيض القدير، رقم الديث-8333)
সারমর্মঃ-
বিদ'আত হলো, নব্য বিষয়, নব আবিস্কৃত বিষয়, যাহা হাদীসের অন্তর্গত নয়,কুরআন হাদীসে যার স্পষ্ট বিপরীত কিছু নেই,, 

(কিছু তথ্য সংগৃহীত )

আরো জানুনঃ- 

بدعة أصلها : ما أحدث علی غير مثال سابق.
ابن حجر عسقلانی، فتح الباری، 4 : 253

"বিদআতের আসল হল এটি কোন নজির ছাড়াই উদ্ভাবিত হয়েছে।"


محدثه والمراد بها ما أحدث، وليس له أصلٌ في الشرع ويسمي في عرف الشرع ’’بدعة‘‘، وما کان له أصل يدل عليه الشرع فليس ببدعة، فالبدعة في عرف الشرع مذمومة بخلاف اللّغة : فإن کل شيء أحدث علي غير مثال يسمي بدعة، سواء کان محمودًا أو مذمومًا،
ابن حجر عسقلانی، فتح الباری، 13 : 253

মুহাদ্দিছ আমর বলতে এমন একটি নতুন কাজ উদ্ভাবন করাকে বোঝায় যার শরীয়তে কোনো উৎস নেই। এই নব আবিস্কৃতকে শরীয়তের পরিভাষায় ‘বিদআত’ বলা হয়। কাজেই এমন কোন কাজকে বিদ‘আত বলা হবে না যার উৎস শরী‘আতে আছে বা তা বোঝায়। শরীয়তের দৃষ্টিতে বিদআতকে শুধু খারাপ বিদআত বলা হয়, আক্ষরিক বিদআত নয়। তাই নজির ছাড়া উদ্ভাবিত প্রতিটি কাজকে বিদআত বলা হয়, তা ভালো বিদআত হোক বা খারাপ বিদআত।

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
উপরোক্ত আলোচনার পরেও এই বিষয় নিয়ে আরো কোনো প্রশ্ন থাকলে নিকটস্থ কোনো মাদ্রাসার দারুল ইফতায় যোগাযোগ করার পরামর্শ রইলো। 

খ,
এভাবে হানাফি মাযহাব বিরোধী যেকোনো মাসয়ালা নিয়ে প্রশ্ন করাই যাবে।
হাজারো লক্ষ প্রশ্ন করা যাবে।

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
আসল কথা হলো, এগুলো ইমামদের মাঝে মতবিরোধ পূর্ণ মাসয়ালা।
উভয় পক্ষেই কুরআন হাদীসের দলিল রয়েছে।

সুতরাং মুকাল্লিদের জন্য যেকোনো পক্ষের দলিল নিয়ে এর উপর কেনো আমল করা হলোনা,এমন প্রশ্ন করার সুযোগ নেই।

হ্যাঁ মুজতাহিদ আলেম হলে বিপক্ষের হাদীস বেশি সহীহ,আর নিজ মাযহাবের দলিল দূর্বল হলে বিষয়টি নিয়ে যুগের শেষ্ঠ আলেমগন গবেষণা করতে পারে।

গ,
ক নং প্রশ্নের জবাব দ্রষ্টব্য।

ঘ,
তরিকতের শাজারা এটি সহীহ। 
তবে কেউ কেউ ভিন্ন মত পোষন করে থাকেন।

(ভিন্ন মত অনুসারীদের মত ও বক্তব্য না শোনার পরামর্শ রইলো।) 

ঙ,
এক্ষেত্রে নিজের ফরজ নামাজ পূর্ণ করবেন।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...