আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
185 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (22 points)

ক) https://www.ifatwa.info/5331 এ বলেছেন,
.ﻭﺇﺫﺍ ﺍﻟﺘﺰﻣﺖ ﺍﻟﻤﺮﺃﺓ ﺑﺎﻟﺸﺮﻭﻁ ﺍﻟﺸﺮﻋﻴﺔ ﻟﺨﺮﻭﺟﻬﺎ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ، ﻛﻌﺪﻡ ﺗﺰﻳﻨﻬﺎ ﻭﺗﻄﻴﺒﻬﺎ ، ﻓﻼ ﺣﺮﺝ ﻋﻠﻴﻬﺎ ﻓﻲ ﺣﻀﻮﺭ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﺠﻤﻌﺔ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ، ﻭﺗﺼﻠﻴﻬﺎ ﻣﻊ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺭﻛﻌﺘﻴﻦ ، ﻭﺗﺠﺰﺋﻬﺎ ﺣﻴﻨﺌﺬ ﻋﻦ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻈﻬﺮ .
অর্থাৎ-যদি মহিলা মসজিদে যাওয়ার জন্য শরয়ীত নির্ধারিত সমস্ত বিধি-বিধান পালন করে এবং সৌন্দর্য ও সুগন্ধি ব্যবহার না করে,তাহলে মসজিদে জুমু'আর নামায পড়তে কোনো অসুবিধা নেই।এবং মহিলা ইমামের সাথে দু-রাকাত নামায পড়বে।এবং এ দু-রাকাত নামায জোহরের স্থলাভিষিক্ত হয়ে যাবে,আর জোহর পড়া লাগবে না।(বাদায়েউস সানায়ে,১/১৫৮;)

প্রশ্ন হলো, মহিলা ইমাম কিভাবে হয়? এইখানে কি বলা হয়েছে তাহলে?

খ) এক ব্যক্তি দ্বিতীয় বিয়ে করেছে কিন্তু প্রথম বউ জানে না। কিন্তু প্রথম স্ত্রী কোনোভাবে জেনে গেছে যে, কাকে তার স্বামী দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেছে। জানার পর তার স্বামীকে এই ব্যাপারে জিগ্যেস করলো। স্বামী তখন তাকে বলে যে, 'আমি দ্বিতীয় বিয়ে করি নাই। ' স্বামী আরও বলে যে, 'ঐ মহিলা(যে আসলে দ্বিতীয় স্ত্রী) আসলে করিম সাহেবের বউ'। ( কিন্তু আসলে ঐ মহিলা আগে করিম সাহেবের বউ ছিলো, এখন তার নিজের বউ)। এখন সে যে তার প্রথম স্ত্রীকে বললো যে, সে দ্বিতীয় বিয়ে করেনি আর আসলে করিম সাহেবের বউ, এইটা কি গুনাহসহ মিথ্যা নাকি গুনাহ ছাড়া মিথ্যা বলা হলো?

গ) https://ifatwa.info/67673/ এর 'ক' তে বলেছেন, তাশাহহুদে আঙ্গুল কেন শুধু 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু' বলার সময় তুলবো সেটা বলেন নাই। আমি সবসময় উঠানো নামানো না করে যদি শুরু থেকেই তুলেই রাখি এবং আর না নামাই, তাহলে কি হতো? আবু হানিফা রহ. কিসের ভিত্তিতে এই ফতোয়া দিয়েছেন? আমি শুনেছি, রাসূল সা. এক বয়ানে মিম্বারে এইরকম শুধু ' লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ' বলার সময় আঙ্গুল তুলেছিলেন, এরপর নামিয়ে ফেলেছিলেন। কিন্তু এইটা নামাযের ভিতরে না। এইটা এক আলেম তার এফবিতে দিয়েছিলেন। এইটার উপর ভিত্তি করে নাকি হানাফি মাযহাব এ ফতোয়া হইছে এইভাবে।

ঘ) https://ifatwa.info/67540/ এর ঞ তে বলেছেন, উসমান রা. এর বাজারে আযান দেওয়ার ব্যাপারটায় ইজমা আছে। কিন্তু বাজারের আযান এখন মসজিদে দেওয়া হচ্ছে। এইটা কি সমস্যা হবে না? এ ব্যাপারে কি ইজমা আছে?

ঙ) এক ফতোয়াতে বলেছেন, নবী রাসূল রা দৈহিক ভাবে কবরে জীবিত।
শহীদ রা দৈহিক ভাবে নয়,বরং রূহানী ভাবে জীবিত।

কথাগুলো বুঝিনি, একটু ব্যাখ্যা করে বলুন

চ) মসজিদে কথা বললে নাকি ফেরেশতারা লানত দেয়?
আবার ফতোয়া এ বলেছেন, স্বাভাবিক দরকারী কথা যাবে কিন্তু অপ্রোয়জনীয় কথা বলা যাবে না। তাহলে স্বাভাবিক কথা বললে কি ফেরেশতারা লানত দিবে না?

ছ) মিরাজের সময় নবি সা. কে জান্নাত এর আরাম ও জাহান্নাম এর শাস্তি দেখানো হইছে, যা তাঁর উম্মতরা পরে করবে এমন। তো এই ভবিষ্যৎ আরাম/ শাস্তি কিভাবে তাঁর উম্মতেরা পার্থির জীবনের আমলের আগেই পাচ্ছিলো? আর তা না হলে কিভাবে তিনি এই ভবিষ্যৎ জিনিস তখন দেখলেন?

জ) জালালুদ্দিন রুমী রহ. কি পরিপূর্ণ হক এর উপরে ছিলেন? অনেকেই তাঁকে সূফীবাদের ভ্রান্ত প্রচারক বলে, তিনি কতটা ভ্রান্ত বা কতটা ঠিক, একটু ব্যাখ্যা করলে ভালো হয়।

1 Answer

0 votes
by (677,160 points)
edited by
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ- 


ক,
মহিলাদের মাঝে মহিলারা ইমাম হয়ে নামান পড়লে মহিলা ইমাম কাতারের মাঝে দাঁড়াবে।
সামনে নয়।
এটিই পদ্ধতি। 
,
তবে মহিলাদের ইমামতি জায়েজ নেই।

খ,
এটি গুনাহ সহ মিথ্যা।

গ,
https://ifatwa.info/1262/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছে, 
হযরত ইবনে উমর রাযি থেকে বর্ণিত
عَنِ ابْنِ عُمَرَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا، قَالَ: كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا قَعَدَ فِي التَّشَهُّدِ، وَضَعَ يَدَهُ الْيُسْرَى عَلَى رُكْبَتِهِ الْيُسْرَى، وَوَضَعَ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى رُكْبَتِهِ الْيُمْنَى، وَعَقَدَ ثَلَاثَةً وَخَمْسِينَ، وَأَشَارَبِالسَّبَّابَةِ.

তিনি বলেন,রাসূলুল্লাহ যখন নামাযের বৈঠকে বসতেন,তখন উনি উনার বাম হাতকে বাম উড়ুর উপর রাখতেন।এবং ডান হাতকে ডান উড়ুর উপর রাখতেন।এবং তিপ্পান্ন গিড়ায় হাতের আঙ্গুলিকে বাধতেন।এবং শাহাদত অঙ্গুলি দ্বারা ইশারা করতেন।(মিশকাতুল মাসাবিহ-৯০৬)

মোল্লা আলী ক্বারী রাহ, وَعَقَدَ ثَلَاثَةً وَخَمْسِينَ তথা
হাতের অঙ্গুলিকে কোন পদ্ধতিতে বাধতে হয়,তার ব্যাখ্যা করে তিনটি পদ্ধতি উল্লেখ করে তৃতীয় নাম্বার পদ্ধতিকে উত্তম আখ্যা দিয়েছেন,
وَالثَّالِثُ: أَنْ يَقْبِضَ الْخِنْصَرَ وَالْبِنْصِرَ، وَيُرْسِلَ الْمُسَبِّحَةَ، وَيُحَلِّقَ الْإِبْهَامَ وَالْوُسْطَى، كَمَا رَوَاهُ وَائِلُ بْنُ حُجْرٍ اهـ، وَالْأَخِيرُ هُوَ الْمُخْتَارُ عِنْدَنَا،
তৃতীয় পদ্ধতি হল,খিনছার(কনিষ্ঠা)অঙ্গুলি এবংবিনছির(খিনছারের পাশের অঙ্গুলি)কে ভাজ করা হবে।এবং শাহাদত অঙ্গুলিকে ছেড়ে দেয়া হবে।এবং মধ্যম অঙ্গুলি ও বৃদ্ধাঙ্গুলি দ্বারা হালকা বানানো হবে।

মোল্লা আলী কারী রাহ আরো লিখেন,
وَعِنْدَنَا: يَرْفَعُهَا عِنْدَ لَا إِلَهَ، وَيَضَعُهَا عِنْدَ إِلَّا اللَّهُ لِمُنَاسَبَةِ الرَّفْعِ لِلنَّفْيِ، " وَمُلَاءَمَةِ " الْوَضْعِ لِلْإِثْبَاتِ، وَمُطَابَقَةً بَيْنَ الْقَوْلِ وَالْفِعْلِ حَقِيقَةً
হানাফি মাযহাব মতে তাশাহুদের মধ্যে 'আশহাদু আন-লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ এর সময়ে শাহাদত অঙ্গুলি উত্তোলন করা হবে(এবং এটা সুন্নত)।এবং ইল্লাল্লাহ বলার পর অঙ্গুলিকে আস্তে আস্তে আস্তে নামিয়ে ফেলা হবে।

যাতেকরে 'না'এর সময় 'হ্যা' হয়।অর্থাৎ যখন লা-ইলাহা (কোনো মা'বুদ নাই)বলা হবে,তখন শাহাদত অঙ্গুলি উত্তোলন করে বুঝানো হবে যে,অবশ্যই  একজন আল্লাহ রয়েছে।এবং যখন ইল্লাহ তে আসা হবে,তখন আর উত্তোলনের প্রয়োজন নেই বিধায় অঙ্গুলিকে নামিয়ে ফেলা হবে।

অতঃপর অঙ্গুলি সমূহের এই হালকাকে নামাযের শেষ পর্যন্ত রাখা হবে।
ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়্যাহ-৫/৬৩৫

ঘ,
হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

وَعَنِ السَّائِبِ بْنِ يَزِيدَ قَالَ: كَانَ النِّدَاءُ يَوْمَ الْجُمُعَةِ أَوَّلُهُ إِذَا جَلَسَ الْإِمَامُ عَلَى الْمِنْبَرِ عَلَى عَهْدِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَأَبِي بَكْرٍ وَعُمَرَ فَلَمَّا كَانَ عُثْمَانُ وَكَثُرَ النَّاسُ زَادَ النِّدَاءَ الثَّالِثَ عَلَى الزَّوْرَاء. رَوَاهُ البُخَارِيّ

সায়িব ইবনু ইয়াযীদ (রাঃ)হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, আবূ বাকর (রাঃ) ও ‘উমার (রাঃ)-এর খিলাফাতকালে জুমু‘আর প্রথম আযান দেয়া হত ইমাম মিম্বারে বসলে। ‘উসমান (রাঃ) খলীফা হবার পর, লোকের সংখ্যা বেড়ে গেলে তিনি যাওরা-এর উপর তৃতীয় আযান বাড়িয়ে দিলেন।
(বুখারী ৯১২, শারহুস্ সুন্নাহ্ ১০৭১, আত্ তিরমিযী ৫১৬, ইবনু মাজাহ্ ১১৩৫,মিশকাত ১৪০৪।)

حَدَّثَنَا يُوسُفُ بْنُ مُوسَى الْقَطَّانُ، حَدَّثَنَا جَرِيرٌ، ح وَحَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا أَبُو خَالِدٍ الأَحْمَرُ، جَمِيعًا عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنِ السَّائِبِ بْنِ يَزِيدَ، قَالَ مَا كَانَ لِرَسُولِ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ إِلاَّ مُؤَذِّنٌ وَاحِدٌ فَإِذَا خَرَجَ أَذَّنَ وَإِذَا نَزَلَ أَقَامَ وَأَبُو بَكْرٍ وَعُمَرُ كَذَلِكَ فَلَمَّا كَانَ عُثْمَانُ وَكَثُرَ النَّاسُ زَادَ النِّدَاءَ الثَّالِثَ عَلَى دَارٍ فِي السُّوقِ يُقَالُ لَهَا الزَّوْرَاءُ فَإِذَا خَرَجَ أَذَّنَ وَإِذَا نَزَلَ أَقَامَ .

সাইব ইবনু ইয়াযীদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মাত্র একজন মুয়াযযিন ছিল। তিনি যখন (খুতবাহ দিতে) বের হতেন, তখন সে আযান দিতো এবং তিনি যখন (মিম্বার থেকে) নামতেন, তখন সে ইকামত দিতো। আবূ বাকর ও উমার (রাঃ) এর আমলেও এ নিয়মই চালু থাকে। উসমান (রাঃ) এর আমলে মুসলিমদের সংখ্যা বেড়ে গেলে তিনি বাজারে অবস্থিত আয-যাওরা নামক স্থান থেকে তৃতীয় আযান দেয়ার ব্যবস্থা করেন। অতঃপর তিনি যখন বের হতেন, তখন মুয়াযযিন আযান দিতো এবং তিনি মিম্বার থেকে নামলে সে ইকামত দিতো।
(বুখারী ৯১২-১৩, ৯১৫-১৬; তিরমিযী ৫১৬, নাসায়ী ১৩৯২-৯৪,ইবনে মাজাহ ১১৩৫  আবূ দাঊদ ১০৮৭, আহমাদ ১৫৩০১।)

★হযরত উসমান গনি রাঃ যখন এই আযান চালু করেছিলেন,তখন ছাহাবাদের কেউ দ্বীমত করেননি,এই ভিত্তিতে ছাহাবা সহ উম্মতের ইজমা' এই আযানের উপর হয়েছে।
তাই ইজমা' র ভিত্তিতে এই আযান এখনো চলছে ও চলবে।

যেহেতু আযানের উপর ইজমা হয়েছে,তাই আযান যেখানেই দেয়া হোক,তাহা জায়েজ।
বিদআত হবেনা।

ঙ,
এর মানে হল রাসুল গন কবরের মধ্যেও দুনিয়ার মতোই জীবিত আছেন।
নামাজ পড়ছেন।

কিন্তু সাহাবাদের লাশ সেভাবে নয়।
তাদের লাশ কবরে জীবিত নেই।
তবে তাদের রুহ পাখি হয়ে জান্নাতে উড়ছে।

চ,
স্বাভাবিক প্রয়োজনীয় কথা বললে ফেরেশতারা লানত দিবে না।

ছ,
এর বিভিন্ন ব্যখ্যা আছে।
কেউ কেউ বলেছেন এটি আলমে বারযাখে দেখেছেন।

কেউ কেউ বলেছেন যে কিয়ামতের পর যাদেরকে শাস্তি দেয়া হবে,তাদের দৃশ্য আগেই সেভাবে রাসুলুল্লাহ সাঃ কে দেখানো হয়েছে,আর আল্লাহ এর উপর সক্ষম।

কেউ কেউ বলেছেন যে এটি কবরের জগতে শাস্তি উদ্দেশ্য ছিলো।

জ,
অনেকেই তাকে পূর্ণ হক বলেন,কেহ কেহ তাকে পূর্ণ হক বলেননা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (22 points)
ঘ) https://ifatwa.info/67540/ এর ঞ তে বলেছেন, উসমান রা. এর বাজারে আযান দেওয়ার ব্যাপারটায় ইজমা আছে। কিন্তু বাজারের আযান এখন মসজিদে দেওয়া হচ্ছে। এইটা কি সমস্যা হবে না? এ ব্যাপারে কি ইজমা আছে?


এর উত্তরে আপনি বলেছেন, (https://ifatwa.info/69153/ এইটায়,)
যেহেতু আযানের উপর ইজমা হয়েছে,তাই আযান যেখানেই দেয়া হোম,তাহা জায়েজ।
বিদআত হবেনা।

আমার প্রশ্ন হলো,  বাজারের আযানকে মসজিদের আযান বানালে তা বিদাত কেন হবে না? ব্যাখ্যা করুন।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...