জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
মাগরিবের ফরজ মোট তিন রাকাত।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত-
"মুহাম্মদ (স.) এর উপর বাধ্যতামূলক করা বিষয় সমূহের মধ্যে ছিলো নামাজ, যা কিনা দুই রাকআত। তবে মাগরিব ব্যতীত, যা ছিলো তিন রাকআত। তারপর আল্লাহ জোহর, আসর এবং এশা-কে চার রাকআত করে দিলেন, তবে ভ্রমণরত অবস্থায় থাকলে পূর্বের নিয়ম প্রযোজ্য হবে।"
মুসনাদে আহমদ, ২৫৮০৬।
حَدَّثَنَا الْقَعْنَبِيُّ، عَنْ مَالِكٍ، عَنْ صَالِحِ بْنِ كَيْسَانَ، عَنْ عُرْوَةَ بْنِ الزُّبَيْرِ، عَنْ عَائِشَةَ، - رضى الله عنها - قَالَتْ فُرِضَتِ الصَّلاَةُ رَكْعَتَيْنِ رَكْعَتَيْنِ فِي الْحَضَرِ وَالسَّفَرِ فَأُقِرَّتْ صَلاَةُ السَّفَرِ وَزِيدَ فِي صَلاَةِ الْحَضَرِ .
আল কানবী (রহঃ) ..... আয়েশা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, সফরে ও আবাসে দুই দুই রাকাত নামাজই ফরয করা হয়েছিল। অতঃপর সফরের সময়ের নামায ঠিক রাখা হয়েছে এবং আবাসের নামায বৃদ্ধি করা হয়েছে (তিন এবং চার রাকাতে)।
(আবু দাউদ ১১৯৮)
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
মাগরিবের ফরজ তিন রাকাত।
তবে এর পর দুই রাকাত সুন্নাতে মুয়াক্কাদা নামাজ পড়তে হয়।
সেই হিসেবে ফরজ ৩ রাকাত,আর সুন্নাত ২ রাকাত।
এটি যোগ করে অনেকে ৫ রাকাত বলেন।
আর এই ধরনের কথা বলার কারণে আপনার আম্মুর ঈমান চলে যায়নি।