আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
303 views
in পবিত্রতা (Purity) by (17 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম শায়েখ। বড় হওয়ার জন্যে মাফ চাইছি।দয়া করে পুরোটা পড়বেন শায়েখ।

**১**

শায়েখ আমার সন্দেহ হয় যে প্রস্রাব শরীরে কোথাও লাগলে বিশেষ করে জায়গাটা যদি  তৈলাক্ত হয়। একবার পানি প্রবাহিত করলে প্রস্রাব যায় না।ইদানীং এমন সন্দেহ হচ্ছে বিশেষত যখন বুঝেছি যে প্রস্রাব এর পানি সাধারণের চেয়ে খানিকটা চটচটে হয়!!

 দীর্ঘ ২ বছর ধরে অতিরিক্ত পানি ব্যবহারে কারণে চর্মোরোগে ভুগছি।তো শায়েখ প্রয়োজনীয় কাজ গুলোও ঠিক মত এখন করতে পারি না। পানিতে অনেক সমস্যা হয়।তো এতোদিন তো আমি এভাবে একবারেই পরিষ্কার করতাম কোথাও প্রস্রাব লেগে গেলে।আমার টা কি হতো না?আর ভেজা পায়ে তো ফ্লোরে হাটলে তো পানি ফ্লোরেও লাগতো ;ওইটা কি নাপাক হয়ে যেতো?

**২**

আমার মেহমান আসলে অনেক ভালোলাগে। কিন্তু এখন সন্দেহ হয় যে তারা কিভাবে না কিভাবে পবিত্রতা অর্জজ করে এইগুলো নিয়ে আর মেহমান এর সাথে বাচ্চা থাকলে তো কথাই নেই।আমি একটু জানার চেষ্টা করি তারা কিভাবে কি করে; এমন করা কি উচিত।অনেক সময় এইসব আচরণ তাদের কষ্টের কারণ ও হতে পারে।

**আবার একবার আমার এক খালা এসেছিলেন। তো ওনার এক ছোট্ট বাচ্চা ছিলো।ওকে নিয়ে তো আমি পুরো গবেষনা করি যা খালা অপছন্দ ই করেন তবে তেমন কিছু বলেন না।এইবার তো আমি বললাম দেখি বাথরুমে ও কি করে।(আমার প্রচুর সন্দেহ হচ্ছিলো।আর ও খুবি ছোট) তারপর দেখি আসলেই ও প্রস্রাবের ফোটা জুতায়ও লাগে।তো পরে আমি ওকে পা ধুইয়ে দেই।সব বাচ্চার ক্ষেত্রে কি এমন জানার চেষ্টা করা উচিত?যদিও তাদের মায়েদের পবিত্র-সচেতনতা  নিয়েও আমার ভালোই সন্দেহ থাকে?

**৩**

আর শায়েখ যেই খালার ছোট বাচ্চার কথা বললাম, ওতো মামার বাসায়ও যায় আর ওইখেনে উচু কমোডে ও বসতে পারে না তো নিচেই করে আর আমার প্রচুর অশঙ্কা হয় যে ওর পা ধোয়ার পরও পবিত্র হয় নি।(ও নিজেই ধোয়)।তো ওইখান থেকে আমাদের বাসায় আসলে ভিজা ফ্লোরে বা বাথরুমে পা দিলে কি  ওই জায়গা নাপাক হয়ে যাবে?(যদি হয়, এতোদিন তো এগুলো কে নাপাক বিবেচনা করি নি,এখন সারা বাসা নাপাক হয় গেছে?)

শায়েখ পবিত্রতা নিয়ে কয়েকদিন পরপর ই নতুন নতুন পেরেশানির সম্মুখীন হই।এভাবে প্রায় ২ বছর চলছে।শারীরিক মানসিক ভাবে অনেক অসুস্থ হয়ে গেছি

খন এই ভাবনাটা কি আমার ওয়াসওয়াসা সমস্যার কারণে হচ্ছে?
by (17 points)
শায়েখ এসব নিয়ে মা বাবা খুবই বিরক্ত মায়ার প্রতি।

1 Answer

0 votes
by (59,040 points)
edited by

ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।

জবাবঃ

শরীয়তের বিধান অনুযায়ী ছোট বাচ্চাদের পেশাব নাপাক।

যদি কাপড়ে বা জায়নামাজে এক দেরহাম বা তার চেয়ে বেশি  পেশাব লেগে যায়,তাহলে সেই জায়নামাজে বা সেই কাপড়ে নামাজ আদায় করা নাজায়েজ।  

 

 কাপড়ে অপবিত্র জিনিষ লেগে উক্ত কাপড়কে অপবিত্র করে ফেলে। যাকে আরবীতে নাজাসত বলে।

 

নাজাসত দুই প্রকার

 

নাজাসাতে গালিজাহ

নাজাসাতে খাফিফাহ

 

প্রথম প্রকারঃ নাজাসতে গালিজাহ

যেমন ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়াতে বর্ণিত রয়েছে,

وَهِيَ نَوْعَانِ (الْأَوَّلُ) الْمُغَلَّظَةُ وَعُفِيَ مِنْهَا قَدْرُ الدِّرْهَمِ

নাজসতে গালিজাহ যা এক দিরহাম পরিমাণ হলে ক্ষমাযোগ্য।

 

(নাজাসতে গালিজাহ কি কি?)

সে সম্পর্কে বলা হয়,

كل ما يخرج من بدن الإنسان مما يوجب خروجه الوضوء أو الغسل فهو مغلظ كالغائط والبول والمني والمذي والودي والقيح والصديد والقيء إذا ملأ الفم. كذا في البحر الرائق.وكذا دم الحيض والنفاس والاستحاضة هكذا في السراج الوهاج وكذلك بول الصغير والصغيرة أكلا أو لا. كذا في الاختيار شرح المختار وكذلك الخمر والدم المسفوح ولحم الميتة وبول ما لا يؤكل والروث وأخثاء البقر والعذرة ونجو الكلب وخرء الدجاج والبط والإوز نجس نجاسة غليظة هكذا في فتاوى قاضي خان وكذا خرء السباع والسنور والفأرة. هكذا في السراج الوهاج بول الهرة والفأرة إذا أصاب الثوب قال بعضهم: يفسد إذا زاد على قدر الدرهم وهو الظاهر. هكذا في فتاوى قاضي خان والخلاصة خرء الحية وبولها نجس نجاسة غليظة وكذا خرء العلق. كذا في التتارخانية ودم الحلمة والوزغة نجس إذا كان سائلا. كذا في الظهيرية فإذا أصاب الثوب أكثر من قدر الدرهم يمنع جواز الصلاة. كذا في المحيط.

ভাবার্থঃ-ঐ সমস্ত জিনিষ যা মানুষের শরীর থেকে বের হয়ে ওজু গোসলকে ওয়াজিব করে দেয়। তা হল নাজাসতে গালিজাহ,যেমনঃ- পায়খানা,পেশাব,বীর্যমযি(বীর্যের পূর্বে যা বাহির হয়),ওদি(প্রস্রাবের সময় যা বাহির হয়)ফুঁজ,বমি যখন তা মুখ ভরে হয়,(বাহরুর রায়েক)এবং আরো ও নাজাসতে গালিজাহ হল যথাক্রমে-হায়েয ও নেফাসের রক্ত,ছোট্ট বালক/বালিকার প্রস্রাব তারা আহার করুক বা না করুক। মদ,প্রবাহিত রক্ত,মৃত জানোয়ারের গোসত,ঐ সমস্ত প্রাণীর প্রস্রাব ও গোবর যাদের গোস্ত ভক্ষণ হারাম।গরুর গোবর,কুকুরের বিষ্টামোরগ এবং হাস ও পানী হাসের বিষ্ঠা। হিংস প্রাণীর বিষ্টা,বিড়ালের বিষ্টা,ইদুরের বিষ্টা। বিড়াল এবং ইদুরের প্রস্রাব যদি কাপড়ে লাগে তবে কিছুসংখ্যক উলামায়ে কেরামগণ মনে করেন যে,যদি তা এক দিরহামের বেশী হয় তবে নাপাক। আর কিছুসংখ্যক না করেন। সাপের বিষ্টা,ও প্রস্রাব। জোকের বিষ্টা। আঠালো ও টিকটিকির রক্ত যদি তা প্রবাহিত হয়। (ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া;১/৪৬)

 

নাজাসতে গালিজাহ কাপড় বা শরীরে লাগলেএক দিরহাম (তথা বর্তমান সময়ের পাঁচ টাকার সিকি)পরিমাণ বা তার চেয়ে কম হলেউক্ত কাপড়ের সাথে নামায বিশুদ্ধ হবে। যদিও তা ধৌত করা উত্তম যদি সময়-সুযোগ থাকে।

 

দ্বিতীয় প্রকারঃ নাজাসতে খাফিফাহ

ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়াতে বর্ণিত রয়েছে

(والثاني المخففة) وعفي منها ما دون ربع الثوب. كذا في أكثر المتون اختلفوا في كيفية اعتبار الربع قيل المعتبر ربع طرف أصابته النجاسة كالذيل والكم والدخريص إن كان المصاب ثوبا وربع العضو المصاب كاليد والرجل إن كان بدنا وصححه صاحب التحفة والمحيط والبدائع والمجتبى والسراج الوهاج.وفي الحقائق وعليه الفتوى. كذا في البحر الرائق وبول ما يؤكل لحمه والفرس وخرء طير لا يؤكل مخفف هكذا في الكنز.

ভাবার্থঃ নাজাসতে খাফিফাহযা এক চতুর্থাংশের কম হলে ক্ষমাযোগ্য। চতুর্থাংশ কিসেরসেটা নিয়ে কিছুটা মতপার্থক্য রয়েছে। কেউ কেউ বলেন,কাপড় বা শরীরের যে অংশে নাজাসত লাগবে তার চতুর্থাংশ উদ্দেশ্য যেমন,আস্তিন,হাতা,এবং হাত পাঁ ইত্যাদি। এটাই বিশুদ্ধ মত।ঐ সমস্ত প্রাণীর প্রস্রাব যেগুলোর গোস্ত ভক্ষণ করা হালাল,এবং ঐ সমস্ত পাখীর বিষ্টা যেগুলোর গোসত ভক্ষণ করা হারাম। এগুলা হল নাজাসতে খাফিফাহ। (ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া;১/৪৬)

 

নাজাসতে খাফিফাহ কাপড় বা শরীরে লাগলে এক চতু্র্থাংশ পর্যন্ত মাফ। তথা ঐ কাপড় পরিধান করে নামাজ পড়লে নামায বিশুদ্ধ হবে। যদিও তা ধৌত করা উত্তম যদি হাতে সময়-সুযোগ থাকে।

 হাদীস শরীফে এসেছে-

يَا عَمَّارُ إِنَّمَا يُغْسَلُ الثَّوْبُ مِنْ خَمْسٍ: مِنَ الْغَائِطِ وَالْبَوْلِ وَالْقَيْءِ وَالدَّمِ وَالْمَنِيِّ

আম্মার বিন ইয়াসার রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন-নিশ্চয় ৫টি কারণে কাপড় ধৌত করতে হয়যথা-১-পায়খানা২-প্রশ্রাব৩-বমি৪-রক্ত৫-বীর্য। {সুনানে দারা কুতনীহাদীস নং-৪৫৮}

 

ওয়াসওয়াসা থেকে বাঁচার আমলঃ 

ইবনে হাজার আল-হাইছামি তাঁর ‘আল-ফাতাওয়া আল-ফিকহিয়্যা আল-কুবরা’ গ্রন্থে (১/১৪৯) এসেছে, তাঁকে এর প্রতিকার সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন,

له دواء نافع وهو الإعراض عنها جملة كافية ، وإن كان في النفس من التردد ما كان – فإنه متى لم يلتفت لذلك لم يثبت بل يذهب بعد زمن قليل كما جرب ذلك الموفقون , وأما من أصغى إليها وعمل بقضيتها فإنها لا تزال تزداد به حتى تُخرجه إلى حيز المجانين بل وأقبح منهم

অর্থাৎ, এর ঔষধ একটাই সেটা হচ্ছে– ওয়াসওয়াসাকে সম্পূর্ণরূপে এড়িয়ে যাওয়া; এমনকি মনের মধ্যে কোন দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকা সত্ত্বেও। কেননা কেউ যদি সেটাকে ভ্রুক্ষেপ না করে তাহলে সেটা স্থির হবে না। কিছু সময় পর চলে যাবে; যেমনটি তাওফিকপ্রাপ্ত লোকেরা যাচাই করে পেয়েছেন। আর যে ব্যক্তি ওয়াসওয়াসাকে পাত্তা দিবে এবং সে অনুযায়ী কাজ করবে সে ব্যক্তির ওয়াসওয়াসা বাড়তেই থাকবে; এক পর্যায়ে তাকে পাগলের কাতারে নিয়ে পৌঁছাবে কিংবা পাগলের চেয়েও নিকৃষ্ট পর্যায়ে পৌঁছাবে।

 

এর সর্বোত্তম প্রতিকার হচ্ছে– বেশি বেশি আল্লাহর যিকির করা, لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ اِلَّا بِاللهِ পড়া, আউযুবিল্লাহ্ পড়া তথা বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করা।

 

রাসূলুল্লাহ বলেছেন,

اَلْحَمْدُ لِلهِ الَّذِىْ رَدَّ اَمْرَهُ عَلَى الْوَسْوَسَة

সমস্ত প্রশংসা ওই আল্লাহর যিনি শয়তানের বিষয়টি কুমন্ত্রণা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ রেখেছেন।’ (নাসাঈ )

 

ইবনে হাজার আল-হাইতামি রহ. বলেন,

له دواء نافع وهو الإعراض عنها جملة كافية ، وإن كان في النفس من التردد ما كان

ওয়াসওয়াসার কার্যকরী চিকিৎসা হল, একে সম্পূর্ণরূপে এড়িয়ে যাওয়া; এমনকি মনের মধ্যে কোন দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকা সত্ত্বেও।’ (আল-ফাতাওয়া আল-ফিকহিয়্যা আল-কুবরা ১/১৪৯)

 

 সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
<!--[if !supportLineBreakNewLine]-->
<!--[endif]-->

১. কোন জায়গায় পেশাব লেগে গেলে একবার ধৌত করার মাধ্যমেও যদি পেশাব চলে যায় তাহলে সেই স্থান পবিত্র হয়ে যাবে। উক্ত স্থান খুব বেশী কচলিয়ে ধৌত করা লাগবে না। উল্লেখ্য যে, আপনার এটা ওয়াসওয়াসা। আপনি এর থেকে বিরত থাকবেন। কারণ, পেশাব কিছুটা পানির মত। তাই তা স্বাভাবিক ভাবে ধৌত করার দ্বারাই তা পাক হয়ে যায়। সুতরাং প্রশ্নোক্ত একবার পা ধৌত করার দ্বারাও তা পবিত্র হয়ে যাবে। তাই ভেজা পায়ে ফ্লোরে হাটলে পানি ফ্লোরেও লাগলেও ফ্লোর নাপাক হবে না।
২. আপনি ছোটদের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকবেন। তবে এতো বেশী গবেষণা করার প্রয়োজন নেই। কারণ, তাদের পায়ে বা শরীরে নাপাকি লাগলেও তা ধৌত করার দ্বারা পবিত্র হয়ে যায়।

৩. আপনি অনেক ওয়াসওয়াসা রোগে আক্রান্ত। তাই যতক্ষণ নিশ্চিতভাবে নাপাকি ঘরের ফ্লোরে না দেখবেন ততক্ষণ ফ্লোর পাক ধরবেন। আবার যেহেতু অল্প পেশাবের ছিটা মাফ তা এক দিরহাম পরিমাণের চেয়ে কম হলে। তবে টয়লেটের ফ্লোরটা মাঝেমধ্যে ধুয়ে দিবেন। আর ওয়াসওয়াসার কার্যকরী চিকিৎসা হল, একে সম্পূর্ণরূপে এড়িয়ে যাওয়া; এমনকি মনের মধ্যে কোন দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকা সত্ত্বেও।’ (আল-ফাতাওয়া আল-ফিকহিয়্যা আল-কুবরা ১/১৪৯)


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী মুজিবুর রহমান
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 209 views
...