আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
169 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (32 points)
শাইখ,

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু।

১|স্ত্রী কি তার স্বামীর সামনে নাচতে পারবে?মানে বন্ধ ঘরে স্বামীর মনোরঞ্জনের জন্য।এর কি কোন ফতোয়া আছে?

২|নবীজি বলেছিলেন,সাবার রাণী বিলকিসের পিতা মাতার একজন জ্বীন,এরা কি সহীহ হাদীস?এটি কোন কিতাবে পাওয়া যাবে?আর বিলকিস কাকে বিবাহ করেছিলেন?

৩|এক যিকিরে ফকি,এই যিকির নাকি ফেরেশতারা ও শুনতে পান না,এর মানে কি?এটা কি ধরণের যিকির?এটার কি কোন হাদীস পাওয়া যায়?

৪|নবীজি বলেছিলেন, যে মানুষ প্রতি মাসে  সকাল বেলা ৩ বার মধু পান করবে,তাকে কঠিন কোন রোগে ধরবেনা।এই কথা কি সহীহ, এটি কোথায় বর্ণিত আছে?

৫|একটা প্রসীদ্ধ হাদীস,

ইবনু উমার (রাঃ), থেকে বর্ণিতঃ

হে নাফে! আমার রক্তে উচ্ছ্বাস দেখা দিয়েছে (রক্তচাপ বেড়েছে)। অতএব আমার জন্য একজন রক্তমোক্ষণকারী খুঁজে আনো, আর সম্ভব হলে সদাশয় কাউকে আনবে। বৃদ্ধ বা বালককে আনবে না। কারণ, আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে বলতে শুনেছিঃ বাসী মুখে রক্তমোক্ষণ করালে তাতে নিরাময় ও বরকত লাভ হয় এবং তাতে জ্ঞান ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়। অতএব আল্লাহর বরকত লাভে ধন্য হতে তোমরা বৃহস্পতিবার রক্তমোক্ষণ করাও, কিন্তু বুধ, শুক্র, শনি ও রবিবারকে রক্তমোক্ষণ করানোর জন্য বেছে নেয়া থেকে বিরত থাকো। সোম ও মঙ্গলবারে রক্তমোক্ষণ করাও, কেননা এই দিনই আল্লাহ আইউব (আলাইহিস সালাম)-কে রোগমুক্তি দান করেন এবং বুধবার তাকে রোগাক্রান্ত করেন। আর কুষ্ঠরোগ ও ধবল বুধবার দিনে বা রাতেই শুরু হয়। [৩৪৮৭]

[৩৪৮৭] হাদীসটি ইমাম ইবনু মাজাহ এককভাবে বর্ণনা করেছেন। সহীহাহ ৭৬৬।

এখানে যে হিজামা বাসী মুখে করবে তার শেফা লাভ করবে বলা হয়েছে,

বাসি মুখ তো ২ প্রকার-সকালে ভোর বেলা খালি পেঠে মুখ না ধুয়ে হিজামা করা /মুখ ধুয়ে তবে খালি পেঠে হিজামা করা।

আমি জানতে চাই,এখানে কোন প্রকারের কথা বলা হচ্ছে,

কিভাবে?

৬| হযরত আলী সাহাবীর বউ কতজান ছিলেন?উনার মৃত্যুর পর উনার রেখে যাওয়া স্ত্রী গনকে কে কে বিবাহ করেছিল?

৭|মূসা নবী সুঠাম দেহের অধিকারী ছিলেন,এখানে কেমন দেহকে সুঠাম বলা হয়?

ইসলামে সুঠাম দেহ বলতে কি বুঝায়,এটার আকৃতি কেমন হবে?

আমাদের নবীও কি সুঠাম দেহী ছিলেন?

৮|সাহাবীরা কি বিবাহ করার পর স্ত্রীকে নিয়ে আলাদা জায়গায়
বসবাস করতেন কিনা পিতামাতারকে ছেড়ে?মানে প্রয়োজন হলে দেখতে আসতেন,এমন।

৯|আববাদ বিন বিশর রা এর ঘটনা,যেখানে তিনি তীর বিদ্ধ হয়,তবুও তিনি নামায চালিয়ে যান,পরে আম্মার সাহাবীকে জাগিয়ে তুললেন,

এটা কি সত্য হাদীস, এটির পুরো হাদীসটা আমাকে দিন।

১০|ইয়াহুদীরা কেন জীবরিল ও মিকাঈল ফেরেশতাকে শত্রু মনে করে থাকে?

১১|কোন হিন্দুকে আদাব বলা,এখানে আদাব মানে কি?এটা কি ইসলামে জায়েজ?

১২|নম্ষকার মানে কি,এটা বলা কি জায়েজ?

১৩|নমস্তে মানে কি,হিন্দুকে এরুপ বলা কি জায়েজ?

১৪|নবিজী বলেছেন,রং নেই এমন সুগন্ধি পুরুষের জন্য উত্তম, এখানে কি রকমের সুগন্ধির কথা বলা হচ্ছে?

আবার রং আছে এমন সুগন্ধি মহিলাদের জন্য উত্তম, এখানে কেমন সুগন্ধির কথা বলা হচ্ছে?

১৫|দুনিয়ার প্রতি গালেব হওয়া মানে কি?
১৬|দ্বীনের ব্যাপারে তহমত করা মানে কি?

১৭|মর্দে মুজাহিদ মানে কি?

১৮|রেযামন্দি করা মানে কি?

১৯|গাদ্দার মানে কি?

২০|মানুষের তালিম তারবিয়াত মানে কি?


আমি ইসলামিক বই পড়ে এসব জিনিস জেনেছি,কিন্তু এসবের অর্থ না বুঝার কারণে,আপনাদের সাহায্য দ্বারা জানার জন্য

আবেদন করা, আল্লাহ আমার তাকাদীরে এভাবে লিখেছেন।

1 Answer

0 votes
by (574,050 points)
edited by
জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم 



(০১)
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,  
স্বামীকে খুশী করতে মাঝে মধ্যে যদি স্ত্রী বদ্ধ ঘরে মিউজিক ছাড়া নাচে,তাহলে সেটার রুখসত থাকবে।
তবে পর-পুরুষের সামনে বা নিয়মিত নাচা কখনো অনুমোদনযোগ্য হবে না।

আরো জানুনঃ 
,
(০২)
এ সংক্রান্ত বিস্তারিত জানুনঃ   

(০৩)
হাদীস সমূহে যে সমস্ত যিকির পেয়েছিঃ

أَفْضَلُ الذِّكْرِ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ
সর্বোত্তম যিকির হলো লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ। সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং ৩৩৮৩

অন্য হাদীসে এসেছে,

مَا قَالَ عَبْدٌ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ قَطُّ مُخْلِصًا، إِلاَّ فُتِحَتْ لَهُ أَبْوَابُ السَّمَاءِ، حَتَّى تُفْضِيَ إِلَى العَرْشِ، مَا اجْتَنَبَ الكَبَائِرَ.

যখন কোনো বান্দা পূর্ণ এখলাসের সাথে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলে, তখন আসমানের সবগুলি দরজা খুলে যায় এবং এই কালিমা সরাসরি আল্লাহ পাকের আরশে পৌঁছে যায়, যদি সে বান্দা কবিরা গোনাহ থেকে বেঁচে থাকে। সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং ৩৫৯০

একটি হাদীসে এসেছে, হযরত মুসা আলইহিস সালাম আল্লাহ পাকের নিকট আরজ করলেন,

يَا رَبِّ عَلِّمْنِي شَيْئًا أَذْكُرُكَ بِهِ وَأَدْعُوكَ بِهِ، قَالَ: يَا مُوسَى: لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ، قَالَ مُوسَى: يَا رَبِّ: كُلُّ عِبَادِكَ يَقُولُ هَذَا، قَالَ: قُلْ: لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ، قَالَ: لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ، إِنَّمَا أُرِيدُ شَيْئًا تَخُصَّنِي بِهِ، قَالَ: يَا مُوسَى، لَوْ أَنَّ السَّمَوَاتِ السَّبْعَ وَعَامِرَهُنَّ غَيْرِي، وَالْأَرَضِينَ السَّبْعَ فِي كَفَّةٍ وَلَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ فِي كَفَّةٍ مَالَتْ بِهِنَّ لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ. صححه الحافظ ابن حجر في الفتح

হে আল্লাহ! আমাকে এমন কোনো কালিমা বাতলে দিন, যার দ্বারা আমি আপনার যিকির করতে পারি। উত্তর এলো, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ দ্বারা আমার যিকির করো। হযরত মুসা বললেন, এই কালিমা দ্বারা তো সবাই যিকির করে! আমি এটা ছাড়া বিশেষ কোনো কালিমা জানতে চাই। ইরশাদ হলো, হে মুসা! যদি সপ্তাকাশ ও তথাকার সমুদয় সৃষ্টি এবং সাত তবক জামিন এক পাল্লায় রাখা হয়, আর অন্য পাল্লায় এই কালিমা রাখা হয়, তবে এই কালিমার পাল্লাই অধিক ভারী হয়ে যাবে। সুনানে কুবরা নাসাঈ, হাদীস নং ১০৬০২

এক হাদীসে নবীজী বলেন,
أَفْضَلُ الكَلاَمِ أَرْبَعٌ: سُبْحَانَ اللَّهِ، وَالحَمْدُ لِلَّهِ، وَلاَ إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَاللَّهُ أَكْبَرُ

সকল কথার সেরা কথা এবং সকল কালিমার শ্রেষ্ঠ কালিমা হলো চারটি: ‘সুবহানাল্লাহ্’, ‘আলহামদুলিল্লাহ’, ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ ‘আল্লাহু আকবার’। সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং ৮৩৯

অন্য হাদীসে এসেছে,

لأَنْ أَقُولَ سُبْحَانَ اللهِ، وَالْحَمْدُ لِلَّهِ، وَلاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ، وَاللَّهُ أَكْبَرُ، أَحَبُّ إِلَيَّ مِمَّا طَلَعَتْ عَلَيْهِ الشَّمْسُ.

যতদূর পৃথিবীর উপর সূর্য উদিত হয়, ততদূূর পৃথিবীর চেয়েও আমার কাছে ‘সুবহানাল্লাহ’, ‘ওয়ালহামদুল্লিাহ্’ ‘ওয়াল্লাহু আকবার’ বলা অধিক প্রিয়। সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ২৬৯৫



একটি প্রসিদ্ধ হাদীসে এসেছে, নবী-কন্যা হযরত ফাতেমা রাজিয়াল্লাহু আনহা নিজ হাতে ঘরের কাজ করতেন। নিজেই পানি আনতেন, চাক্কি ঘুরিয়ে আটা পিষতেন। একবার তিনি নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট আরজ করলেন, এই কাজগুলো করতে আমার জন্য একটি চাকরানীর ব্যবস্থা করে দিন। তখন নবীজী কন্যা ফাতেমা ও জামাতা আলীকে বললেন,
إِذَا أَوَيْتُمَا إِلَى فِرَاشِكُمَا، أَوْ أَخَذْتُمَا مَضَاجِعَكُمَا، فَكَبِّرَا ثَلاَثًا وَثَلاَثِينَ، وَسَبِّحَا ثَلاَثًا وَثَلاَثِينَ، وَاحْمَدَا ثَلاَثًا وَثَلاَثِينَ، فَهَذَا خَيْرٌ لَكُمَا مِنْ خَادِمٍ
আমি তোমাদেরকে এর চেয়েও উত্তম জিনিস শিখিয়ে দিচ্ছি, তোমরা শোয়ার সময় তেত্রিশবার ‘আল্লাহু আকবার’ তেত্রিশবার ‘সুবহানাল্লাহ্’, এবং তেত্রিশবার ‘আলহামদুলিল্লাহ্’ এবং পড়বে। এটা চাকর-বাকরেরচেও অনেক উত্তম। সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৬৩১৮

একে ‘তাসবীহে ফাতেমী’ বলা হয়।

অন্য হাদীসে এই তাসবিহগুলির ফজীলত সম্পর্কে এসেছে,
مَنْ سَبَّحَ اللهَ فِي دُبُرِ كُلِّ صَلَاةٍ ثَلَاثًا وَثَلَاثِينَ، وَحَمِدَ اللهَ ثَلَاثًا وَثَلَاثِينَ، وَكَبَّرَ اللهَ ثَلَاثًا وَثَلَاثِينَ، فَتْلِكَ تِسْعَةٌ وَتِسْعُونَ، وَقَالَ: تَمَامَ الْمِائَةِ: لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ غُفِرَتْ خَطَايَاهُ وَإِنْ كَانَتْ مِثْلَ زَبَدِ الْبَحْرِ
যে ব্যক্তি প্রত্যেক নামাজের পর তেত্রিশবার ‘সুবহানাল্লাহ্’, এবং তেত্রিশবার ‘আলহামদুলিল্লাহ্’ এবং চৌত্রিশবার ‘আল্লাহু আকবার’ পড়বে এবং শেষে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুওয়া আলা কুল্লি শাই ইন কদীর’ পড়বে, আল্লাহ পাক তার সমস্ত (ছগীরা) গোনাহ্ মাফ করে দিবেন, যদিও তা সমুদ্রের ফেনার সমান হয় না কেন। সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫৯৭

একটি হাদীসে এসেছে,
مَنْ قَالَ: حِينَ يُصْبِحُ وَحِينَ يُمْسِي: سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ، مِائَةَ مَرَّةٍ، لَمْ يَأْتِ أَحَدٌ يَوْمَ الْقِيَامَةِ، بِأَفْضَلَ مِمَّا جَاءَ بِهِ

যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যা একশবার করে ‘সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী’ পড়বে, কেয়ামতের দিন তার চে’ অধিক সওয়াব নিয়ে কেউ উঠতে পারবে না। হ্যাঁ, যে এর সাথে অন্য আমলও করে তার কথা ভিন্ন। সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ২৬৯২

অন্য একটি হাদীসে এসেছে,
كَلِمَتَانِ خَفِيفَتَانِ عَلَى اللِّسَانِ، ثَقِيلَتَانِ فِي المِيزَانِ، حَبِيبَتَانِ إِلَى الرَّحْمَنِ، سُبْحَانَ اللَّهِ وَبِحَمْدِهِ، سُبْحَانَ اللَّهِ العَظِيمِ
দুটি কালিমা উচ্চারণে সহজ, কিন্তু মিযানের পাল্লায় অনেক ভারী এবং দয়াল আল্লাহ নিকট খুবই প্রিয়। ‘সুবহানাল্লাহি ওয়াবি হামদিহী সুবহানাল্লাহিল আযীম। সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৬৬৮২
,
★প্রশ্নে উল্লেখিত যিকির কুরআন হাদীসে নেই। 
 এগুলো শরীয়ত অনুমোদিত নয়।

(০৪)
বাকি প্রশ্নগুলোর জবাব জানুনঃ


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

...