বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَمْرِو بْنِ الْعَاصِ قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ إِنَّ اللهَ لاَ يَقْبِضُ الْعِلْمَ انْتِزَاعًا يَنْتَزِعُهُ مِنَ الْعِبَادِ وَلَكِنْ يَقْبِضُ الْعِلْمَ بِقَبْضِ الْعُلَمَاءِ حَتَّى إِذَا لَمْ يُبْقِ عَالِمًا اتَّخَذَ النَّاسُ رُءُوسًا جُهَّالاً فَسُئِلُوا فَأَفْتَوْا بِغَيْرِ عِلْمٍ فَضَلُّوا وَأَضَلُّوا
‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘আমর ইবনুল ‘আস (রাযি.) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, আমি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে বলতে শুনেছি, আল্লাহ তাঁর বান্দাদের অন্তর থেকে ‘‘ইল্ম উঠিয়ে নেন না, কিন্তু দ্বীনের আলিমদের উঠিয়ে নেয়ার ভয় করি। যখন কোন আলিম অবশিষ্ট থাকবে না তখন লোকেরা মূর্খদেরকেই নেতা বানিয়ে নিবে। তাদের জিজ্ঞেস করা হলে না জানলেও ফাতাওয়া প্রদান করবে। ফলে তারা নিজেরাও পথভ্রষ্ট হবে, এবং অন্যকেও পথভ্রষ্ট করবে।(সহীহ বুখারী-১০০)
ফিরাবরী বলেন, ........ জরীর হিশামের নিকট হতে অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন। (৭৩০৭; মুসলিম ৪৭/৪, হাঃ ২৬৭৩, আহমাদ ৬৫২১) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৯৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ১০১)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
পবিত্র কালামুল্লাহ্ শারীফের কোনো আয়াত শারীফের বিরোধীতা করলে সে অবশ্যই কাফের হয়ে যাবে। তবে না বুজে কেউ অপব্যাখ্যা করলে সে কিন্তু কাফির হবে না।বরং তাকে গোমরাহ বলা হবে।তবে ইজতেহাদ করতে যেয়ে কোনো প্রকার ভুলত্রুটি হলে,মুজতাহিদকে ভালমন্দ কিছুই বলা যাবে না।বরং এক্ষেত্রে উনি সওয়াবের অংশীদার হবেন।