ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
«من أتى عرافا فسأله عن شيء، لم يُقبل له صلاة أربعبن ليلة»
যে ব্যক্তি কোনো গণকের কাছে আসে এবং তাকে কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসা করে, ৪০ দিন পর্যন্ত তার কোনো সালাত কবুল হয় না।[2]
عن ابى هريرة رضى الله عن النبي صلى الله عليه وسلم قال من اتى كاهنا فصدقه بما يقول فقد كفر بما أنزل على محمد صلى الله عليه وسلم
যে ব্যক্তি জ্যোতিষীর কাছে আসলো এবং সে যা বলল তা সত্য মনে করলো, সে মূলত: মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উপর যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা অবিশ্বাস করলো।’’(আবু দাউদ, সোলাইমান ইবন আশ’আছ, সুনান আবী দাউদ, দারুল জীল, বৈরুত ১৯৯২, ৪খ, পৃ. ১৪)
.
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
কুফরি/শিরকের মাধ্যমে কেউ চিকিৎসা করেন,সেটা জানা সত্বেও সেখানে চিকিৎসা করানো এবং এই কাজে সাহায্য সহযোগিতা করা কোনোটাই জায়েয হবে না। তবে যদি কেউ কুফর শিরক ব্যতিত বৈধ কালাম দ্বারা তদবির করে, সেহের-যাদুকে নষ্ট করার জন্য তদবির করে, তাহলে ঐ ব্যক্তির চিকিৎসা গ্রহণ করতে কোনো সমস্যা নেই। আপনার আম্মুর যার কথা বলেছেন, তিনি যদি বৈধ কালাম দ্বারা চিকিৎসা করে থাকেন, তাহলে তার মাধ্যমে চিকিৎসা নিতে পারবেন। আপনার বোন সেলফ রুকইয়াহ করবেন এবং মনোবিজ্ঞানী ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন।