আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
159 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (4 points)
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ।

অনুগ্রহপূর্বক আমার সমস্যাটি বোঝার চেষ্টা করে সমাধান থাকলে তা জানিয়ে আমাকে সাহায্য করবেন ইং শা আল্লাহ।

আমি একটি ছেলেকে বিয়ে করতে চাই। ছেলেটি বর্তমানে কুয়েটে (ইঞ্জিনিয়ারিং) পড়ে আর আমি মেডিক্যাল কলেজে পড়ি। আমাদের পড়াশোনা শেষ হতে এখনো অনেক বছর দেরি। আমরা প্রায় ৫ বছর ধরে পরিচিত। কিন্তু তথাকথিত হারাম রিলেশন আমাদের মধ্যে নেই। কিন্তু আমরা একে অপরের খোঁজ খবর জানতাম। প্রায় ৩ বছর যোগাযোগ না থাকার পরেও গত বছর অনেকটা কাকতালীয় ভাবেই আবার আমাদের যোগাযোগ হয়, কিন্তু আবারও আমরা গুনাহের ভয়ে দূরে সরে যাই, কথা বলা বন্ধ রাখি। কিন্তু আমরা কিছুতেই একে অপরকে ভুলতে পারি না, একটা টান থেকেই যায়। আমি প্রায় ২-৩ বছর ধরে এ বিষয়টি নিয়ে মানসিক পীড়ায় ভুগছি, আমার সহজাত উৎফুল্লতা হারিয়ে গেছে। চেষ্টা করে , দুআ করে , ডক্টর দেখিয়েও ঠিক হতে পারছি না। কিছুদিন আগে ডক্টর আমাকে বলেছেন আর কোনোভাবে ঠিক না হতে পারলে বিয়ে করতে(এসব কাহিনী না জেনে, এমনিতেই বিয়ে করতে বলেছেন।)
বিয়ে কবে করবো এধরণের ভাবনা আমরা কেউই আগে ভাবি নি। আমাদের বাবা মায়েরা আমাদের উপর অনেক আশা নিয়ে আছেন (দুজনেই বাবা মায়ের বড় সন্তান)। আমরা তাদের কোনোভাবে কষ্ট দিতে চাই না। আমাকে আমার বাবা মা অনেক বিশ্বাস করেন, তারা কষ্ট পাবেন ভেবে আমি কখনো তাদের সেই ছেলেটির কথা বলতে পারিনি। আমার বাবা আমাকে বলেছিলেন তিনি একজন ডক্টরের সাথেই আমার বিয়ে দিবেন! আমি তখন তাকে বলি যে আমি ডক্টর বিয়ে করতে চাই না, তাকে এ নিয়ে বিভিন্ন অসুবিধার কথা জানাই যে কেন আমার ডক্টর জীবনসঙ্গী পছন্দ নয় কিন্তু তিনি কোনোটাই মানতে চান না( তিনি অতটা প্র্যাক্টিসিং নন, আল্লাহ তাকে হিদায়াত দিন)। সে সময় আমার আম্মু তাকে কিছুটা বোঝানোর চেষ্টা করেন যে আল্লাহ যার সাথে রেখেছেন তার সাথেই বিয়ে হবে আমরা ঠিক করার কেউ না। এ ঘটনার পর আমি আরো ভয় পেয়ে যাই যে হয়তো আমার বাবা মা সেই ছেলেটিকে মানতে চাইবেন না। কিন্তু আমি সবসময়ই দুআ করতাম যে ছেলেটি যদি আমার জন্য কল্যাণকর হয় তবে যেন আমার জীবনে হালাল ভাবে আসে আর কল্যাণকর না হলে যেনো আমি তাকে ভুলে যাই, আমাদের টান কমে যায়। আমার বাবা মা এ মুহূর্তে আমার বিয়ে দেওয়ার কথা ভাবেন না, এবং তাদের এ বিষয়ে কোনো পরিকল্পনাও আছে কিনা আমার জানা নেই। কিন্তু আমি মানসিক পীড়া থেকে মাঝে মাঝেই বিভিন্ন কিছু করে বসি, মনমরা ভাব, নিজের অযত্ন, অলসতা, কোনকিছুতে মনোযোগ না থাকা, কোনোকিছু ভালো না লাগা ইত্যাদি। সেরকমই হঠাৎ একদিন ছেলেটিকে বলে বসি যে আমাদের কোনো একটা সিদ্ধান্তে আসতে হবে, এভাবে আমি আর চলতে পারছি না। তখনই আমি আমার আম্মুকেও ছেলেটির কথা জানাই। আম্মু শুধু বলেন যে আল্লাহ যা করবেন তাই হবে, এসব ভুলে গিয়ে বর্তমান কাজে মন দিতে। ছেলেটি এরপর আমাকে কাজী অফিসে গিয়ে বিয়ে করবো কিনা জিজ্ঞেস করে! আমি কখনো ভাবতেই পারিনি যে সে এরকম একটা কথা বলতে পারে। আমি কিছু না ভেবেই বলি যে বাবা মা ছাড়া আমি বিয়ে করবো না। তাতে সে বলে, এরপর সে আর কোনোদিন আমার জীবনে আসবে না, আমিও তাকে সবজায়গা থেকে ব্লক করে দিই। তার সাথে এ বিষয়ে আমার কোনো কথা হয়নি যে সে বিয়ের বিষয়ে বা বাবা মাকে জানানোর বিষয়ে কি ভেবেছিলো। আমি মেনে নিতে চেষ্টা করি যে সে আমার জন্য কল্যাণকর নয়। কিন্তু এরপরই আমার আম্মু আমাকে জানায় যে সে আমার আব্বুর সাথে কথা বলেছে এবং তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছে সময় হলে, সবকিছু ঠিক থাকলে তারা ছেলেটিকে মেনে নিবেন! আমি আবারও ভেঙে পড়ি, ছেলেটিকে কথাটি জানাই কিন্তু সে অপারগতা প্রকাশ করে যে সঠিক সময় কখন আমরা কেউ জানিনা আর ততদিনে কে কোথায় থাকবো তাও জানি না। সবজায়গায় ব্লকড থাকার পরেও ইমেইল এ ব্লক অপশন না থাকায় সেখানেব যোগাযোগের অপশন ছিলো। আবারও আমাদের কিছু কথা হয়, আমাদের মনে হয় আমরা কেউই কাউকে ভুলতে পারবো না। আমি আবারও ভাবতে বসি যে আল্লাহ আসলে কি চান! কেন এত দুআ করার পরেও, দূরে সরার চেষ্টা করার পরেও আমরা দূরে সরতে পারছি না। আমাদের টান কমার বদলে আরো বাড়ছে, আমিও তাকে চাই সেও আমাকে নিজের জীবনে চায় । তাকে আমি বলি যে আমরা আরেকবার ভাবতে পারি কিনা নিজেদের নিয়ে। সে আমাকে সবসময় ই হারিয়ে ফেলার ভয় করতো, পাবে না এমন মনে করতো। সে আমাকে জানায় যে সে এমন কিছু খারাপ স্বপ্ন দেখেছে যাতে তার ভয় হয়েছে হয়তো আমি তার জন্য কল্যাণকর না। সে এর আগেও পরপর ৩ বার স্বপ্নে দেখেছিলো যে তার বুয়েটে চান্স হয়নি, এবং আসলেই হয়নি। আমাকে নিয়েও তাই তার একই ভয়। আবার সে নাকি এমনও ইঙ্গিত পেয়েছে যে তার জীবনসঙ্গী কুয়েটের ই কেউ হবে। অথচ আমার প্রতিও তার গভীর অনুভব, দুজনেরই দুজনকে খুব আপন মনে হয়। আবার আমি তাকে ছাড়া অন্য কিছু ভাবতেই পারি না, আমাকে আরো দুয়েকজন বিয়ে করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে, ডক্টর বা অন্য পেশার (যদিও অতটা জোরালো ভাবে কিছু আগায় নি)। আমি তাদের প্রতি কোনোই আগ্রহ অনুভব করতে পারিনি। আমি জীবনসঙ্গী হিসেবে যেমন মানুষ চাই, দীনদার, সুন্নাহ অনুযায়ী চলে এমন.. এসবকিছুই আমি ছেলেটির মাঝে খুঁজে পাই। বারবার চিরতরে দূরে সরে যাওয়ার চেষ্টা করলেও আমার মধ্যে একটা বিশ্বাস খুঁজে পাই যে তাকেই আমি জীবনসঙ্গী হিসেবে পাবো।
এমতাবস্থায় আমাদের কি করা উচিৎ? আমরা এরপরে বাবা মাকেও আর কিছু জানাই নি, ছেলেটির বাবা মা মেনে নিবে কিনা সেটাও জানিনা। আর মেনে নিলেও সময়টা এখন হবেনা, এ মুহূর্তে কারো বাবা মা- ই হয়তো বিয়ে দিতে চাইবেন না। কিন্তু আমরা গুনাহ থেকে বাঁচতে চাই, দুজনে দূরে থেকে এত বছর ধরে যে কষ্ট পাচ্ছি তা থেকে মুক্তি পেতে চাই।
by (13 points)
আস্সালামুআলাইকুম আপুমনি! আমি  খুবই তুচ্ছ জ্ঞানের অধিকারী ,তবুও ছোট মুখে বোরো কথা বলে থাকলে ক্ষমা করবেন বোন! আমি আমার জীবনের সমস্ত ক্ষেত্রে যতটুকু জেনেছি ,বুঝেছি সেটাই বলছি ,,,আপুমনি আপনার সমাধান হলো দোয়া ,ধৈর্য্য ,আর আল্লাহর উপরে দৃঢ় বিশ্বাস ,তিনি তো সব পারেন বোন ! সব অসম্ভবকে সম্ভব করতে উনার কুন্ বলাটাই যথেষ্ট! নিয়মিত তাহাজ্জুদে দুআ করুন ,বেশি বেশি ইস্তেগফার পড়ুন ,ইস্তেখারা করুন নিয়মিত ,আর আজানের পর ইকামতের আগে বেশি বেশি দুআ করুন বোন ! ইনশাল্লাহ সব ঠিক হয়ে যাবে ! তিনিই ভাগ্য পরিবর্তক,,,,,দোয়া দোয়া অতঃপর দোয়া,শয়তানের প্ররোচনায় পরে ভুলেও তার সাথে কথা বলবেন না ,তার সমস্ত স্মৃতি মুছে দিন ,সব রাস্তা বন্ধ করে দিন আপু! সম্পূর্ণরূপে আল্লাহর উপর ছেড়ে দিন ,,


হজরত ইমাম শাফিয়ি (রহ.) বলেন, 
‘যা কিছু তোমার জন্য লিখিত সেটি পাহাড়ের চূড়ায় থাকলেও তোমারই হবে। আর যা কিছু তোমার জন্য লেখা হয়নি, সেটি দুই ঠোঁটের মধ্যখানে থাকলেও তোমার হবে না।'


নিচের টুকু কপি করে দিলাম আপুমনি!

হযরত আবু-হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত,
عن أبي هريرة، عن النبي صلى الله عليه وسلم أنه قال: «لا يزال يستجاب للعبد، ما لم يدع بإثم أو قطيعة رحم، ما لم يستعجل» قيل: يا رسول الله ما الاستعجال؟ قال: يقول: «قد دعوت وقد دعوت، فلم أر يستجيب لي، فيستحسر عند ذلك ويدع الدعاء»
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন, প্রত্যেক বান্দার দু'আ ইস্তে'যাল না করার শর্তে ততক্ষণ পর্যন্ত কবুল হয়ে থাকে,যতক্ষণ না সে কোনো গোনাহ বা আত্মীয়তার সম্পর্ক-কে বিচ্ছিন্ন করার দু'আ করে থাকে। সাহাবায়ে কেরাম রাযি জিজ্ঞাসা করলেন।ইয়া রাসুলাল্লাহ! ইস্তে'যাল অর্থ কি?
রাসূলুল্লাহ সাঃ বললেন, ইস্তে'যাল অর্থ হল, বান্দা কর্তৃক এমন কথা উচ্ছারিত হওয়া বা বলা যে, আমি তো দু'আ করতেই থাকলাম,করতেই থাকলাম, অথচ আমার দু'আ কবুল হয়েছে,তা তো কখনো দেখিনি। সুতরাং তখনই সে আফসোস করতে থাকে এবং দু'আ কে ছেড়ে দেয়।(ফালাফল হিসেবে তার দু'আ আর কবুল হয় না)(সহীহ মুসলিম-২৭৩৫,মিশকাতুল মাসাবিহ২২২৭)এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/987

আল্লাহর কাছে কোনো কিছু চাইলে নিয়মিত তার কাছে চাইতে হবে। এবং নিজের বিশ্বাস থাকতে হবে যে, অবশ্যই আল্লাহ দু'আকে কবুল করবেন।

তাহাজ্জুদের নামায পড়ে আল্লাহর কাছে দু'আ করতে হবে। সকল প্রকার বিধি-বিধান মেনে চলতে হবে।

আজান এবং ইকামতের মধ্যবর্তী সময়েই বেশী দু'আ কবুল হয়ে থাকে।

(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)
--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)
by
জাজাকিল্লাহু খইরন বোন।

1 Answer

0 votes
by (712,400 points)
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
হযরত আবু-হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত,
عن أبي هريرة، عن النبي صلى الله عليه وسلم أنه قال: «لا يزال يستجاب للعبد، ما لم يدع بإثم أو قطيعة رحم، ما لم يستعجل» قيل: يا رسول الله ما الاستعجال؟ قال: يقول: «قد دعوت وقد دعوت، فلم أر يستجيب لي، فيستحسر عند ذلك ويدع الدعاء»

রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন, প্রত্যেক বান্দার দু'আ ইস্তে'যাল না করার শর্তে ততক্ষণ পর্যন্ত কবুল হয়ে থাকে,যতক্ষণ না সে কোনো গোনাহ বা আত্মীয়তার সম্পর্ক-কে বিচ্ছিন্ন করার দু'আ করে থাকে। সাহাবায়ে কেরাম রাযি জিজ্ঞাসা করলেন।ইয়া রাসুলাল্লাহ! ইস্তে'যাল অর্থ কি?

রাসূলুল্লাহ সাঃ বললেন, ইস্তে'যাল অর্থ হল, বান্দা কর্তৃক এমন কথা উচ্ছারিত হওয়া বা বলা যে, আমি তো দু'আ করতেই থাকলাম,করতেই থাকলাম, অথচ আমার দু'আ কবুল হয়েছে,তা তো কখনো দেখিনি। সুতরাং তখনই সে আফসোস করতে থাকে এবং দু'আ কে ছেড়ে দেয়।(ফালাফল হিসেবে তার দু'আ আর কবুল হয় না)(সহীহ মুসলিম-২৭৩৫,মিশকাতুল মাসাবিহ২২২৭)এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/987


সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনি উক্ত হারাম সম্পর্ককে পরিত্যাগ করার আপ্রাণ চেষ্টা করুন। যদি শতচেষ্টার পরও হারাম সম্পর্ককে পরিত্যাগ করা আপনার জন্য সম্ভবপর না হয়, তাহলে আপনি নিজ পিতার সামনে উক্ত ছেলে আলোচনা উপস্থাপন করুন।মাতাপিতাকে মানিয়ে বিয়ে করার চেষ্টা করুন। যদি মাতাপিতা এর পরও কোনো সায় না দেন, তাহলে আল্লাহর আযাব ভয় অন্তরে ঢুকানোর চেষ্টা করুন এবং ঐ ছেলের চিন্তা নিজ থেকে মুছে ফেলুন। প্রয়োজনে জায়গা তথা কলেজ ও বাসা পরিবর্তন করুন। এবং সর্বদা নিজের কল্যাণের জন্য আল্লাহর কাছে দু'আ করুন।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...