ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
যে সমস্ত কাজে সাধারণত দু'হাত ব্যবহৃত হয়,সেটাকে আ'মলে কাছির বলে,যেমন লুঙ্গী বাঁধা ও পাগড়ী বাঁধা।ঐ সমস্ত কাজ যদি একহাত দ্বারাও করা হয় তবে ও তা আ'মলে কাসির বলে গণ্য হবে।
এবং যেই সমস্ত কাজ সাধারণত একহাত দ্বারা করা হয়,সেই সমস্ত কাজকে যদি তখন দুই হাত দ্বারাও করা হয়, তবে তাকে আ'মলে কাছির বলা যাবে না বরং তাকে আ'মলে ক্বালিল-ই বলা হবে, যতক্ষণ না তা তিন হরকত পরিমাণ হয়।যেমন লুঙ্গী খোলা,ও টুপি পরিধান করা,ইত্যাদি। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
445
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
একসাথে দুই হাত ভাজ করলে বা খুললে, সেটা আ'মলে কাছীর হবে।
(২) যতক্ষণ না নিশ্চিত কোনো নাপাকি দেখা যাচ্ছে, ততক্ষণ কোনোকিছুকে নাপাক ভাবা যাবে না।
(৩) না, এরকম ভাবা যাবে না। বরং যতক্ষণ না নিশ্চিত কোনো নাপাকি দেখা যাচ্ছে, ততক্ষণ কোনোকিছুকে নাপাক ভাবা যাবে না।
(৪) কোনো কিছুই নাপাক হবে না।
(৫) স্বভাবত এমন সাধারণভাবে নিংড়ানো প্রয়োজন।যদ্বারা সাধারণত কাপড় হতে পানি টপকানো বন্ধ হয়ে যায়। কিছু সময় পর পানি টপকালে কোনো সমস্যা হবে না।
(৬) একবার পানিতে ভিজিয়ে নিলেই হবে।নিংড়াতে হবে না।
(৭) কাপড় নিংড়ানোর সময় তৃতীয়বার যখন নিংড়ানো হবে, কাপড় এবং হাত সবকিছুই পবিত্র হয়ে যাবে। এবং ট্যাপের পানিতে ধৌত করার সময় একবার ধৌত করে নিলেই হবে।
(৮) প্রশ্নটি অষ্পষ্ট। দয়াকরে স্পষ্ট করে ইডিট করে কমেন্টে জানিয়ে দিবেন।