ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
বাহির থেকে কোনো বস্তু দেহের অভ্যন্তরে প্রবেশ করার পর রোযা ভঙ্গ হবে কি না? এ সম্পর্কে মূলনীতিঃ
এ ব্যাপারে ফকিহগণ একমত যে,ততক্ষণ পর্যন্ত রোযা ভঙ্গ হবে না,যতক্ষণ না পাঁচটি বস্তু একত্রিত হচ্ছে।অর্থাৎ কোন বস্তু দেহের অভ্যন্তরে প্রবেশ করলেই রোযা ভঙ্গ হয়না ,যে পর্যন্ত নিন্মোল্লিখিত পাঁচটি জিনিষ পাওয়া যাচ্ছে।
হানাফী ফিক্বহের উসূল-
১। বস্তুকণার বৈশিষ্ট্যঃ দৃশ্যমান হওয়া, ছোট-বড়, পুষ্টিকর-অপুষ্টিকর যাই হোক।
২। গ্রহণযোগ্য পদ্ধতিঃ গন্তব্যে স্থায়ীভাবে অবস্থান করা।(বাদায়ে সানায়ে-২/২২৭)
৩। বস্তুকণার প্রবেশপথঃ মুখ, নাক, মলদ্বার। (চোখ, কান, মূত্রনালী, যোনীপথ, ত্বক, লোমকূপ ইত্যাদি গ্রহণোযগ্য প্রবেশপথ নয়।
৪। বস্তুকণার গন্তব্যঃ গলা, পাকস্থলী, অন্ত্র। (ইতোপুর্বে মস্তিষ্ককেও অন্তর্ভুক্ত করা হতো, কিন্তু পরবর্তীতে চিকিৎসাবিজ্ঞানের উন্নতির ফলে জানা গিয়েছে যে, খাবার সরাসরি মস্তিষ্কে পৌঁছে না, তাই এটিকে গন্তব্য থেক বাদ দেয়া হয়েছে।)
৫। প্রতিবন্ধকঃ ভুলে অথবা আধিক্যের কারণে বস্তুকণা প্রবেশ করলে রোযা ফাসিদ হবে না। যেমন- কেউ ভুলে কোন ঔষধ খেয়ে ফেললো কিংবা ধোয়া ও ধূলাবালির আধিক্যের কারণে তা নাক-মুখ দিয়ে প্রবেশ করলো,তাহলে এমতাবস্থায় রোযা ভঙ্গ হবে না।
ناک سے خون نکلنے سے روزے پر کوئی اثر نہیں پڑتا، روزہ اس صورت میں ٹوٹتا ہے جب کہ کوئی چیز جو معتاد راستوں (منہ ، ناک ، کان وغیرہ) سے انسان کے بدن میں داخل ہوجائے، اسی طرح جماع یا ہر وہ فعل جس میں جماع کا معنی پایا جائے روزے کی حالت میں صادر ہوجائے خواہ غلطی سے ہو یا زبردستی سے۔فقط واللہ اعلم
فتوی نمبر : 144209200413
دارالافتاء : جامعہ علوم اسلامیہ علامہ محمد یوسف بنوری ٹاؤن
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
মুখ,নাক,কান এবং প্রস্রাব পায়খানার রাস্তা দিয়ে পাকস্থলী কিংবা দেমাগে কোনো কিছু প্রবেশ করলে রোযা ফাসিদ হবে। তবে নাক দিয়ে রক্ত আসলে রোযাতে কোনো সমস্যা হবে না।