ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
যে জমানায় ঘড়ির প্রচলন ছিল না, সেই জমানায় চাক্ষুষ অভিজ্ঞতা এবং বিভিন্ন আ'লামতের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়ে লোকেরা নামায আদায় করতো। এক্ষেত্রে নামাযি ব্যক্তিরা সদা সর্বদা নামাযের ওয়াক্তের প্রতি সতর্ক থাকতো। এক নামাযের পর পরবর্তী নামাযের অপেক্ষায় লোকজন থাকতো। এক্ষেত্রে ফুকাহায়ে কেরাম সর্বোচ্ছ সতর্কতার জন্য বলতেন যে, আসর এবং এ'শার নামাযকে তুলনামূলক তাড়াতাড়ি এবং ফজর জোহর ও মাগরিবের নামাযকে তুলনামূলক দেড়ীতে পড়তে হবে। যাতেকরে নামাযের ওয়াক্ত প্রবেশ হওয়ার ব্যাপারে নিশ্চয়তা পাওয়া যায়।
العناية شرح الهداية (1/ 230):
"فأما إذا كانت متغيمةً فالضابط العين مع العين، يعني كل ما فيه عين يعجل كالعصر والعشاء، وما عداهما كالفجر والظهر والمغرب يؤخر. فقط واللہ اعلم
দারুল ইফতা বিন্নুরি টাউন মাদরাসা থেকে প্রকাশিত একটি ফাতাওয়ায় বলা হয় যে,
مغرب کا وقت سورج کے غروب ہونے کے بعد شروع ہوتا ہے، اور اندھیرے کا چھا جانا سورج کے غروب ہونے کی دلیل ہے، جس زمانے میں گھڑی نہیں ہوتی تھی اس وقت بھی علامات و قرائن اور تجربے سے اوقات کا درست تعین کرلیا جاتاتھا، اس کا تعلق تجربے سے بھی ہے، بہر حال اگر آسمان پر بادل چھائے ہوئے ہوں اور گھڑی موجود نہ ہو تو تھوڑا انتظار کرنا بہتر ہے، تا کہ سورج کے غروب ہونے کا یقین ہو جائے اور اس کے بعد نماز پڑھ لی جائے۔
فتوی نمبر : 144010200543
دارالافتاء : جامعہ علوم اسلامیہ علامہ محمد یوسف بنوری ٹاؤن