আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
135 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (115 points)
আমি অনলাইনে বায়োডাটা দিব।অর্ধেকদ্বীন আর আহলিয়া ওয়েবসাইটে إن شاء الله।সেখানে নানা প্রশ্ন থাকে।সেগুলোর উত্তর দেওয়া সাপেক্ষে কিছু বিষয় ক্লিয়ার হতে চাচ্ছি।এইজন্যই প্রশ্ন করা।এইগুলো প্রশ্ন নাও হতে পারে,পরামর্শ বা নিজের কিছু অস্পষ্টতা দূর করার জন্য জিজ্ঞাসা করা।


১/বায়োডাটায় একটা প্রশ্ন থাকে, "সপ্তাহে কয় ওয়াক্ত সলাত কাযা হয় বা প্রতিদিন সলাত আদায় করি কিনা?"


আমি বর্তমানে প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত সলাত পড়ি আলহামদুলিল্লাহ। কিন্তু মাসে একবার কাযা হয়।গতমাসে ২ওয়াক্ত হয়েছিলো তাও পুরোপুরি আমার ইচ্ছাবশত ই করেছি এমনটি না।হ্যাঁ, নিজের কিছু গাফিলতি ছিলো।যার কারণে সলাতে লেট হয়ে যায়।কিন্তু এখন থেকে এইটা করতে চাইনা,বর্তমানে আউওয়াল ওয়াক্তে পড়ার চেষ্টায় আছি।আমি আলহামদুলিল্লাহ লেট করে ঘুমালেও সকালে উঠতে পারি।কোনো কোনো সময় রাত ২টার পর হলেও আমি ফজরে আল্লাহর ইচ্ছায় উঠতে পেরেছি। গতকাল রাতেও ঘুমাতে ঘুমায়ে ২টার পর হয়েছে সম্ভবত।তাও ফজরে উঠতে পারিনি।একদমি জাগনা পাইনি নাহয় অবশ্যই আমি সলাত আদায় করতাম। এখন বায়োডাটাতে "প্রতিদিন সলাত আদায় করি কিনা" এই প্রশ্নের জবাবে কি দিব?

 -"জ্বি" বলতে পারব এবং সপ্তাহে যেহেতু কাযা হয়না তাই "না" ই তো লিখব?


২/ননমাহরাম/মাহরাম মেইনটেইন করি কিনা?


আলহামদুলিল্লাহ আমি ঘর থেকে একদম বের হইনা।এখন প্রয়োজনেই বের হওয়া হয়।পরপুরুষদের সামনেও যেতে চাইনা।আমি এইটাও চাইনা যে কোনো নন মাহরাম আমার নাম টাও জানুক।বাসায় কোনো নন মাহরাম আসলেও প্রায় সময় চেষ্টা করি লুকিয়ে থাকার।খালু আসলেও চেষ্টা করি সামনে না আসার তাও কোনো কোনো সময় সামনে আসতে হয়।ফেমিলি মাইন্ড করবে সেক্ষেত্রে সালাম দিতে হয় খালুকে।এরমধ্যে খালামণিকে কল দিলে খালামণি খালুকে ধরায় দেয়।খালু আমাকে বলতেছে একটা পাত্র আছে উনার নজরে।পাত্রের পরিবারের ব্যাপারে আমাকে বলতেছে।আমিও জিজ্ঞাসাবাদ করি পাত্রকে নিয়ে।এছাড়া আমাকে উনি এমনভাবে বুঝাচ্ছিলো যে তুমি তো এক্সট্রিম ভাবে ইসলাম পালন করো।উনার মতে এভাবে ইসলাম পালন করতে হয়না।খালুদের সামনেও আসা যায়।আগের যুগের সাথে এখনের যুগ মিলানো যায় না।তাই আমি যুক্তি দেখাচ্ছিলাম যে ইসলাম এভাবে পালন করতে হয়।এছাড়া খালুদের সামনেও পর্দা করতে হয়।আর কি কি জিজ্ঞাসা করতেছিলো ওগুলোর রিপ্লাই দিছি।এরপর আবার উনি কল দিয়ে জিজ্ঞাসা করে এইটা সেইটা বলে আমি জাস্ট হু হা করি।সেই খালুর নাম্বার ই আমি আমার বায়োডাটাতে দিব অভিভাবকের নাম্বার হিসেবে।(আমার বাবা বা ভাই নেই)...তাই খালু বলতেছিলো উনার নাম্বার দিতে+ জেলা চট্টগ্রাম দিতে।কিন্তু আমি বুঝাতে চাইলাম চট্টগ্রাম আর ঢাকা দিব জেলা হিসেবে।(কারণ সেখানে একটা অপশন থাকে কোন জেলায় বিয়ে করতে চাচ্ছি সেটা)..এখন হয়তো উনার সাথে এই বায়োডাটা নিয়ে কথা বলতে হবে কয়েক দফা।বিয়ের পর আশা করছি এভাবে আর কথাটাও বলবনা।এছাড়া আমার আগে একটা রিলেশন ছিলো,আল্লাহর জন্য ছেড়ে দেই।পরে সেই ছেলে আমাকে প্রপোজাল পাঠায়।সেই ছেলের সাথে বিয়ের কথা প্রায় ফিক্সড ছিলো কিন্তু শেষ দিকে এসে ভেঙে যায়।গত মাসেই বিয়েটা ভেঙে যায়।বিয়ে ভাঙ্গার বিষয়টা এখনো আমাকে কষ্ট দেয়।একটা মেয়ের জন্য বিষয়টা আসলেই কষ্টের যখন বিয়ে ভেঙে যায়।এছাড়া সেই ছেলের কথা কখনো কখনো মনে পড়ে। (সবসময় ইচ্ছাকৃত ই মনে পড়ে বিষয়টা এমন না।শয়তানের ধোকায় পড়ে মনে পড়ে)।আর রিসেন্ট ই সব হয়েছে তাই মনে পড়ে। সময় যেতে যেতে আরো ভুলে যাব ইনশাআল্লাহ।চেষ্টায় আছি এসব ভুলে যাওয়ার।কিন্তু বাহ্যিকভাবে তার সাথে কোনো যোগাযোগ নেই বা কোনো প্রকার কথা হয় না।জাস্ট মনে পড়ে।এখন বিয়ের জন্য ও অগ্রসর হচ্ছি।বিয়ের পর ও আমি কোনো নন মাহরাম এর সামনে আসতে চাইনা,কথা বলতে চাইনা।এইক্ষেত্রে আমি বায়োডাটার প্রশ্নের জবাবে কি উত্তর দিব?
-"জ্বি" বলব? নাকি "সর্বোচ্চ চেষ্টা করি" এইটা বলব?


৩/নজরের হিফাযত করি কিনা এইটাও জিজ্ঞাসা করা হয়।আমি মূলত অফলাইনে চেষ্টা করি একদম নজর নিচু রাখার।তাও ভুলবশত কখনো কখনো চোখ পড়ে যায় আবার অনলাইনে কোনো ননমাহরামের ফেস দেখা হয়ে গেলেও আমার কোনো খারাপ অনূভুতি আসেনা যদি ভুল না হয়ে থাকি।যেমন কোনো শায়েখের ওয়াজ শুনছি তখন চোখ পড় যায়।ফেস দেখা হয়ে যায় তখন। কিন্তু ওই খারাপ মতবলে ফেস দেখিনা আমি(প্রায় সময় ই এমন)।

এইক্ষেত্রে বায়োডাটায় উত্তরে জবাব কি দিব?


-"জ্বি" নাকি "চেষ্টা করি" দিব?


৪/গান শুনে নাকি সেটাও প্রশ্ন করে। আমি প্রতিদিন বা মাঝে মাঝে গান শুনি এমনটা মোটেও না।বেদ্বীন থাকাকালীন গানপাগল কখনোই ছিলাম যদিও স্রোতের গায়ে গা ভাসিয়ে গান শোনা হতো।বর্তমানে আমি একটা বেদ্বীন পরিবারে থাকি।আমার বড় বোন গান বাজনা শুনে।আপু যখন শুনে সেটা আমার কানে চলে আসে।আমি অফ করার জন্য ও বলি।কিন্তু যেহেতু ছেড়ে দেয় তাই কানে চলে আসে।কখনো আমি ধুনে থাকলে বন্ধ করতে বলার জন্য ভুলে যাই কিন্তু প্রায়সময় ই আমি বন্ধ করার জন্য বলি।এছাড়া ইউটিউবে রান্না ভিডিও থাকলে দেখা যায় সেখানে ব্যাকগ্রাউন্ডে মিউজিক থাকে তাই ছোট করে দেই যাতে কি বলছে সেটা শুনা যায় (এইটা কয়েকবার হয়েছে জাস্ট প্রায় সময় আমি একদম সাইলেন্ট করে দেখি ইউটিউবে)।আমার তখন লাগে ব্যাকগ্রাউন্ড এর মিউজিক আমার কান পর্যন্ত আসছেনা।এছাড়া কখনো কখনো শুনেও ফেলি যখন আমার বোন মিউজিক ছাড়ে তখন।কিন্তু এইটা ধুনে থাকলে বা ইচ্ছাকৃত নাকি আল্লাহু আলাম।ইচ্ছাকৃতভাবে গানের কয়েকটা লাইন কানে নিয়ে ফেলি।কিন্তু সবসময় এর বিরোধী ই থাকি।এখন উত্তরে কি দিব?


-না,শুনিনা?নাকি অন্যকিছু বলব?
আফওয়ান লিখা বড় হওয়ার জন্য।
by (11 points)
edited by
(1) লিখবেন মাসে এতো বার কাজা হয় এবং সপ্তাহে এতো বার, উদাহরন ঃ মাসে ১/২ বার প্রায় এবং সপ্তাহে ৪/৫ বার এমন।

(২) বেশি প্রয়োজনে নন মাহরামের সাথে কথা বলা জায়েজ। কারন আপনার বাবা নেই + ভাই ও নেই, গার্জিয়ান হিসেবে যেহেতু খালু আছেন, তাই এক প্রকার বাধ্য হয়েই কথা গুলা বলতে হচ্ছে। তাই শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় কথাই বলা জায়েজ হবে। তবে যেহেতু খালা আছেন, উনার মাধ্যমে যদি আগাতে পারেন বা সুযোগ যদি থাকে তবে খালার মাধ্যমেই আগান, খালুর সাথে কথা বলতে হবে না। আর খালু যেহেতু দ্বীনের জ্ঞান কম তাই উনার নাম্বার দিবেন ঠিকই, পাশাপাশি আপনার নিজের জিমেইল দিয়ে দিবেন, যেহেতু পাত্র জিমেইলে মেইল করে আর আপনি যাচাই করতে পারেন আগে, নয়তো খালু দেখবে দুনিয়ার বিষয়, রিজেক্ট করে দিতে পারে। আপনারা জিমেইলে কথা বলা ফাইনাল হলেই পাত্রকে বলবেন যেনো খালুকে ফোন দেয়।

আর বায়োডাটাতে লিখবেন ঃ সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন নিজের সাধ্য অনু্যায়ী, কারন আল্লাহ আপনার বিষয় টা দেখবেন, আল্লাহ কারো উপর তার সাধ্যের বাহিরের কিছু চাপিয়ে দেন নাহ। নিজের সাধ্য অনুযায়ী চেষ্টা করে যান।

আর যেখানে বর্তমানে থাকেন সেখানের ঠিকানা দিবেন, চট্রগ্রামে যদি থাকেন তাহলে সেখান কার টা দিবেন আর যদি এখন  ঢাকায় থাকেন তাহলে ঢাকা দিবেন।

আর আগে প্রেম ছিল, বিয়ের হওয়ার প্তহে ছিল কিন্তু বিয়ে হয়নাই, তাই মনে হতেই পারে বা মনে পড়তেই পারে অই ছেলের কথা। কিন্তু চেষ্টা করবেন এড়িয়ে যেতে আর ইচ্ছা করে মনে না করলেই হলো। কারন শয়তান মনে করিয়ে দিবে এটাই জাস্ট, এর জন্য গুনাহ হবে নাহ, ইচ্ছা করে মনে করলেই গুনাহ হবে।

বাই দা ওয়ে, আপনার আম্মা নেই?

মা থাকলে তো মায়ের নাম্বার ই দিতে পারেন।

(৩) আপনি তো অন্ধ নাহ, যেহেতু চোখ আছে তাই ইচ্ছা না থাকা সত্যেও চোখ পড়বে এটাই স্বাভাবিক, এটা সবার ক্ষেত্রেই। চোখ পড়লে দ্রুত সরিয়ে নিবেন জাস্ট। এতো টুকুই, আশা করি এমন টা করলে গুনাহ হবে নাহ, বায়োতে লিখবেন, সাধ্য অনুযায়ী চেষ্টা করি।

(৪) লিখবেন, আপনি গান শুনেন নাহ। অন্য কেউ গান শুনলে বা মাইকে গান বাজালে কানে ত গানের সুর আসবে এটাই স্বাভাবিক, যেহেতু আপনার কান আছে।

1 Answer

0 votes
by (590,760 points)
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
হযরত উমর রাযি এর নিকট একজন ব্যক্তি এসে বলল,
আমার একটি মেয়ে আছে,  যাকে আমি জাহিলিয়াতের যুগে জীবন্ত পুতেছিলাম।অতঃপর মৃত্যুর পূর্বেই বের করে নিয়ে এসেছিলাম।অতঃপর আমাদের নিকট ইসলামের দাওয়াত পৌছল, আমাদের সাথে সেও ইসলাম গ্রহণ করলো। ইসলাম গ্রহণের পর তার উপর আল্লাহর হদ কায়েম হল অর্থাৎ তার উপর যিনার শাস্তি বাস্তবায়ন করা হল। সে একটি দাড়ালো চুরি হাতে নিল,নিজেকে শেষ করার জন্য। আমরা তাকে প্রতিহত করলাম তবে সে তার গলার সামান্য রগ কেটে ফেলল।আমরা তাকে চিকিৎসা করালাম,অতঃপর সে সুস্থ হল।সে সুস্থ হওয়ার পর তার বিয়ের পয়গাম আসলো।ম অর্থাৎ এক জায়গা থেকে তার রিশতা আসলো। হে আমিরুল মু'মিনিন উমর রাযি!
আমি কি তার অতীত সম্পর্কে তাদেরকে অবগত করে দেবো দেবো। হযরত উমর প্রতিউত্তরে তখন বললেন, তুমি এমন জিনিষ প্রকাশ করতে যাচ্ছো, যার উপর আল্লাহ পর্দা ঢেলে দিয়েছেন।
"আল্লাহর কসম করে বলতেছি, যদি তুমি তোমার মেয়ে সম্পর্কে কাউকে কিছু বলো, তাহলে তোমাকে শহরবাসীর জন্য ইবরতের নিশানা বানাবো। তুমি তাকে পূতঃপবিত্র মুসলিম রমনির মত বিয়ে দাও।
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/906



সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
নিজের কৃত গোনাহকে কখনো প্রকাশ করা যাবে না।তবে অতিরিক্ত দ্বীনদারিতাকে প্রকাশ করাও সমুচিত হবে না।
فَلَا تُزَكُّوا أَنفُسَكُمْ ۖ هُوَ أَعْلَمُ بِمَنِ اتَّقَىٰ
অতএব তোমরা আত্নপ্রশংসা করো না। তিনি ভাল জানেন কে সংযমী।(সূরা নাজম-৩২)

(১) "সপ্তাহে কয় ওয়াক্ত সলাত কাযা হয় বা প্রতিদিন সলাত আদায় করি কিনা?" এমন প্রশ্নের জবাবে লিখবেন, দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়েন।

(২)মাহরাম/ননমাহরাম মেইনটেইন করি কিনা?
এমন প্রশ্নের জবাবে লিখবেন, আপনি মেইন্টেইন করার সর্বোচ্ছ চেষ্টা করেন।

(৩)নজরের হিফাযত করেন কিনা?
এমন প্রশ্নের জবাবে লিখবেন, আপনি নযর হেফাজতের সর্বোচ্ছ চেষ্টা করেন।

(৪)গান শুনে নাকি?  এমন প্রশ্নের জবাবে লিখবেন, আপনি গান শুনেন না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...