ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
হযরত আয়েশা রাযি থেকে বর্ণিত,
ﻋﻦ ﻋﺎﺋﺸﺔ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻬﺎ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻗﺎﻝ ﻣﻦ ﻧﺬﺭ ﺃﻥ ﻳﻄﻴﻊ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻠﻴﻄﻌﻪ ﻭﻣﻦ ﻧﺬﺭ ﺃﻥ ﻳﻌﺼﻴﻪ ﻓﻼ ﻳﻌﺼﻪ
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর অানুগত্যশীল কোনো জিনিষ দ্বারা মান্নত করবে,সে যেন তা পূর্ণ করে। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর অবাধ্যতা মূলক কোনো জিনিষ দ্বারা মান্নত করবে, সে যেন তা পূর্ণ না করে।(সহীহ বোখারী-৬৩১৮)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনার বাবা যদি শুধুমাত্র ১ মাস রোযা রাখার নিয়ত করেন, তাহলে এই নিয়ত করার দ্বারা উনার উপর রোযা রাখা ওয়াজিব হয়নি। তবে যদি নিজের উপর অত্যাবশ্যকীয় বা ওয়াজিব কিংবা জরুরী করে নেন, তাহলে আপনার বাবার উপর ১ মাস রোযা রাখা ওয়াজিব ছিলো।যে কয়টি রাখতে পারেননি।সেই সব রোযার প্রত্যেকটির জন্য একটি ফিতরা সমপরিমাণ টাকা সদকাহ করে নিতে হবে।
(২)
আপনার বাবার যতগুলো নামায ছুটেছে, সেই সব গুলো নামাযের মধ্য থেকে প্রত্যেকটির জন্য একটি ফিতরা সমপরিমাণ টাকা সদকাহ করে নিবেন। আল্লাহ আপনার বাবাকে ক্ষমা করুক।উনাকে জান্নাত দান করুক।আমীন।