ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১৪) মাসআলাঃ
ছিদ্রের বাহিরে যতক্ষণ পর্যন্ত রক্ত না আসিবে, ততক্ষণ পর্যন্ত হায়েয ধরা যাইবে না। অতএব, যদি কোন মেয়েলোক ছিদ্রের ভিতর রুই, তুলার গদ্দি রাখিয়া রক্তকে ছিদ্রের মধ্যেই বন্ধ করিয়া রাখিয়া থাকে, তবে যতক্ষণ পর্যন্ত রক্ত বাহিরে না আসিবে বা গন্দি টানিয়া বাহির না করিবে, ততক্ষণ পর্যন্ত হায়েয ধরা হইবে না। যখন রক্তের চিহ্ন বাহিরের চামড়া পর্যন্ত আসিবে বা তুলা টানিয়া বাহির করিবে, তখন হইতে হায়েয হিসাব হইবে।
কোন মেয়েলোক এশার নামায পড়িয়া পাক অবস্থায় ছিদ্রের ভিতর রুই, তুলার গদি রাখিয়া ঘুমাইয়া পড়িয়াছে। সকালে ঘুম হইতে উঠিয়া যদি তূলার মধ্যে রক্তের চিহ্ণ দেখে, তবে যে সময় রক্তের চিহ্ণ দেখিবে, সেই সময় হইতেই হায়েয ধরা হইবে—ঘুমের সময় হইতে নহে।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনি যখন দেখেছেন স্রাব বন্ধ, সেই ওয়াক্তকে কা'যা করে নিলেই হবে।