আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
139 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (7 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম হুজুর

১। ধরেন বউ বলল যাব গা থাকব না।হাসবেন্ড বলল যাও গা ইচ্ছা হইলে যাও গা।হাসবেন্ড তালাকের নিয়ত এ কিছু বলে নাই।বউ তখন রাগ কইরা যদি গেলাম গা বইলা বার হই কিন্তু বাবার বাসাই যাই নাই।পাশের বাসাই গেসে।বউ নিজের উপর তালাকের নিয়ত এ কিছু বলে নাই।তাইলে কি এতে কি তালাক হবে?হাসবেন্ড বলাই কি তালাকের অধিকার দেওয়া হবে।হাসবেন্ড যদি তালাকের অধিকার দেওয়ার নিয়তে না বইলা থাকে।

২।অধিকার দেওয়ার কথা স্থায়ী ছিল নাকি সাময়িক ছিল এ নিয়া যদি ৫০%৫০% সন্দেহ হই তাইলে সাময়িক অধিকার ধরে নিতে হবে।আর যদি স্থায়ী অধিকার দেওয়ার মত কথা কয়বার বলসে এ নিয়া সন্দেহ থাকে একের অধিক বার বলসে বলে সন্দেহ হই তাইলে একটা ধইরা নিতে হবে।এ মাসালা এখান থেকে দেওয়া হইছে।এ মাসালা অনুযায়ী সংসার করলে কি গুনাহগার হব?
৩।প্রশ্ন করার ধরন কথা শুইনা বলা হইছে ওয়াস ওয়াসার রোগি। তাহলে তার কোন কথা চিন্তা ভাবনা দারা ত তালাক হবে না।

৪।ধরেন অধিকার প্রাপ্ত  বউ তার আগের একটা ছেলের সাথে সম্পর্ক ছিল তাই সে তার কাছ থেকে তালাক নেওয়ার জন্য তাকে বলছে তালাক দিতে।কিন্তু সে রাজি না।তাই সে বলছে তুমি না দিলে কিন্তু আমি ই দিব।আমিই নিজেকে ছাইড়া দি.…ম।এই গুলা বলার সময় তার বরতমান হাসবেন্ড  এর কথা মাথাই আসতে থাকে।সে অনেক চেষ্টা করে জাতে মনে না আসে।তাই সে মনে অও ছেলের নাম নিতে থাকে।আর নিজের হানবেন্ড এর কথা মন থেকে সরাতে চেষ্টা করে।এই অবস্থায়  যদি তখন হাসবেন্ড  এর কথা মনে আসে তাইলে কি তার হাসবেন্ড  এর সাথে তালাক হবে.?সে মনে হই ওয়াস ওয়াসা গ্রস্।। কারন সব সময় তালাকের মাসালা মাথায় ঘুরতে থাকে।সাভাবিক কথা নিয়া তালাকের চিন্তায় পরে যাই।

৫।ধরেন আগে নিজের উপর বইলা ফেলছে।সেই কথা অনেক হুজুর কে বইলা জিজ্ঞেস করছে যে হুজুর আমি না এই ভাবে বইলা ফেলছি(এখন ওয়াস ওয়াসার জন্য সরাসরি বললাম না)।তাইলে কি মাসালা জানার জন্য তা বললে কি নিজের উপর নতুন করে নেওয়া হবে।এখানে বলা হইছে এই অবস্থায় ধরেন মনে করেন এইভাবে প্রশ্ন করতে হবে।কিন্তু সে আগে এই কথা যানত না।

৬।হাসবেন্ড যদি আগে অধিকার দেওয়ার  মত কি কথা বলছে তা মনে করানোর জন্য বউ কে আবার বলে যে আমার মনে হই যে আমি এইকথা বলছি।তাইলে মনে করানো জন্য বলাতে কি আবার নতুন করে অধিকার দেওয়া হবে?

ক।মনে করানোর সময় বলা যদি স্থায়ী অধিকার দেওয়ার মত কথা থাকে কিন্তু আগে যদি সত্যি সত্যি সেভাবে না বইলা থাকে  সাময়িক অধিকার দেওয়ার মত বলে তাইলে কি সাময়িক অধিকার ধইরা নিব।কারন হাসবেন্ড বুজে নাই একটু কথার হের ফের এর জন্য সাময়িক বা স্থায়ী অধিকার দেওয়া বুজাই। সে অধিকার দেওয়ার মাসালাই জানত না।হাসবেন্ড বউ কারো সঠিক মনে নাই কিভাবে বলছিল।স্থায়ি নাকি সাময়িক তাইলে কোন ধরনের ধইরা নিব।

৭।এখানে প্রশ্ন করাই একবার ইমদাদুল হুজুর আরেকবার ওলি উল্লাহ হুজুর উত্তর দিছেন।তাহলে কি যেকনো একজনের কাছ থেকে মাসালা নিতে হবে।নাকি ২ জনের মাসালা অনুযায়ী সংসার করা যাব।

৮.শুশুর এর সাথে ছোয়া লাগলে বুকে কেমন যানি চিরিক মাইরা উঠে।কোন খারাপ উদ্দেশ্য বা খারাপ চিন্তা নিয়া ছোয়া হই না।সাভাবিক ছোয়া লাগে।২,৩সেকেন্ড  এরকম।আর কারও সাথে ছোয়া লাগলে এমন লাগে না।তারে নিয়া আমি ভয়ে থাকি যে হুরমত হইল নাকি।এই জন্য কি এমন হই।আমি আসলে ভয়ে থাকি যে কখন ছোয়া লাগব।ওয়াসা ওয়াসা গ্রস্ত আমি।

৯।টাংগাইলে কোথায় দারুল ইফতা আছে যদি বলতেন তাহলে অনেক উপকার হইত। আপনাদের ত অনেক সময় জানা থাকে।টাংগাইলে না থাকলে এর আসে পাসে থাকলেও তার ঠিকানা যদি বলতেন।

১০।থাকিস না,আমার পোলাপান দিয়া যেখানে খুশি যা,আরেকটা বিয়ে করগা।এসব কথা তালাকের নিয়ত ছাড়া বললে তালাক হই না কিন্তু এসব বললে কি বউ কে অধিকার দেওয়া বুজাই।

1 Answer

0 votes
by (682,440 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم


হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك أَنَّهُ سَمِعَ ابْنَ شِهَابٍ يَقُولُ فِي الرَّجُلِ يَقُولُ لِامْرَأَتِهِ بَرِئْتِ مِنِّي وَبَرِئْتُ مِنْكِ إِنَّهَا ثَلَاثُ تَطْلِيقَاتٍ بِمَنْزِلَةِ الْبَتَّةِ قَالَ مَالِك فِي الرَّجُلِ يَقُولُ لِامْرَأَتِهِ أَنْتِ خَلِيَّةٌ أَوْ بَرِيَّةٌ أَوْ بَائِنَةٌ إِنَّهَا ثَلَاثُ تَطْلِيقَاتٍ لِلْمَرْأَةِ الَّتِي قَدْ دَخَلَ بِهَا وَيُدَيَّنُ فِي الَّتِي لَمْ يَدْخُلْ بِهَا أَوَاحِدَةً أَرَادَ أَمْ ثَلَاثًا فَإِنْ قَالَ وَاحِدَةً أُحْلِفَ عَلَى ذَلِكَ وَكَانَ خَاطِبًا مِنْ الْخُطَّابِ لِأَنَّهُ لَا يُخْلِي الْمَرْأَةَ الَّتِي قَدْ دَخَلَ بِهَا زَوْجُهَا وَلَا يُبِينُهَا وَلَا يُبْرِيهَا إِلَّا ثَلَاثُ تَطْلِيقَاتٍ وَالَّتِي لَمْ يَدْخُلْ بِهَا تُخْلِيهَا وَتُبْرِيهَا وَتُبِينُهَا الْوَاحِدَةُ قَالَ مَالِك وَهَذَا أَحْسَنُ مَا سَمِعْتُ فِي ذَلِكَ

মালিক (রহঃ) বলেনঃ তিনি ইবন শিহাব (রহঃ)-কে বলিতে শুনিয়াছেন, যে ব্যক্তি তাহার স্ত্রীকে বলিলঃ “আমার তোমা হইতে দায়িত্বমুক্ত হইয়াছি। তুমিও আমা হইতে দায়িত্বমুক্ত।” ইহা দ্বারা তালাকাই আল-বাত্তা-এর মতো তিন তালাক প্রযোজ্য হইবে।

যে ব্যক্তি নিজের স্ত্রীকে বলিলঃ (أَنْتِ خَلِيَّةٌ أَوْ بَرِيَّةٌ) “তুমি দায়মুক্ত” (أَنْتِ بَائِنَةٌ) “তুমি আমা হইতে পৃথক।” মালিক (রহঃ) বলেনঃ সে স্ত্রী যাহার সঙ্গে সহবাস করা হইয়াছে এইরূপ হইলে তবে তাহার স্বামীর উপরিউক্ত বাক্যগুলির দ্বারা তাহার উপর তিন তালাক বর্তাইবে। আর যদি সেই স্ত্রী এমন হয় যাহার সহিত সহবাস করা হয়নি, তবে ধর্মত স্বামীকে বিশ্বাস করা হইবে এবং তাহার নিকট জিজ্ঞাসা করা হইবে-সে উপরিউক্ত বাক্যগুলি দ্বারা এক তালাক উদ্দেশ্য করিয়াছে, না তিন তালাক। যদি সে এক তালাক উদ্দেশ্য করিয়াছে বলিয়া প্রকাশ করে তাহা হইলে এই বিষয়ে সেই ব্যক্তিকে হলফ দেওয়া হইবে। (যেহেতু স্বামীর উক্তির দ্বারা স্ত্রীর প্রতি এক তালাক বায়েন প্রযোজ্য হইয়াছে, তাই পুনর্বিবাহ ছাড়া স্বামী সেই স্ত্রীকে গ্রহণ করিতে পারবে না) তাই সে বিবাহের প্রস্তাবকারী হিসাবে অন্য লোকদের মতো একজন বলিয়া পণ্য হইবে। ইহার কারণ এই যে, যে স্ত্রীর সহিত সঙ্গম করা হইয়াছে সেই স্ত্রী তিন তালাক ছাড়া দায়িত্বমুক্ত বা স্বামী হইতে পৃথক হইবে না। আর যাহার সহিত সঙ্গম হয় নাই সেই স্ত্রী এক তালাক দ্বারা দায়িত্বমুক্ত ও পৃথক হইয়া যায়।

মালিক (রহঃ) বলিয়াছেনঃ এ বিষয়ে যাহা আমি শুনিয়াছি তন্মধ্যে ইহাই আমার নিকট উত্তম।
(মুয়াত্তা মালিক ১১৬৫)

ফাতওয়ার কিতাবে আছেঃ 

وَالضَّرْبُ الثَّانِي: الْکِنَايَاتُ، وَلاَيَقَعُ بهَا الطلاَقُ إلاَّبِنِيَةٍ، اَوْ دَلالَةٍ حَالٍ. وَهِيَ عَلَی ضَرْبَيْنِ: مَنْها ثَلاَثَةُ اَلْفَاظٍ يَقَعُ بهَا الطّلاقُ الرَّجْعِيُّ،وَلاَيَقَعُ بهَا إِلا وَاحَدَةٌ، وَهِيَ قَوْلُهُ: اعْتَدِّي، وَاسْتَبْرِئِي رَحِمَکِ، وَاَنْتِ وَاحِدَةٌ، وَبَقِيَةُ الْکِنَايَاتِ إِذا نَوَی بهَا الطلاَقَ کَانَتْ وَاحِدَةً بَائِنَةً، وَإِنْ نَوَی بِهَا ثَلاَثاً کَانَتْ ثَلاَثاً، وَإِنْ نَوَی اثْنَتَيْنِ کَانَتْ وَاحِدَةً، وَهَذَا مِثْلُ قَوْلِهِ: اَنْتِ بَائِنٌ، وَبَتَّةٌ، وَبَتْلَةٌ، وَحَرَامٌ، وَحَبْلُکِ عَلَی غَارِبِکِ، وَالْحَقی بِاَهْلِک، وَخَلِيَةٌ، وَبَرِيّةٌ، وَوَهَبْتُکِ لاهْلِکِ، وَسَرَّحْتُکِ، وَاخْتَارِيْ، وَفارَقْتُکِ، وَاَنْتِ حُرَّةٌ، وَتَقَنَّعِي، وَتَخَمَّرِي، وَاسْتَتِرِيْ، وَاغْرُبِيْ، وَابْتَغِي الاَزْوَاجَ، فَإِنْ لَمْ يَکُنْ لَهُ نِيَةٌ لَمْ يَقَعْ بِهٰذِهِ الاَلْفَاظِ طَلاَقٌ؛ إِلا اَنْ يَکُوْنَا فِيْ مُذَاکَرَةِ الطّلاَقِ؛ فَيَقَعُ بِهَا الطّلاَقُ فِيْ الْقَضَاءِ، وَلاَيَقَعُ فِيْمَابَيْنَةُ وَبَيْنَ اﷲِ تَعَالَی إِلاَّ اَنْ يَنْوِيَهُ، وَإِنْ لَمْ يَکُوْنَا فِيْ مَذَاکَرَةِ الطّلاَقِ، وَکَانافِيْ غَضَبٍ اَوْ خُصُوْمَةٍ، وَقَعَ الطّلاَقُ بِکُلِّ لَفْظٍ لاَ يُقْصَدُ بِهِ السَّبُّ وَالشَّتِيْمَةُ، وَلَمْ يَقَعْ بِمَا يُقْصَدُبِهِ السَّبُّ وَالشَّتِيْمَةُ إِلاَّ اَنْ يَنْوِيَةُ.
احمد بن محمد البغدادي المعروف بالقدوري، مختصر القدوري: 363. 364، موسسة الريان للطباعة والنشر والتوزيع، بيروت
برهان الدين علي المرغيناني، الهداية شرح البداية، 1: 241، المکتبة الاسلامية

সারমর্মঃ  
২য় প্রকার,কেনায়া বাক্য।
এর দ্বারা তালাক হবেনা,কিন্তু তালাকের নিয়ত অথবা অবস্থার ভিত্তিতে তালাক হবে। কেনায়া বাক্য দুই প্রকার। এর মধ্যে তিনটি শব্দ এমন আছে, যার দ্বারা  তালাকে রজয়ী পতিত হয়। 
সেগুলো হলোঃ- তুমি ইদ্দত পালন করো,তুমি তোমার গর্ভাশয় মুক্ত করো,তুমি এক।

আর কেনায়া তালাকের অন্যান্য শব্দ,যেক্ষেত্রে তালাকের নিয়ত করলে বায়েন তালাক হয়। তিন তালাকের নিয়ত করলে তিন তালাক পতিত হয়। 
যদি দুই তালাকের নিয়ত করে,সেক্ষেত্রে এক তালাক পতিত হয়।
যেমনঃ- তুমি বিচ্ছিন্ন, তুমি সম্পর্ক মুক্ত,তুমি ভিন্ন,তুমি হারাম,তুমি শুণ্য,তুমি মুক্ত,তোমার রশি তোমার কাঁধে,তুমি তোমার পরিবারবর্গের সাথে মিলিত হও,আমি তোমাকে তোমার পরিবারের জন্য হেবা-দান করলাম,আমি তোমাকে মুক্ত করে দিলাম,আমি তোমাকে বিচ্ছিন্ন করে দিলাম,তোমার বিষয় তোমার হাতে,তুমি আযাদ,তুমি ঘোমটা পড়,তুমি ওড়না দ্বারা নিজেকে আবৃত করো,তুমি আড়াল হও (পর্দা করো), তুমি বিদূরিত হও, তুমি বের হয়ে যাও,তুমি চলে যাও,তুমি দন্ডায়মান হও (দাঁড়িয়ে যাও), তুমি অন্য স্বামী খুজো।
স্বামীর যদি এখানে নিয়ত না থাকে,তাহলে এ সব বাক্য দ্বারা তালাক হবেনা। তবে মুযাকারায়ে তালাকের ক্ষেত্রে হলে কাযা'আন তালাক হবে। দিয়ানাতান তালাক হবেনা,কিন্তু যদি নিয়ত করে,তাহলে তালাক হবে।
আর যদি মুযাকারায়ে তালাকের ক্ষেত্রে না হয়,বরং রাগ ও ঝগড়াঝাটির অবস্থায় হয়,তাহলে প্রত্যেকটি কেনায়া বাক্য বলার দ্বারাই তালাক হবে,কিন্তু যেসব বাক্য দিয়ে গালি গালাজ উদ্দেশ্য করা হয়,সেসব বাক্য দ্বারা তালাক হবেনা,কিন্তু যদি নিয়ত করে,তাহলে তালাক হবে।

(কুদুরী ৩৬৩.৩৬৪. হেদায়া শরহুল বিদায়াহ ১/২৪১,শরহে বিকায়াহ ২/৭৭)

বিস্তারিত জানুনঃ- 

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
(০১)
প্রশ্নের বিবরন মতে তালাক হবেনা। 

(০২)
এ মাসয়ালা অনুযায়ী সংসার করলে গুনাহগার হবেননা।

(০৩)
এক্ষেত্রে প্রশ্ন করার ধরন আর তার বাস্তব অবস্থা যদি একই হয়,মিথ্যার আশ্রয় না নেয়া হয়,সেক্ষেত্রে তার যাবতীয় বিষয় বিবেক করে যদি মুফতি সাহেব তাকে ওয়াসওয়াসার রুগী বলে সাব্যস্ত করে,সেক্ষেত্রে তার তালাক পতিত হবেনা।

(০৪)
এক্ষেত্রে তার হাসবেন্ড এর সাথে তালাক হবেনা।

(০৫)
মাসয়ালা জানার জন্য তা বললে নিজের উপর নতুন করে নেওয়া হবেনা।

(০৬)
না,এক্ষেত্রে আবার নতুন করে অধিকার দেওয়া হবেনা।

ক,
এক্ষেত্রে মনে করার সময় যদি স্ত্রীকে স্থায়ী তালাকের বাক্য দেয়ার মতো বাক্য বলে,তাহলে স্ত্রী স্থায়ী ভাবে তালাকের অধিকার পাবে।

(০৭)
যেকোনো একজন থেকে মাসয়ালা নিলেই হবে।

(০৮)
প্রশ্নের বিবরন মতে হুরমতে মুসাহারাত প্রমানিত হবেনা। 

(০৯)
ধুলেরচর মাদ্রাসা টাঙ্গাইল। 

জানা মতে মাদ্রাসাটির পুরো নামঃ-

জামিয়া ইসলামীয়া আশরাফুল উলুম ও এতিম খানা, ধুলেরচর মাদ্রাসা টাঙ্গাইল। 

(১০)
এসব বললে স্ত্রীকে তালাকের অধিকার দেওয়া বুঝাবেনা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...