ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
যাকাতের খাত সম্পর্কে আল্লাহ তাা'আলা বলেন,
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বলছেন
إِنَّمَا الصَّدَقَاتُ لِلْفُقَرَاء وَالْمَسَاكِينِ وَالْعَامِلِينَ عَلَيْهَا وَالْمُؤَلَّفَةِ قُلُوبُهُمْ وَفِي الرِّقَابِ وَالْغَارِمِينَ وَفِي سَبِيلِ اللّهِ وَابْنِ السَّبِيلِ فَرِيضَةً مِّنَ اللّهِ وَاللّهُ عَلِيمٌ حَكِيمٌ
যাকাত হল কেবল (১)ফকির, (২)মিসকীন, (৩)যাকাত উসূলকারী ও (৪)যাদের চিত্ত আকর্ষণ প্রয়োজন তাদের হক (৫)এবং তা দাস-মুক্তির জন্যে ও (৬)ঋণগ্রস্তদের জন্য, (৭)আল্লাহর পথে জেহাদকারীদের জন্যে এবং(৮) মুসাফিরদের জন্যে, এই হল আল্লাহর নির্ধারিত বিধান।আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।(সূরা আত-তাওবাহ-৬০)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১)
আপনার মামার কাছে নেসাব পরিমাণ মাল রয়েছে কি না? সে সম্পর্কে আপনার সাধ্যানুযায়ী জেনে নেওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করবেন।সম্ভব হলে যাকাতের বিধি-বিধান মামাকে বুঝাতে গিয়ে কৌশলে জেনে নিবেন যে, মামার কাছে কি নেসাব পরিমাণ সম্পদ রয়েছে। যদি আপনার বিশ্বাস হয় যে, উনার কাছে নেসাব পরিমাণ মাল নেই, তাহলে তখন উনাকে আপনি যাকাত দিতে পারবেন।নতুবা দিতে পারবেন না।
(২)
সবগুলোর একুরেট হিসাব করার সাধ্যানুযায়ী চেষ্টা করবেন।সম্ভব না হলে তখন আনুমান করে একটু বাড়িয়ে ধরে নিয়ে, যাকাত দিয়ে দিবেন।