ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
সুন্নত ইতিকাফের জন্য ওয়াকফকৃত জায়গায় নির্মিত মসজিদ শর্ত। নতুবা ইতিকাফ গ্রহণযোগ্য হবে না।
قال في البحر:
"وحاصله أن شرط کونه مسجداً أن یکون سفله وعلوه مسجداً لینقطع حق العبد عنه".
(شامی: ۶/۵۴۷، ط: زکریا دیوبند)
"وفي الفتاوی الغیاثیة: لو صلی الجمعة في قریة بغیر مسجد جامع والقریة کبیرة لها قری، وفیها والٍ وحاکم جازت الجمعة بنوا المسجد أو لم یبنوا و هو قول أبي القاسم الصفار، وهذا أقرب الأقاویل إلی الصواب".
(حلبي کبیر، ص: ۵۵۱، کتاب الصلاة، فصل في صلاة الجمعة)
السنن الکبری للبیھقی میں ہے:
"أَنْ لاَيَخْرُجَ إِلاَّ لِلْحَاجَةِ الَّتِي لاَ بُدَّ مِنْهَا، وَلاَيَعُودُ مَرِيضًا، وَلاَيَمَسُّ امْرَأَةً، وَلاَ يُبَاشِرُهَا، وَلاَ اعْتِكافَ إِلاَّ فِي مَسْجِدِ جَمَاعَةٍ. وَالسُّنَّةُ فِيمَنِ اعْتَكَفَ أَنْ يَصُومَ".
(4: 315، رقم: 8354، مکة المکرمة)
(২)
সরকারি খাস জমিতে যদি সরকারের বিনা অনুমোদনে মসজিদ নির্মান হয়, তাহলে সেই মসজিদে ইতিকাফ হবে না।তবে যদি অনেক পুরাতন বা সরকারের অনুমোদন সাপেক্ষে মসজিদ নির্মিত হয়,তাহলে ইতিকাফ করা যাবে।
(৩)
জ্বী , পড়াশোনা করতে পারবেন।
(৪)
মুস্তাহাব গোসলের জন্য মসজিদ থেকে বের হওয়া যাবে না। মসজিদে বারান্দায় যদি গোসল করার সুযোগ থাকে, তাহলে ইতিকাফ ফাসিদ হবে না,নতুবা ইতাকাফ ফাসিদ হয়ে যাবে।