ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-
(০১)
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ غَشَّنَا فَلَيْسَ مِنَّا»
হযরত আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ যে ধোঁকা দেয়, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভূক্ত নয়। {মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস নং-২৩১৪৭, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-১৬৪, সুনানে দারেমী, হাদীস নং-২৫৮৩, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-২২২৫, সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৪৯০৫}
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «الْمُسْلِمُونَ عَلَى شُرُوطِهِمْ
হযরত আবূ হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ মুসলমানগণ তার শর্তের উপর থাকবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৩৫৯৪, সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-২৮৯০, শুয়াবুল ঈমান, হাদীস নং-৪০৩৯}
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
এটি ধোকার অন্তর্ভুক্ত, বিধায় তাহা জায়েজ নেই।
তবে কাউকে ধোকা না দেয়ার নিমিত্তে মায়ের অনুমতিক্রমে সাময়ীক সময়ের জন্য এমনটি করার অবকাশ রয়েছে।
(০২)
এক্ষেত্রে রোযা ভেঙ্গে যাবেনা,তবে রোযা মাকরুহ হবে।
(০৩)
ইচ্ছাকৃতভাবে এমনটি করলে এক্ষেত্রে গুনাহ হবে।
তওবা করলে আল্লাহ তায়ালা মাফ করবেন।
(০৪)
না,সে কাজ আদেশ প্রদানের আগ পর্যন্ত করা আবশ্যক নয়।
(০৫)
সেটি শরীয়ত সম্মত কাজ হলে অনুমতি চাইতে হবে।
(০৬)
নিষেধ করে থাকলে সে কাজটি তাদের অনুপস্থিতিতে করা জায়েজ হবেনা।
(০৭)
হ্যাঁ, তওবা কবুল হবে।
(০৮)
জায়েজ নয়
(০৯)
পরবর্তীতে কাজা আদায় করবেন।