ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
আপনি যেই মুনাজাতের কথা বলছেন, সেই
মুনাজাতটি নিম্নরূপ:
اَللّهُمَّ إِنَّا نَسْأَلْكَ الْجَنَّةَ وَنَعُوْذُ بِكَ مِنَ النَّارِ يَا خَالِقَ الْجَنَّةِ وَالنَّارِ بِرَحْمَتِكَ يَا عَزِيْزُ يَا غَفَّارُ يَا كَرِيْمُ يَا سَتَّارُ يَا رَحِيْمُ يَا جَبَّارُ يَا خَالِقُ يَا بَارُّ اَللّهُمَّ أَجِرْنَا مِنَ النَّارِ يَا مُجِيْرُ يَا مُجِيْرُ يَا مُجِيْرُ بِرَحْمَتِكَ يَا أَرْحَمَ الرَّاحِمِيْنَ
এ দোয়া ও মুনাজাতের কথাগুলো ভাল, তবে রাসূলুল্লাহর (ﷺ) শেখানো বা আচরিত নয়। তারাবীহের বিশ্রামের সময়ে এগুলো পড়লে কোনে বিশেষ সাওয়াব হবে বলে কোনো সহীহ, যয়ীফ বা জাল হাদীসেও বলা হয়নি। তবে এমনিতেই পড়া যেতে পারে।
(২)
যোহরের চার রাকাত সুন্নাত পড়া শুরু করার পর দুই রাকাত পড়ার মুহূর্তে যদি অযু চলে যায়, তাহলে ওযু করে যোহরের চার রাকাত সুন্নাত পড়তে হবে। আর এই পড়াটা অত্যান্ত জরুরী বা ওয়াজিব পর্যায়ের। এই চার রাকাত সুন্নতের পর আবার চার রাকাত ওয়াজিব হিসেবে পড়তে হবে না।
(৩)
রমজানের রোযায় অতীতের ছগিরা গোনাহ মাফ হয়ে যায়। আল্লাহ চাইলে কবিরা গোনাহও মাফ হতে পা
(৪)
وَالْمُبَالَغَةُ فِيهِمَا سُنَّةٌ أَيْضًا. كَذَا فِي الْكَافِي وَشَرْحِ الطَّحَاوِيِّ إلَّا أَنْ يَكُونَ صَائِمًا. كَذَا فِي التَّتَارْخَانِيَّة
ভালভাবে গড়গড়া করে কুলি করা, ও ভালভাবে নাকে পানি পৌঁছানো সুন্নত।তবে রোযাদারদের জন্য সুন্নত নয়।(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/৮)এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
https://www.ifatwa.info/8222
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
স্বাভাবিক ভাবে নাকের ভিতর পানি দিয়ে অজু করবেন।