১)আমরা যে রাতের আমল করি ঘুমানোর পূর্বে,সেখানে ৩ কুল পড়ার সময় আমাদের ৩ বার সূরা ইখলাস পড়তে হয় আবার রাসুল ﷺ এর একটা হাদিস আছে রাতে ঘুমানোর পূর্বে কোরআন খতমের ব্যাপারে,এবং সেটাও ৩ বার সূরা ইখলাস।
আমার প্রশ্ন হচ্ছে দুইবারই কি আলাদা আলাদা করে ৩ বার করে ৬ বারবার সূরা ইখলাস পড়তে হবে? নাকি দুইটা নিয়ত একসাথে করে শুধু একবার (৩ বার)পড়লে হবে?
২)আমি হিফয করছি,ফলে নামাযে নতুন সূরাগুলো পড়ার চেষ্টা করি,,কিন্তু অনেক সময় আমি নামাযের মাঝেই সূরার লাইন ভুলে যায়,এক্ষেত্রে যদি অর্ধেক সূরা হয় তাহলে, অনেকক্ষণ ধরে মনে করতে না পারলে রুকুতে চলে যায়, আবার যদি এমন হয়,সূরার শুরুতে কয়েক আয়াত পড়ে মনে করতে না পারি,তাহলে সেই সূরা বাদ দিয়ে অন্য আরেকটা সূরা পড়ে রুকুতে চলে যায়,,
উস্তাদ! এক্ষেত্রে কি আমার নামাজ হবে?নাকি নামায ভেঙ্গে আবার পড়তে হবে? নাকি শেষে সাহু সিজদা দিতে হবে?
৩)আসমাউল হুসনা সমূহ মনে রাখার সুবিধার্থে নাশিদের মতো সুর করে পড়া কি জায়েজ আছে? কারণ এক্ষেত্রে অনেকসময় মাদ গুন্নাহ কম বেশি,বা যেখানে মাদ নেই সেখানে মাদও চলে আসে,,এক্ষেত্রে অর্থের পরিবর্তন ঘটার সম্ভাবনা আছে?
৪)হাদীসে এসেছে,যারা সাহরি খায় তাদের উপর আল্লাহ রহমত বর্ষন করেন এবং ফেরেস্তারা তাদের জন্য দোয়া করেন।
উক্ত হাদিস কি শুধু রোজার নিয়তে সাহরি খেলেই প্রযোজ্য হবে? কিন্তু মেয়েদের হায়েজ চলাকালীন সময়ে তো রোজা রাখা হয় না,কিন্তু সবার সাথে সাহরি খাওয়া হয়।এক্ষেত্রে তারা কি রহমত পাবে?
৫)খাওয়ার আগে লবণ খাওয়া কি সুন্নতের আওতাভুক্ত?
৬)আমি যদি আমার স্বামীর কাছে বিয়ের মোহর হিসেবে আমার বোনের কোরআন হিফয করতে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যত খরচ হবে
সেই খরচ গুলো চাই কিন্তু
টাকা নগদ না যখন টাকা লাগবে তখন দিবে তাহলে সেটা কি মোহর হিসেবে জায়েজ হবে?