জবাবঃ-
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকেও ইকামত দিয়ে নিজেই ইমামতী করার প্রমাণ পাওয়া যায়।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
عن عقبة بن عامرالجهنى قال: كنت مع النبى صلى الله عليه وسلم فى سفر، فلما طلع الفجر أذن وأقام، ثم أقامنى عن يمينه (المصنف لابن ابى شيبة، كتاب الصلاة، باب ما كان يخفف القراءة فى السفر-3/254، رقم-3708)
সারমর্মঃ
উকবা ইবনে আমের আল জুহনী রাঃ থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাঃ এর সাথে সফর ছিলাম,যখন ফজর উদিত হলো,তখন তিনিই আযান দিলেন,ইকামত দিলেন,আমাকে নিয়ে নামাজ কায়েম করলেন।
وفى رد المحتار: وقد أخرج الترمذى أنه عليه الصلاة والسلام فى سفر وصلى بأصحابه (الدر المختار مع رد المحتار، باب الاذان، مطلب هل بأثر النبى صلى الله عليه وسلم الأذان بنفسه-2/71
সারমর্মঃ-
রাসুলুল্লাহ সাঃ এক সফরে নিজেই আযান দিয়েছেন,ও নিজ সাহাবাদের নিয়ে নামাজ পড়েছেন।
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে যিনি ইকামত দিয়েছেন তিনিই যে জামায়াত পড়িয়েছেন,এতে কোনো সমস্যা হয়নি।
তবে ইমাম সাহেব যেহেতু চলেই এসেছিলো,তাই ইমাম সাহেবকে দিয়ে নামাজ পড়ানোই উত্তম ছিলো।