জবাবঃ-
بسم الله الرحمن الرحيم
হাদিস শরিফে এসেছে, রাসূল (সা.) বলেছেন,
لَا يَجُوزُ نِكَاحٌ، وَلَا طَلَاقٌ، وَلَا ارْتِجَاعٌ إِلَّا بِشَاهِدَيْنِ
‘রাসূল (সা.) বলেছেন, দুইজন সাক্ষী ছাড়া বিবাহ, তালাক ও ফিরিয়ে আনা বৈধ হবে না।’ [মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদিস: ১০২৫৪]
,
তালাকের পর স্বামী তালাকের কথা অস্বীকার করলে, আদালতে স্বামীর কথাই গ্রহণযোগ্য হবে। সে হিসেবে বিয়ে বহাল থাকবে।
তালাকের ফায়সালা দেয়া হবেনা।
আরো জানুনঃ-
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
(০১)
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনি স্বামীর কথাই মেনে নিন।
এক্ষেত্রে তালাক হবেনা।
(০২)
আপনি নিশ্চিত না হলে তালাক হবেনা।
(০৩)
হ্যাঁ, আপনার জন্য তার কথা মেনে নেয়া উচিত।
(০৪)
প্রশ্নের বিবরণ মতে তালাক হবেনা।
(০৫)
আপনি নিশ্চিন্ত হয়ে সংসার চালিয়ে যান।
আপনাদের মাঝে কোনো তালাক হয়নি।
শত চেষ্টার পরেও টেনশন মুক্ত হতে না পারলে আপনারা দুইজন প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ বা একজন প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ ও দুই জন প্রাপ্ত বয়স্ক মহিলা এর সামনে ইজাব কবুল করে নিতে পারেন।
এখানে কোনো হুজুর বা অন্য কাহারো উপস্থিতির প্রয়োজন নেই।
(উল্লেখ্য যে এভাবে বিবাহ নবায়ন করা আপনাদের জন্য জরুরি নয়।
আপনাদের তালাক হয়নি।
এটি শুধুমাত্র শত চেষ্টার পরেও টেনশন থেকে মুক্ত না থাকতে পারার কারনে জীবন অতিষ্ঠ হয়ে যাওয়ার দরুন স্রেফ পরামর্শ মাত্র।)