জবাব
(১)বেশী বেশী ইস্তেগফার করলে,নামায পড়লে একং আল্লাহর শুকরিয়া জ্ঞাপন করলে রিযিক বাড়ে।
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
فَقُلْتُ اسْتَغْفِرُوا رَبَّكُمْ إِنَّهُ كَانَ غَفَّارًا
অতঃপর বলেছিঃ তোমরা তোমাদের পালনকর্তার ক্ষমা প্রার্থনা কর। তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল।
يُرْسِلِ السَّمَاء عَلَيْكُم مِّدْرَارًا
তিনি তোমাদের উপর অজস্র বৃষ্টিধারা ছেড়ে দিবেন,
وَيُمْدِدْكُمْ بِأَمْوَالٍ وَبَنِينَ وَيَجْعَل لَّكُمْ جَنَّاتٍ وَيَجْعَل لَّكُمْ أَنْهَارًا
তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি বাড়িয়ে দিবেন, তোমাদের জন্যে উদ্যান স্থাপন করবেন এবং তোমাদের জন্যে নদীনালা প্রবাহিত করবেন।(সূরা নুহ-১২০--১২) আল্লাহর নাফরমানি,নাশুকরী করলে রিযিক কমে।
(২)এটা কোনো উত্তম বা প্রশংসনীয় উদ্যোগ নয়।
(৩)অজুর পানি পান করা জায়েয। কেউ ককেউ মুস্তাহাব বলেছেন।।
عَنْ أَبِي حَيَّةَ قَالَ : " رَأَيْتُ عَلِيًّا رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ تَوَضَّأَ ثَلَاثًا ثَلَاثًا ، ثُمَّ قَامَ فَشَرِبَ فَضْلَ وَضُوئِهِ ، وَقَالَ : (صَنَعَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَمَا صَنَعْتُ ) "
সুনাসু নাসাঈ-১৩৬,মুসনাদে আহমদ-৯৭১)
(৪)মুন্ডাতে হবে।তথা একেবারে মূল থেকে চুল ফেলে দিতে হবে।
(৫)তাহাজ্জুদ পড়ার পর ইস্তেগফার করলে ভালো।তবে উস্তেগফার যে করতেই হকে, বা তরক করলে গোনাহ হবে।এমন কোনো বিধান নাই।
(৬)রহমতের দরজা সর্বত্রই এবং সব সময় খোলা থাকে
কেননা সারা দুনিয়ায় একসাথে দিন কিংবা রাত হয় না।
রাত্রের শেষ ভাগের কথা হাদীসে এসেছে।প্রথম ভাগ বা মধ্যভাগের কথা হাদীসের কোথাও আসেনি।