আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

–1 vote
135 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (32 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম।

(১) বাসায় রুমে হাটাচলা করার সময় পায়ের নিচে ইদুরের ছোট ছোট টয়লেট পায়ের নিচে পড়ে। এটা তো দিনে কয়েকবার ই পায়ের নিচে পড়তে পারে। রুম ঝাড়ু দিলেও কোথা থেকে জানি আবার আসে। এখন এই ইদুরের টয়লেট যতবার পড়বে, ততোবারই কি পা ধুতে হবে?

(২) জমা রক্ত কি নাপাক? মানে মনে করেন, আগে হাত কেটে গিয়েছিল। এরপর ব্যান্ডেজ লাগিয়ে রাখা হয়েছে। ব্যান্ডেজ খোলার পর দেখা গেলো কিছু রক্ত ক্ষতের পাশে শুকুয়ে আছে। সেই রক্ত ধুতে গেলে সেই রক্ত মিশ্রিত পানি কি গায়ে লাগলে নাপাক হবে? (যেহেতু সেই রক্ত আগে বের হয়ে ক্ষত স্থানের আশেপাশে লেগে শুকিয়ে গিয়েছিল)

(৩) মসজিদের ওয়াশরুমের দরজার হাতল, বদনা, জুতা এইগুলা কি পাক ধরে ব্যবহার করবো?
কারন কে কিভাবে ব্যবহার করেছে, তা তো বলতে পারবো না। আর সবসময় তো মসজিদের এই দরজার হাতল, বদনা এইগুলা ধোয়াও সম্ভব হয়না।
এইকারনে মসজিদের ওয়াশরুম ব্যবহার করতে আমার ইতস্তত বোধ হয়।
(৩.১) আবার মসজিদের ওয়াশরুম যদি কোন ব্যক্তি ব্যবহার করে সে যেই পাপোশে পা মুছে বা অজুখানার যেই কলে এসে হাত ধৌত করে- সেই পাপোশে আমার পা মুছতে বা সেই অজুখানার কল ব্যবহার করতেও আমার সমস্যা হয়। (এখন, কলের হাতল হয়তো ধোয়া সম্ভব, কিন্তু ৫ বার মসজিদে গেলে সবসময় তো পাপোশ ধোয়াও সম্ভব নয়)
এখন সেই ব্যক্তি কি ওয়াশরুম থেকে সঠিকভাবে পবিত্র হয়ে এসেছে কিনা, তার পায়ে নাপাকি ছিল কিনা, তাও তো আমি জানি না। এমন অবস্থায় করনীয় কি?

(৪) কোন ব্যক্তির হাতে যদি অদৃশ্য নাপাক লেগে থাকে (যেমনঃ প্রশ্রাব,নাপাক পানি) এবং সে সেই নাপাকি নিয়ে কোথাও স্পর্শ করে এবং সেই স্থানটা ভিজা থাকে। এখন আমি যদি না জেনে থাকি যে স্থানটা নাপাক ছিল (হয়তো আমাকে বলে নি) এবং আমি সেই স্থানটা ধরে ফেলি বা আমার শরীরের কোন অংশ লাগে (যেই অংশ ওজুর ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়না) এবং ভাবি হয়তো স্বাভাবিক পানি ছিল এবং সেই অবস্থায় অনেক ওয়াক্তের নামাজ পড়ি বা ঘরের বিভিন্ন জিনিস ধরি, তাহলে কি আমার সেই নামাজ কবুল হবে?
এবং আমি সেই হাত দিয়ে যা যা ধরেছি সব নাপাক হয়ে যাবে? (যেহেতু আমি জানি না যে, সেই ব্যক্তি সেই স্থানটি নাপাক অবস্থায় ধরেছে এবং এর ফলে সেই স্থান নাপাক হয়ে গিয়েছে, আমি না জানার কারন সেই স্থানটি স্পর্শ করেই বিভিন্ন জায়গা, আমার ফোন, এগুলো ধরে ফেলেছি।) তাহলে?
(৪.১) এখন হয়তো আমি পরদিন গোসল করার ফলে আবার পাক হয়ে যাবো কিন্তু আগেরদিন যেইসব জিনিস স্পর্শ করেছিলাম সেগুলো তো নাপাক। এখন আমি তো আর জানি না, সেই স্থান, বা আমার ফোন এগুলো সব নাপাক। (কারন সেই ব্যক্তি যে নাপাক ছিল, সেটাও তো আমি জানি না।)
এখন সেই ফোন পকেটে নিয়েই তো আমি আবার পরদিন নামাজ পড়ে ফেলতে পারি। তাহলে সেই পরদিনের নামাজ কবুল হবে?

(৫) বাসে যাতায়াতের ক্ষেত্রে সরকার রাত ৮ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের জন্য হাফ ভাড়া নির্ধারিত করেছে। এখন আমি যদি কোনোদিন বাসে স্কুল/কলেজ/ভার্সিটির কাজে না যেয়ে (অর্থাৎ ওইদিন স্কুল/কলেজ/ভার্সিটিতে যাওয়া লাগবে না) যদি আমার ব্যক্তিগত কোন কাজে যাই বা কোথাও বেড়াতে যাই, তাহলে কি শিক্ষার্থীর হাফ ভাড়া দেওয়া জায়েজ হবে? (যেহেতু আমি স্কুল/কলেজ/ভার্সিটির কাজে না গিয়ে নিজের ব্যক্তিগত কাজে যাচ্ছি বা কোথাও বেড়াতে যাচ্ছি)
by (76 points)
ওয়াসওয়াসা 

1 Answer

0 votes
by (575,730 points)
edited by
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ- 


হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَلِيِّ بْنِ الْعَلَاءِ ، ثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ شَوْكَرِ بْنِ رَافِعٍ الطُّوسِيُّ ، نَا أَبُو إِسْحَاقَ الضَّرِيرُ إِبْرَاهِيمُ بْنُ زَكَرِيَّا ، نَا ثَابِتُ بْنُ حَمَّادٍ ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ زَيْدٍ ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ ، عَنْ عَمَّارِ بْنِ يَاسِرٍ ، قَالَ : أَتَى عَلَيَّ رَسُولُ اللَّهِ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - وَأَنَا عَلَى بِئْرٍ أَدْلُو مَاءً فِي رِكْوَةٍ لِي ، فَقَالَ : يَا عَمَّارُ ، مَا تَصْنَعُ ؟ قُلْتُ : يَا رَسُولَ اللَّهِ ، بِأَبِي وَأُمِّي ، أَغْسِلُ ثَوْبِي مِنْ نُخَامَةٍ أَصَابَتْهُ . فَقَالَ " يَا عَمَّارُ ، إِنَّمَا يُغْسَلُ الثَّوْبُ مِنْ خَمْسٍ : مِنَ الْغَائِطِ ، وَالْبَوْلِ ، وَالْقَيْءِ ، وَالدَّمِ ، وَالْمَنِيِّ ، يَا عَمَّارُ ، مَا نُخَامَتُكَ وَدُمُوعُ عَيْنَيْكَ وَالْمَاءُ الَّذِي فِي رِكْوَتِكَ إِلَّا سَوَاءٌ "

আহমাদ ইবনে আলী ইবনুল 'আলা (রহঃ) ... আম্মার ইবনে ইয়াসির (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার নিকট এলেন, তখন আমি একটি কূপ থেকে বালতি দিয়ে পানি তুলে আমার একটি পানির পাত্রে ভর্তি করছিলাম। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, হে আম্মার! তুমি কি করছো? আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমার পিতা-মাতা আপনার জন্য কোরবান হোক। আমি আমার পরিধেয় বস্ত্রে লেগে যাওয়া শ্লেষ্মা পরিষ্কার করছি। তিনি বলেনঃ হে আম্মার! পাঁচটি জিনিস থেকে কাপড় ধৌত করা প্রয়োজনঃ বিষ্ঠা, পেশাব, বমি, রক্ত ও বীর্য। হে আম্মার! তোমার নাকের শ্লেষ্মা, তোমার উভয় চোখের অশ্রু এবং তোমার এই পানির পাত্রের পানি একই সমান (পাক-নাপাকীর হুকুমের ক্ষেত্রে)।
(সুনানে দারা কুতনি ৪৫০)

https://www.ifatwa.info/118 নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ-

নাজাসত দুই প্রকার

*নাজাসাতে গালিজাহ
*নাজাসাতে খাফিফাহ

প্রথম প্রকারঃ নাজাসতে গালিজাহ

যেমন ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়াতে বর্ণিত রয়েছে,
وَهِيَ نَوْعَانِ (الْأَوَّلُ) الْمُغَلَّظَةُ وَعُفِيَ مِنْهَا قَدْرُ الدِّرْهَمِ

নাজসতে গালিজাহ যা এক দিরহাম পরিমাণ হলে ক্ষমাযোগ্য।

(নাজাসতে গালিজাহ কি কি?)
সে সম্পর্কে বলা হয়,

كل ما يخرج من بدن الإنسان مما يوجب خروجه الوضوء أو الغسل فهو مغلظ كالغائط والبول والمني والمذي والودي والقيح والصديد والقيء إذا ملأ الفم. كذا في البحر الرائق.وكذا دم الحيض والنفاس والاستحاضة هكذا في السراج الوهاج وكذلك بول الصغير والصغيرة أكلا أو لا. كذا في الاختيار شرح المختار وكذلك الخمر والدم المسفوح ولحم الميتة وبول ما لا يؤكل والروث وأخثاء البقر والعذرة ونجو الكلب وخرء الدجاج والبط والإوز نجس نجاسة غليظة هكذا في فتاوى قاضي خان وكذا خرء السباع والسنور والفأرة. هكذا في السراج الوهاج بول الهرة والفأرة إذا أصاب الثوب قال بعضهم: يفسد إذا زاد على قدر الدرهم وهو الظاهر. هكذا في فتاوى قاضي خان والخلاصة خرء الحية وبولها نجس نجاسة غليظة وكذا خرء العلق. كذا في التتارخانية ودم الحلمة والوزغة نجس إذا كان سائلا. كذا في الظهيرية فإذا أصاب الثوب أكثر من قدر الدرهم يمنع جواز الصلاة. كذا في المحيط.

ভাবার্থঃ-ঐ সমস্ত জিনিষ যা মানুষের শরীর থেকে বের হয়ে ওজু গোসলকে ওয়াজিব করে দেয়।তা হল নাজাসতে গালিজাহ,যেমনঃ- পায়খানা,পেশাব,বীর্য, মযি(বীর্যের পূর্বে যা বাহির হয়),ওদি(প্রস্রাবের সময় যা বাহির হয়)ফুঁজ,বমি যখন তা মুখভড়ে হয়,(বাহরুর রায়েক)এবং আরো ও নাজাসতে গালিজাহ হল যথাক্রমে-হায়েয ও নেফাসের রক্ত,ছোট্ট বালক/বালিকার  প্রস্রাব তারা আহার করুক বা না করুক।মদ,প্রবাহিত রক্ত,মৃত জানোয়ারের গোসত,ঐ সমস্ত প্রাণীর প্রস্রাব ও গোবর যাদের গোস্ত ভক্ষণ হারাম।গরুর গোবর,কুকুরের বিষ্টা, মোরগ এবং হাস ও পানী হাসের বিষ্ঠা। হিংস প্রাণীর বিষ্টা,বিড়ালের বিষ্টা,ইদুরের বিষ্টা।বিড়াল এবং ইদুরের প্রস্রাব যদি কাপড়ে লাগে তবে কিছুসংখ্যক উলামায়ে কেরামগণ মনে করেন যে,যদি তা এক দিরহামের বেশী হয় তবে পবিত্র।আর কিছুসংখ্যক না করেন।সাপের বিষ্টা,ও প্রস্রাব।জোকের বিষ্টা।আঠালো ও টিকটিকির রক্ত যদি তা প্রবাহিত হয়।(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া;১/৪৬)
নাজাসতে গালিজাহ কাপড় বা শরীরে লাগলে, এক দিরহাম (তথা বর্তমান সময়ের পাঁচ টাকার সিকি)পরিমাণ বা তার চেয়ে কম হলে, উক্ত কাপড়ের সাথে নামায বিশুদ্ধ হবে।যদিও তা ধৌত করা জরুরী যদি সময়-সুযোগ থাকে।

দ্বিতীয় প্রকারঃ নাজাসতে খাফিফাহ 

ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়াতে বর্ণিত রয়েছে

(والثاني المخففة) وعفي منها ما دون ربع الثوب. كذا في أكثر المتون اختلفوا في كيفية اعتبار الربع قيل المعتبر ربع طرف أصابته النجاسة كالذيل والكم والدخريص إن كان المصاب ثوبا وربع العضو المصاب كاليد والرجل إن كان بدنا وصححه صاحب التحفة والمحيط والبدائع والمجتبى والسراج الوهاج.وفي الحقائق وعليه الفتوى. كذا في البحر الرائق وبول ما يؤكل لحمه والفرس وخرء طير لا يؤكل مخفف هكذا في الكنز.

ভাবার্থঃ নাজাসতে খাফিফাহ, যা এক চতুর্থাংশের কম হলে ক্ষমাযোগ্য।চতুর্থাংশ কিসের?সেটা নিয়ে কিছুটা মতপার্থক্য রয়েছে।কেউ কেউ বলেন,কাপড় বা শরীরের যে অংশে নাজাসত লাগবে তার চতুর্থাংশ উদ্দেশ্য যেমন,আস্তিন,হাতা,এবং হাত পাঁ ইত্যাদি।এটাই বিশুদ্ধ মত।ঐ সমস্ত প্রাণীর প্রস্রাব যেগুলোর গোস্ত ভক্ষণ করা হালাল,এবং ঐ সমস্ত পাখীর বিষ্টা যেগুলোর গোসত ভক্ষণ করা হারাম।এগুলা হল নাজাসতে খাফিফাহ।(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া;১/৪৬)

নাজাসতে খাফিফাহ কাপড় বা শরীরে লাগলে এক চতু্র্থাংশ পর্যন্ত মাফ।তথা ঐ কাপড় পরিধান করে নামাজ পড়লে নামায বিশুদ্ধ হবে।যদিও তা ধৌত করা জরুরী যদি হাতে সময়-সুযোগ থাকে।

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
(০১)
এটি যেহেতু শুকনো,তাই এতে সমস্যা হবেনা।
এটি ভেজা থাকলে বা আপনার পা ভেজা থাকলে পা ধৌত করতে হবে।
নতুবা অন্য স্থানও নাপাক হয়ে যাবে।

(০২)
উক্ত রক্ত মিশ্রিত পানিতে রক্তের অস্তিত্ব নেই।
কেননা রক্ত জমাট বাধা।

তাই উক্ত পানিতে রক্ত পাওয়া না গেলে সেটি পাক।

(০৩)
মসজিদের ওয়াশরুমের দরজার হাতল, বদনা, জুতা এইগুলা পাক ধরে ব্যবহার করতে পারবেন।

তবে সতর্কতামূলক ওয়াশরুমে প্রবেশ করেই হাত,বসনা,জুতা ধুয়ে নিবেন।
ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে বাহিরে এসে আবারো হাত,পা ধুয়ে নিবেন।

(৩.১)
আপনি সন্দেহ পরিহার করে পাপোশকে পাক মনে করবেন।

(০৪)
আপনার হাত যদিও নাপাক হয়ে যাবে,হহাতে ভেজা থাকলে সেই হাত দিয়ে যাহা যাহা স্পর্শ কররেছেন,সবই নাপাক হয়ে যাবে।

তবে না জানার ভিত্তিতে আল্লাহ তায়ালা আপনাকে ক্ষমা করবেন,ইনশাআল্লাহ। 

(৪.১)
উভয় দিনের নামাজ কবুল হবে,ইনশাআল্লাহ ।

(০৫)
এক্ষেত্রে হাফ ভাড়া দেয়া জায়েজ হবেনা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 337 views
0 votes
1 answer 498 views
...