ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ
আল্লাহ তায়ালা বলেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِذَا قُمْتُمْ إِلَى الصَّلَاةِ فَاغْسِلُوا وُجُوهَكُمْ وَأَيْدِيَكُمْ إِلَى الْمَرَافِقِ وَامْسَحُوا بِرُءُوسِكُمْ وَأَرْجُلَكُمْ إِلَى الْكَعْبَيْنِ ۚ
হে মুমিনগণ, যখন তোমরা নামাযের জন্যে
উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং
মাথা মাসেহ করো এবং পদযুগল গিটসহ ধৌত করো। সূরা মায়েদাহ, আয়াত নং-৬
ওযুর ফরজ চারটি:
১. সমস্ত মুখমন্ডল ধৌত করা।
২. দুইয়ের হাতের কনুই
পর্যন্ত ধৌত করা।
৩. মাথার চারভাগের এক ভাগ
মাসেহ করা।
৪. পদযুগল গিটসহ ধৌত করা।
★ সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
১. হ্যাঁ, প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে আপনার অযু সহীহ হয়ে গিয়েছে।
২. ঐ ফকিরকে কিছু না দিলেও কোনো সমস্যা
নেই। বরং প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে (আপনি বোন হয়ে থাকলে) শুধু ভিক্ষা দেওয়ার জন্য বাসা
থেকে বের না হওয়াই উত্তম। আরো জানুন- https://ifatwa.info/5749/
৩. হ্যাঁ, প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে সমস্যার কারণে এশার নামাজ রাত ২/৩ টায় পড়া যাবে। আর আপনি ভালো কোনো
ডাক্তার দেখিয়ে চিকিৎসা নেন। আর আল্লাহ তায়ালার কাছে বেশী বেশী দুআ করবেন। তাহলে আশা
আল্লাহ তায়ালা আপনাকে সুস্থ করে দিবেন।
৪. না, মাছের বিষ্ঠা নাপাক নয়। তাই একুরিয়ামের পানি গায়ে বা কাপড়ে
লাগলে তা নাপাক হবে না।
একুয়ারিয়ামে মাছ চাষ করা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন - https://ifatwa.info/22395/