আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
337 views
in হালাল ও হারাম (Halal & Haram) by (16 points)
closed by
আসসালামু আলাইকুম উস্তাদ। প্রশ্ন দুটির উত্তর দিয়ে সাহায্য করবেন ইন শা আল্লাহ।

১। বর্তমান ফিতনার যুগে নযরের হেফাযত করা অতিশয় কঠিন হয়ে পড়েছে। ফলস্বরূপ পুরুষদের স্ত্রীদের প্রতি বিভিন্নমুখী চাহিদারও উদ্ভব ঘটেছে। তবে স্বামীদের এহেন চাহিদা পূরণে, তাঁদের নযরের পূর্ণ হেফাযত ও স্ত্রীদের প্রতিই নিবিষ্ট থাকা ও মহব্বত তৈয়ারের লক্ষে তাগাইয়ুরে খালকিল্লাহের নিয়মাবলী মেনে চলা জরুরি তা আপনাদের ৪৬৬ নং ফাতাওয়াতে পেয়েছি আলহামদুলিল্লাহ।
এর সাথে আরও কয়েকটি বিষয় জানতে চাচ্ছিলাম উস্তাদ তা হল স্ত্রীদের অলংকার,পোশাক পরিচ্ছদ, কিছু কাজকর্ম এবং আসবাব ব্যাবহার প্রসঙ্গে, বাজনাসহ অলংকার বাদ দিয়ে। উল্লিখিত কি কি অলংকার, পোশাক পরিচ্ছদ স্ত্রীরা শুধুমাত্র স্বামীদের চাহিদার খাতিরেই তার সামনে ব্যাবহার করতে পারবে বা কোন নিষেধাজ্ঞা আছে কিনা এসবের ব্যাপারেঃ কানের দুই জায়গা ফোরানো লাগে এমন দুল পড়া, স্বর্ণের মুকুট জাতীয় অলংকার মাথায় ব্যাবহার, নাকের মাঝে ফুরিয়ে নোলক পরিধান, বাহু বন্ধনী, বুক উচুকারী অন্তর্বাস বা এমন কোন কিছু যা কুফফারদের রাষ্ট্রে বেশি চলে (এতে কি কাফিরদের অনুসরণ হবে কিনা), পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করে নখ সামান্য বড় রেখে ব্রিদেবল (breathable মানে পানি প্রবেশে বাধা সৃষ্টি করে না এমন) নেইল পলিশ পড়া, হাত পা ছাড়াও অন্য কোন অঙ্গে মেহেদি ডিজাইন করা, আট সাট জামা কাপড় ব্যাবহার, কোমর বিছা পড়া, নাভিতে দুল ব্যাবহার, থ্রি কোয়ার্টার প্যান্ট পড়া, হাই হিল জুতা পরিধান (সাধারণভাবে ব্যাবহার নয় বরং স্বামীর উপস্থিতিতে অন্তরঙ্গ সময়ে সাময়িকভাবে), ভারি নুপুর পড়া যা নাড়া চাড়ায় যৎসামান্য আওয়াজ হলেও হতে পারে, পায়ে এক বা একাধিক আংটি পরিধান, লোম উঠানোর ক্রিম ব্যাবহার, ত্বক পরিস্কারকারী ক্রিম ব্যাবহার।
যাবতীয় এসব আসবাব একান্ত স্বামীর উপস্থিতিতে কি উস্তাদ ব্যাবহারযোগ্য নাকি কোথাও শরিয়াহের বিধান লঙ্ঘন হচ্ছে, আর কোনটার ব্যাবহার পরিহার করা উত্তম হলেও (মাকরুহে তানযিহি হলে), যদি স্বামী এগুলো খরিদ করে, ব্যাবহার করতে বলে বারবার স্ত্রীকে আর না করলে নফরত তৈরি হয় স্ত্রীর প্রতি তখন কি সেটা ব্যাবহার করা যাবে রুখসত হিসেবে?
এর সাথে যদি স্বামীর এমন কিছু অদ্ভুত চাহিদা থাকে যেমন শরীরে মৃদু দংশন করা, রান, পায়ের পাতা, আঙুল ইত্যাদি মুখে নেওয়া ইত্যাদিতে কি শরিয়াহের কোন বিধান লঙ্ঘিত হবে? স্বামী আল্লাহের রহমতে তাকওয়াবান, যত্নশীল তবে তাঁর উল্লিখিত উদ্ভট কিছু চাহিদা থাকলে আর তা স্ত্রীর মাধ্যমে চরিতার্থ করলে তাতে কি গুনাহ হবে দম্পতির? অনুগ্রহ করে জানাবেন উস্তাদ।

২। হস্তমৈথুন করার ব্যাপারে বিধি নিষেধ, আর একমাত্র যিনায় পতিত হওয়ার মারাত্মক আশংকা থাকলে সাময়িক বৈধতার লেখা পেয়েছি আপনাদের সাইট থেকে। তবে উস্তাদ হস্তমৈথুন কি আসলে মৈথুনের ফলে বীর্য নির্গত হওয়া পর্যন্ত বোঝায় নাকি কল্পনাপ্রবণ হয়ে গোপনাঙ্গে নিজ হাতে স্পর্শ করা, ঘর্ষণ করা কিন্তু বীর্য নির্গত না হওয়াকেও বোঝায়? মূল হস্তমৈথুনের মাধ্যমে বীর্য স্খলন তো কবিরা গুনাহ, তবে বীর্য নির্গত না করে যদি কেউ এরকম করে তাহলেও কি একই ফায়সালা?
অগ্রিম জাযাকাল্লাহু খাইরান।
closed

1 Answer

+1 vote
by (574,800 points)
selected by
 
Best answer
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم


(০১)
স্বামীর সামনে সাজসজ্জা ও সৌন্দর্য প্রদর্শন শুধু বৈধই নয় বরং করণীয়। 

হাদিস শরিফে এসেছে,

عَنْ أَبِي أُمَامَةَ-رضي الله عنه- عَنِ النَّبِيِّ –ﷺ-، أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ: مَا اسْتَفَادَ الْمُؤْمِنُ بَعْدَ تَقْوَى اللَّهِ خَيْرًا لَهُ مِنْ زَوْجَةٍ صَالِحَةٍ، إِنْ أَمَرَهَا أَطَاعَتْهُ، وَإِنْ نَظَرَ إِلَيْهَا سَرَّتْهُ، وَإِنْ أَقْسَمَ عَلَيْهَا أَبَرَّتْهُ، وَإِنْ غَابَ عَنْهَا نَصَحَتْهُ فِي نَفْسِهَا وَمَالِهِ

আবু উমামা রাযি. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলতেন,  কোনো মুমিন ব্যক্তি আল্লাহ্ভীতির পর উত্তম যা লাভ করে তা হলো পুণ্যময়ী স্ত্রী। স্বামী তাকে কোন নির্দেশ দিলে সে তা পালন করে; সে তার দিকে তাকালে (তার বাহ্যিক সাজসজ্জা ও চরিত্রের মাধুর্যতা) তাকে আনন্দিত করে এবং সে তাকে শপথ করে কিছু বললে সে তা পূর্ণ করে। আর স্বামীর অনুপস্থিতিতে সে তার সম্ভ্রম ও সম্পদের হেফাযত করে। (সুনান ইবন মাজাহ ১৮৫৭)

কোনো সাজসজ্জা হারাম হওয়ার ব্যাপারে যতক্ষণ পর্যন্ত দলিল পাওয়া যাবে না, ততক্ষণ পর্যন্ত তা বৈধ। আর হারাম হওয়ার দলিল পাওয়া গেলে তা অবৈধ। কেননা, বস্তুর মূল হচ্ছে, বৈধতা। আল্লাহ তাআলা বলেন,

قُلْ مَنْ حَرَّمَ زِينَةَ اللّهِ الَّتِيَ أَخْرَجَ لِعِبَادِهِ وَالْطَّيِّبَاتِ مِنَ الرِّزْقِ

আপনি বলুন, আল্লাহর সাজসজ্জাকে, যা তিনি বান্দাদের জন্যে সৃষ্টি করেছেন এবং পবিত্র খাদ্রবস্তুসমূহকে কে হারাম করেছে? (সূরা আ’রাফ ৩২)

★তবে সাজসজ্জার ক্ষেত্রে অমুসলিম কিংবা প্রকাশ্য পাপাচারে লিপ্ত নারীদের অনুকরণ করা যাবে না। এ মর্মে রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,

مَنْ تَشَبَّهَ بِقَوْمٍ فَهُوَ مِنْهُمْ
যে ব্যক্তি বিজাতির সাদৃশ্য অবলম্বন করে, সে তাদের দলভুক্ত গণ্য হবে। (আবু দাউদ ৪০৩১)

★সাজসজ্জার ক্ষেত্রে ক্ষতিকর বস্তু বা প্রসাধনী ব্যবহার করা যাবে না। কেননা, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, لا ضرر ولا ضرار ক্ষতি ও ক্ষতি সাধনের কোন অনুমতি নেই। (সুনানে দারাকুতনী ৩০৭৯)

স্বামীর সন্তুষ্টি অর্জনের নিয়তে শুধুমাত্র স্বামীর সামনে প্রশ্নে উল্লেখিত অলংকার ইত্যাদি ব্যবহার করার অনুমতি রয়েছে।

তবে নুপুর পড়ার ক্ষেত্রে যদি আওয়াজ গায়রে মাহরাম শুনতে পারে,তাহলে গুনাহ হবে।
তাই এমনটির সম্ভাবনা থাকলে তাহা পরিধান করা যাবেনা।

স্ত্রীর অনুমতি স্বাপেক্ষে শরীরে মৃদু দংশন করা,
রান, পায়ের পাতা, আঙুল ইত্যাদি মুখে নেওয়া ইত্যাদিতে শরিয়াহের কোন বিধান লঙ্ঘিত হবেনা।
জায়েজ আছে।
তবে যেহেতু এই যবান দিয়ে কুরআন তিলাওয়াত করা হয়,তাই যবান দিয়ে এভাবে পায়ের পাতা,পায়ের আঙ্গুল মুখে না নেওয়াই তাকওয়ার পরিচয় বলে গন্য হবে।

(০২)
হস্তমৈথুন করা জায়েজ নেই।

মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ- 

قُلْ لِلْمُؤْمِنِينَ يَغُضُّوا مِنْ أَبْصَارِهِمْ وَيَحْفَظُوا فُرُوجَهُمْ ۚ ذَٰلِكَ أَزْكَىٰ لَهُمْ ۗ إِنَّ اللَّهَ خَبِيرٌ بِمَا يَصْنَعُونَ [٢٤:٣٠] 

মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গর হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন।

হাদীসে বর্ণিত হয়েছে:

عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ” سَبْعَةٌ لَا يَنْظُرُ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ إِلَيْهِمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ، وَلَا يُزَكِّيهِمْ، وَلَا يَجْمَعُهُمْ مَعَ الْعَالَمِينَ، يُدْخِلُهُمُ النَّارَ أَوَّلَ الدَّاخِلِينَ إِلَّا أَنْ يَتُوبُوا، إِلَّا أَنْ يَتُوبُوا، إِلَّا أَنْ يَتُوبُوا، فَمَنْ تَابَ تَابَ اللهُ عَلَيْهِ النَّاكِحُ يَدَهُ، وَالْفَاعِلُ وَالْمَفْعُولُ بِهِ، وَالْمُدْمِنُ بِالْخَمْرِ، وَالضَّارِبُ أَبَوَيْهِ حَتَّى يَسْتَغِيثَا، وَالْمُؤْذِي جِيرَانَهُ حَتَّى يَلْعَنُوهُ، وَالنَّاكِحُ حَلِيلَةَ جَارِهِ “

হযরত আনাস বিন মালেক রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন: সাত প্রকার ব্যক্তি, যাদের দিকে কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলা তাকাবেন না। তাদেরকে পবিত্র করবেন না। তাদেরকে অন্যদের সাথে একত্রিত করবেন না। তাদেরকেই সর্বপ্রথম জাহান্নামে প্রবেশ করাবেন। তবে যদি তওবা করে তাহলে ভিন্ন কথা। তবে যদি তওবা করে, তাহলে ভিন্ন কথা। যদি তওবা করে, তাহলে আল্লাহ তাআলা তাদের তওবা কবুল করবেন। সেসব লোক হল, হস্তমৈথুনকারী, সমকামী, মদে অভ্যস্ত,পিতা মাতাকে প্রহারকারী, অথচ তারা তার কাছে সাহায্যপ্রার্থী, প্রতিবেশীকে নিপিড়নকারী যখন তার উপর অভিশাপ করে,প্রতিবেশীর স্ত্রীর সাথে পরকিয়াকারী। [শুয়াবুল ঈমান লিলবায়হাকী, হাদীস নং-৫০৮৭]

عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ قَالَ: يَجِيءُ النَّاكِحُ يَدَهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ وَيَدُهُ حُبْلَى 
হযরত আনাস বিন মালেক রাঃ বলেন, কিয়ামতের ময়দানে হস্তমৈথুনকারী এমনভাবে উঠবে যে, তার হাত গর্ভবতী থাকবে। [শুয়াবুল ঈমান, বর্ণনা নং-৫০৮৭]

প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
হস্তমৈথুনের ক্ষেত্রে যদি বীর্যপাত নাও হয়,তবুও এটিকে নিজ লজ্জাস্থান হেফাজত করা হয়েছে বলা হয়না,আর এতে শারীরিক ক্ষতিও বিদ্যমান রয়েছে।
তাই এটি জায়েজ নেই।

ফাতাওয়ার কিতাবে আছেঃ- 
فإن الاستمناء المحرم هو إخراج المني بغير جماع أو مباشرة من الزوج لزوجته أو العكس، ويحرم كذلك التلذذ بمداعبة الأعضاء الجنسية، ولو لم يؤد ذلك لاخراج المني، فقد قال الله تبارك وتعالى في وصف عباده المؤمنين الذين ضمن لهم الفلاح: وَالَّذِينَ هُمْ لِفُرُوجِهِمْ حَافِظُونَ * إِلَّا عَلَى أَزْوَاجِهِمْ أَوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُمْ فَإِنَّهُمْ غَيْرُ مَلُومِينَ * فَمَنِ ابْتَغَى وَرَاءَ ذَلِكَ فَأُولَئِكَ هُمُ الْعَادُونَ {المؤمنون:5-7} .
--------
ص1084 - كتاب فتاوى الشبكة الإسلامية - مسائل حول حرمة الاستمناء باليد وجوازه بيد الزوجة - المكتبة الشاملة الحديثة
সারমর্মঃ
সহবাস ব্যাতিত, স্বামী স্ত্রীর মিলন ব্যাতিত নিজ হাত দ্বারা মৈথুন করে বীর্যপাত জায়েজ নেই।
অনুরূপ ভাবে নিজের শরীর নিয়ে নিজে স্বাদ নেয়া জায়েজ নেই,যদিও এতে বীর্যপাত না হয়।

من الاعتداء المذكور في الآية الكريمة، فيجب حفظ الفرج من ذلك كله ولو لم يخرج المني. -------- ص1084 - كتاب فتاوى الشبكة الإسلامية - مسائل حول حرمة الاستمناء باليد وجوازه بيد الزوجة - المكتبة الشاملة الحديثة
সারমর্মঃ
উল্লেখিত আয়াত অনুপাতে লজ্জাস্থান হেফাজত ওয়াজিব,যদিও বীর্যপাত না হয়।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (16 points)
শুকরিয়া উস্তাদ, বাকি অংশের অপেক্ষায় আছি।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...