ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
কাদিয়ানী বা কাফির সবার পণ্যই বয়কট করা উচিৎ। প্রশ্ন হল, বয়কট করার পর আপনি কি ব্যবহার করবেন? বিকল্প ব্যবস্থা আপনার কাছে কি আছে প্রয়োজন পূর্ণ করার মত। তাই জরুরতের ভিত্তিতে সকল প্রকার কম্পানির পণ্য ব্যবহার আমাদের জন্য বৈধ। হ্যা, উত্তম হল, মুসলামন মালিকানাধীন পণ্যকে ব্যবহার করা।
(২)
যাকাত কার উপর ফরয হবে? কতটুকু সম্পদ থাকলে যাকাত ফরয হবে, সেটাতো মূলত ওজন পরিমাপক পদ্ধতি দ্বারা অর্থাৎ ভড়ি বা গ্রাম দ্বারাই নির্ধারণ হবে। ৭.৫ ভড়ি স্বর্ণ বা ৫২.৫ ভড়ি রূপা কারো আয়ত্বে এক বৎসর থাকলেই কেবল তার উপর যাকাত ফরয হবে।
উক্ত সম্পদের উপর কত টাকা যাকাত আসবে?
সেটাতো বিক্রয় মূল্যর উপর আসবে। এখন স্বর্ণ কয়েক প্রকারের হতে পারে ২৪ক্যারেট,২২ ক্যারেট ২১ ক্যারেট কিংবা সনাতন স্বর্ণ। এই প্রকারান্তে মূল্যেও ভিন্নতা চলে আসবে। সুতরাং দু'টি বিষয় পরিস্কার।আপনি যেটা উল্লেখ করেছেন, সেটাতো বিক্রয় মূল্য নিয়ে আলোচনা।
(৩)
যেই পরিমাণ হারাম খাবার খাওয়া হয়েছে, সেই পরিমাণ টাকা সদকাহ করতে হবে।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/1900
(৪)
আসল কথা হচ্ছে, নির্ভর্যোগ্য সোর্সকে খুজছিলাম।খুজতে খুজতে এই আজ.....। জ্বী, আপনার এইপ্রশ্নের জবাব অচিরেই দেয়া হবে।