ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
হাদীসে এসেছে-
عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ قَالَ قَالَ أَنَسٌ وُقِّتَ لَنَا فِى قَصِّ الشَّارِبِ وَتَقْلِيمِ الأَظْفَارِ وَنَتْفِ الإِبْطِ وَحَلْقِ الْعَانَةِ أَنْ لاَ نَتْرُكَ أَكْثَرَ مِنْ أَرْبَعِينَ لَيْلَةً
হযরত আনাস বিন মালিক রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমাদের জন্য মোচ, নখ কর্তন এবং বগলের চুল ও অবাঞ্ছিত লোম কাটার সময় নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। সেটি হল, যেন তা চল্লিশ দিনের উর্দ্ধে না যায়। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-২৫৮, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-২৯৫
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১)
হায়েয নেফাস বা জুনুবী অবস্থায় নাভীর নীচের লোম কর্তন মাকরুহ হওয়ার কোনো দলীল নাই।
(২)
এ অবস্থায়ও মাকরুহ হওয়ার কোনো কারণ নাই।
(৩)
স্বামীর সামনে সুন্দর্য্য প্রকাশের নিমিত্তে স্ত্রী তার হাত পায়ের লোমকে কর্তন করতে পারবে।
(৪)
আমাদের জানামতর এমন কোনো হাদীস বিশুদ্ধ সনদে বর্ণিত হয়নি। হ্যা একথা সত্য যে, ইলম অর্জনের অনেক ফযিলত রয়েছে।কুরআনের প্রথম যে আয়াত অবতীর্ণ হয়েছিলো,তাতেও পড়াশুনার কথা বিদ্যমান ছিল।
(৫)
আমাদের জানামতর এমন কোনো হাদীস বিশুদ্ধ সনদে বর্ণিত হয়নি।
(৬)
থানভী রাহ কর্তৃক রচিত স্বামী স্ত্রীর জীবন বিধান।