১/গোনাহের প্রতি সন্তুষ্টি কি কুফরি?? হলে কোন ধরনের কুফরি??
২/ওয়াসওয়াশা রোগি যদি শিরক কুফরির অনিচ্ছাকৃত বা ইচ্ছাকৃত নিয়ত বুঝতে পারে না এমন পর্যায়ে থাকে তাহলে সে যদি ইচ্ছাকৃত নিয়তে কোন কাজ করে ফেলে (কোন বাক্য উচ্চারন না,সে ভাবে তার কাজের নিয়ত ঠিক নাই,প্রথমে নিয়ত ঠিক করলেও মাঝখানে বা শেষে
খারাপ নিয়ত চলে আসে)) কি তার ইমান ভেঙ্গে যাবে??
৩/সারাদিন ইমান নিয়ে সংশয়,প্রায় সময় কালেমা পাঠ,করে,,পবিত্রতা নিয়ে ও সংশয়,,সবকাজে তার চিন্তা,সগের তুলনায় চুপচাপ,,মাঝেমধ্যে বোধশক্তি থাকেনা যে সে যে কাজ করতেসে কি নিয়তে করতেসে,,ভাল খারাপ নিয়ত ডিটেক্ট করতে পারেনা,,মনের মধ্য একাধিক দ্বিধাদ্বন্দ্ব এর চাপ থাকে,নিয়ত একটা ঠিক করতে গেলে আরেকটা ঠিক থাকেনা,,চিন্তায় চিন্তায় অস্থির,,এরা কি অসুস্থ?? শরিয়তে কি এদের জন্য ছাড় আছে??মানে এরা ইচ্ছাকৃত কুফরি শিরকি বাক্য উচ্চারন না করলেও কিন্তু( রাগবশত বা বিরক্তিতে বা শয়তানিতে পড়ে) ইচ্ছাকৃত নিয়তের জন্য করা কাজের জন্য ইমান ভেঙ্গে যাবে??
৪/একজন দ্বিনি ভাই( সম্ভত আলেম) বলেছে আমি ওয়াশোয়াসায় অসুস্থ।।ওয়াসওয়াশা রোগিদের জন্য ইচ্ছাকৃত ইমান ভংগকারি নিয়ত কি ধর্তব্য হবে যতদিন সুস্থ না হয়??
৫/(আল্লাহ দয়া করে আমাকে দুশ্চিন্তা মুক্ত ও সুস্থ করে দেবার আগ পর্যন্ত কি সব সময় ধরে নিব """ ইচ্ছাকৃত অনিচ্ছাকৃত যতকিছু হবে হোক আমি মুসলিম আমার ইমান ভাংগে নাই।""??
৬/দিনে একাধিক বার ইমান ভাংগে আর একাধিকবার ইমান নবায়ন করে তাহলে কি একাধিক বার গোসল করতে হবে??
৭/আমি আজকে জবাব না দেয়ায় এক ব্যক্তি আমাকে এই ক্বারি সাহেব বলে ডাকে।।অন্য একজন এতে হেসে দেয়।আমি ভাবলাম আমাকে এটা ডাকছে তাই আমিও তাদের সাথে তাল মিলিয়ে হাসছি।আমার নিয়তে ইসলাম কে নিয়ে কোন খারাপ নিয়ত ছিল না,।পরক্ষনে ভাব্লাম আমি কোন কারি সাহেব কে ছোট করে ফেললাম নাকি!!!!ক্বারি সাহেব বলাতে হাসায় আমার কি ইমান চলে যাবে?