বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
নিত্যপ্রয়োজনীয় ব্যয়ভার ব্যতীত প্রত্যেক নেসাব (৭.৫ ভড়ি স্বর্ণ/৫২.৫ ভড়ি রূপা বা রূপার সমমূল্য) পরিমাণ মালের মালিক স্বাধীন মুসলমানের উপর কুরবানি করা ওয়াজিব।এক্ষেত্রে বাড়ন্ত মাল হওয়া শর্ত নয় এবং এক বৎসর অতিবাহিত হওয়াও শর্ত নয়।যেভাবে সদকাতুল ফিতরের নেসাব ঠিক এভাবে কুবানিরও নেসাব। বিস্তারিত জানুন-
https://www.ifatwa.info/1811
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
কুরবানি একটি মালি ইবাদত।আর মালি ইবাদত একজনের পক্ষ্য থেকে অন্যজন আদায় করে নিতে পারে। অর্থাৎ যিনি কুরবানি দিবেন, তিনি নিজ সন্তুষ্টির সাথে ভিন্ন কাউকে কুরবানির জন্য টাকা বা পশু সমঝিয়ে দিতে পারবেন।এভাবে কুরবানি আদায় হবে।
لِأَنَّهُ لَا يُمْكِنُ تَجْوِيزُ التَّضْحِيَةِ عَنْ الْغَيْرِ إلَّا بِإِثْبَاتِ الْمِلْكِ لِذَلِكَ الْغَيْرِ فِي الشَّاةِ، وَلَنْ يَثْبُتَ الْمِلْكُ لَهُ فِي الشَّاةِ إلَّا بِالْقَبْضِ،
(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া৫/৩০২)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
আপনার জন্য এভাবে গরীব মিসকিনকে কুরবানির পশু বা তার মূল্য সমঝিয়ে দেয়া জায়েয হবে। আল্লাহ আপনার কুরবানিকে কবুল করুক।