বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
(ক)
নামাযে রুকুতে পা যদি কেবলামুখি না থাকে তাহলেও নামায হবে।তবে সুন্নতের খেলাফ হবে।
(খ)
রুকুতে পা নেড়ে একটা জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিলে নামায হবে। তবে তিন তাসবিহ পড়ার সময়ের চেয়ে বেশী ধরে নাড়াচাড়া করলে নামায ফাসিদ হবে।
(গ)
রুকুতে পায়ের অগ্রভাগ এর( আঙুল) তালুর অংশ মাটিতে না ছুইয়ে যদি নখের অংশ মাটিতে থাকে তাহলেও নামায হবে।
(ঘ)
নামাযে যদি সতরের একটা অল্প অংশ বের হয়ে যায়,এবং তিন তাসবিহ পরিমাণ না থাকে,তাহলেও নামায হবে।
(ঙ)
সুরা ফাতিহায় হা এর উচ্চরন ভুল হলে নামায হবে।
(২)
(ক)
এভাবে মেসেজে নির্জনে কথা বলা জায়েয হবে না।কোনো প্রকার কথা বলাও জায়েয হবে না।
(খ)
নন মাহরাম শিক্ষককে,দারোয়ান, গাড়ি চালককে সালাম দেয়া যাবে না।
(৩)
(ক)
মাথায় তেল থাকা অবস্থায় ফরয গোসল করলে গোসল হবে।
(খ)
এই আটালো জিনিষকে যদি সরিয়ে ফেলা সম্ভব না হয়, তাহলে মাসেহ করে নিবেন।নতুবা সরিয়ে ফেলে তারপর পানি দ্বারা ধৌত করবেন।
(৪)
(ক)
বেতন যদি প্রতি মাসে সুদি ব্যংকে জমা হয়,তাহলে সে টাকা জায়েয হবে।
(খ)
সুদি ব্যংকে একাউন্ট খোলা যাবে। তবে সুদ গ্রহণ করা যাবে না।
(গ) শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফি সহজে জমাদান করার জন্য সুদি ব্যংকে একাউন্ট খোলা হলে, জায়েয হবে।
৫। যে কোনো মুসলিমের জন্য সর্বদা নির্দিষ্ট মাযহাবকে ও নির্দিষ্ট শেইখকে অনুসরন করা বাধ্যতামূলক।