কোন এক সামি নিজেকে উদ্দেশ্য করে বলেছিল সে (৷৷৷৷৷৷) , তখন সেই সামির স্ত্রি মনে করে সামি যেহেতু ()))))))) এই কথা বলেছে তাই হয়ত তাদের ((((((())))) হয়ে গেছে কিন্তু স্ত্রি জানত না যে সামি নিজেকে উদ্দেশ্য করে বললে কিছু হয় না
তখন সেই স্ত্রি একজন মুফতি কে ফোন দেয় এবং এভাবে প্রস্ন করে,,,,,
হুযুর আমার সামি নিজেকে উদ্দেশ্য করে কথাটা বলেছে কিন্তু আমি জানতাম যে সামি নিজেকে উদ্দেশ্য করে বললে সমস্যা হয় না, তখন আমি মনে মনে এই বিসয় নিয়ে চিন্তা করি, চিন্তা করতে করতে মনে হয় যে, আমার সামি যেহেতু ২ বার কথাটা বলেছে তাই যদি আমি ২ বার ও নিজের উপর (((((())))) ধরে নেই তাও ত আমাদের সম্পক ঠিক আছে, হুযুর আমার এমন মনে হউএর জন্য কি সমস্যা হবে, এই কথা স্ত্রি মুখে বলেছে মুফতি সাহেব কে
হুযুর স্ত্রি মুফতি সাহেব কে প্রস্ন করেছে জানার জন্য এভাবে মনে মনে কিছু ভেবে নেওয়ার জন্য সমস্যা হবে কি সেটা জানার জন্য, কিন্তু স্ত্রি এর ভয় হচ্ছে যে এভাবে মুখে বলার জন্য সমস্যা হল কিনা এইভেবে
১)))হুযুর স্ত্রি এর এভাবে মুফতি কে প্রস্ন করার জন্য আর নিজের মনে হউয়া কথার বিবরন মুখে বলার জন্য কি ((((()))) এর সিকারক্তি হবে, এতে কি সমস্যা হবে
২) কেও একজন যদি এতটুকু লিখে যে, নিজের নফস কে ((((())))) দেওয়ার মাসালা তাহলে কি সমস্যা হবে
আমি ওয়াস ওয়াসার দারা আক্রান্ত হওয়ায় শব্দ টা লিখি নাই একটু বুযে নিবেন