বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ
وَتَفْتَرِقُ أُمَّتِي عَلَى ثَلَاثٍ وَسَبْعِينَ مِلَّةً كُلُّهُمْ فِي النَّارِ إِلَّا مِلَّةً وَاحِدَةً ، قَالُوا : وَمَنْ هِيَ يَا رَسُولَ اللَّهِ ؟ قَالَ : مَا أَنَا عَلَيْهِ وَأَصْحَابِي )
উম্মত ৭৩ দলে বিভক্ত হবে
তিরমিযি-২৬৪১
কুরআন আল্লাহর শ্বাসত বানী।চিরন্তন সত্যবাণী।এতে কোনো সন্দেহের অবকাশ নাই।আল্লাহ কুরআনকে সর্দা সংরক্ষণ করবেন।
কুরআনে অাল্লাহ নিজেই বলেছেন,কুরআনের আয়াত দুই প্রকার।কিছু আয়াত যার অর্থ সুস্পষ্ট। আর কিছুর অর্থ অস্পষ্ট। মূলত মুফাস্সিরীনে কেরামগণ এই অস্পষ্ট আয়াতের ব্যখ্যা করতে যেয়ে মতবিরোধ করেন।মতবিরোধ মূলত ভিন্ন ধারার হাদীস থাকার কারণে।হাদীসের রাবীর ধরুণ হাদীসে মতপার্থক্য হয়েছে।পরবর্তীতে ইহুদিরা কিছু জাল হাদীস শরীয়তে ঢুকিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছিলো।যার কারণে পরবর্তীতে মুহাদ্দিসগণ সহীহ যঈফ হাদীস নির্ধারণে অনেক বেগ পেয়েছেন।
রাসূলুল্লাহ বিসমিল্লাহ সম্পর্কে স্পষ্ট করে বলেছেন কি না?সেটা তো আমরা জানবো সাহাবিদের মাধ্যমে।রাসূলুল্লাহ এর কথার সারমর্ম নির্ধারণ করতে সাহাবীদের মধ্যেও মতবিরোধ হয়েছে। তাদের কেউ কেউ বলেছেন,বিসমিল্লাহ ফাতেহার অংশ আর কেউ কেউ বলেন,ফাতেহার অংশ নয়,বরং দুই সূরার মধ্যখানে পৃথকতা সৃষ্টির জন্য আনা হয়েছে।