আসসালামু আলাইকুম হুজুর।সাহায্য করুন দয়া করে।
কিছুতেই এইসব ওয়াসওয়াসা থেকে বাচতে পারছি না।দয়া করে সমাধান দিবেন দ্রুত।
১।কোন মহিলা অনেকদিন আগে তা*** ওয়াসওয়াসায় ভোগতো। সে তখন বলতো,, নিজের উপর **** নেইনি, নিবো ও না। এইভাবে সে অনেকবার বলেছে। কিন্তু মনে মনে নাকি মুখে আওয়াজ করে উচ্চারণ করেছে তার মনে নেই। একবার মনে হয় এইসব সে মনে মনে বলেছিল আবার মনে হয় মুখেও বলেছিল কিনা।
আপনি বলেছিলেন নিজের দিকে নসিবত করে এই ধরনের কথা উচ্চারণ করলে *** পতিত হয়ে যায়। মহিলা নিজেকে শান্ত করার জন্য ওইসব কথা বলতো যাতে সে নিজেকে তা** না দিয়ে ফেলে। এখন তার মনে নেই তার তখন কি নিয়ত ছিল... সে সন্দেহ করছে নিজের দিকে নসিবত করে বলে ফেলেছিল কিনা??
২।# এইসব কথার আগে মহিলার স্বামি তাকে তা*** অধিকার দিয়েছিল,, বলেছিল তা** তো তুমি দিলেও হবে আমি দিলেও হবে,, তুমিই পেপার সিগ্নেচার করে পাঠিয়ে দিও আমিও সিগ্নেচার করে দিব নে।
মহিলার স্বামী এইভাবে কথা বলার কারনে কি সে মৌখিক তা** অধিকার পাবে? নাকি শুধু সিগ্নেচার করে পাঠিয়ে দেওয়ার কথা বলাতে সেই ধরনের অধিকার পাবে??
৩। মহিলার স্বামী যদি বলে থাকে, তা-** দেওয়ার কথা বললা না? তা++ তুমি দিলেও হবে আমি দিলেও হবে,, তুমিঈ পেপার সিগ্নেচার করে পাঠিয়ে দিও। আমিও সিগ্নেচার করে দিব নে। এইবাবে বলার কারনে কয় তা*** মালিক হবে স্ত্রী?? আর যদি কাবিন নামার ১৮ নাম্বার কলামেও অধিকার থাকে তাহলে টোটাল কয় তা*** মালিক হবে স্ত্রী?
৪। মহিলা অনেকবার ওইভাবে কথা বলে থাকতে পারে ওয়াসওয়াসার জন্য। তাহলে তার উপর কয় তা** পতিত হবে??
৫। মহিলার মনে নেই সে মুখে বলেছিল নাকি মনে মনে। বা কানে এসেছিল কিনা। এইক্ষেত্রে সে কি করতে পারে?? হুজুর মহিলা সন্দেহে মরে যাচ্ছে আসলে কিভাবে বলেছিল সেটা ভেবে,,, এখন সে কি করবে?? এইভাবে সন্দেহ থাকার কারণে কি তার সংসার করা জায়েজ হবে? নাকি সে গোনাহগার হবে??
৬। কেউ যদি মুখে বলে নিজের উপর *** নেইনি বা নিব না। এইটা বলার সময়,, নিজের উপর +++ এইটুকু বলার সময় যদি নিজের কথা ভেবে ফেলে তাহলে কি মহিলার উপর *** পতিত হয়ে যাবে??