আসসালামু আলাইকুম হুজুর।
১।কোন মহিলাকে যদি তার স্বামি বলে চলে যেও যখন ইচ্ছা। বাধা দিব না। তোমাকে অধিকার দিয়েই দিয়েছি। এইভাবে বললে স্ত্রী কয় তা-*** অধিকার পায়?? এইভাবে যদি আরো ২/৩ বার কথা হয়ে থাকে তাহলে মহিলা কয় তা-*** মালিক হয়?
২। কোন মহিলা যদি ওয়াসওয়াসার কারনে তা*** গ্রহনের মতো কোন শব্দ বিড়বিড় করে বলে ফেলে কিন্তু তার উদ্দেশ্য না থাকে তা*** গ্রহনের। তার কানে শব্দ এসেছিল কিনা সেটা নিয়েও যদি সে সন্দেহে পরে যায়। তাহলে হুকুম কি?? এই ধরনের ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তির অন্যমনস্ক হয়ে বলে ফেলা কথা বা উদ্দেশ্যহিন কথার জন্য কি তার উপর তা*** পতিত হবে?? যদি সে সাথে সাথেই মনে না করতে পারে বা বিষয় টি নিয়ে সন্দেহে পরে যায়। তাহলে সে কি ধরে নিবে তার তা** হয়েছে নাকি হয়নি?
৩। কোন স্ত্রী যদি তার নিজের উপর *** নেয় , অর্থাত স্পষ্ট শব্দে নিজেকে তা*** দেয় তাহলে সেটা কি রজয়ী নাকি বায়ে*.??
৪। কাবিন নামার ১৮ নাম্বার কলামে যদি মহিলাকে তা** অধিকার দেওয়া হয়,, আর মহিলা যদি মুখে নিজেকে *** দেয়,, তাহলে কি পতিত হয় যদি সেসব শর্ত না পাওয়া যায়??
৫। মহিলা যদি পর পর দুইবার নিজের উপর *** প্রদান করে তাহলে কয় তা** হবে?? ৬ নং এর আলোকে
৬। মহিলার স্বামী কখনোই তাকে বলেনি নিজের উপর **** প্রদানের ক্ষমতার কথা,,, সে কেনায়া বাক্য বলে অনেক সময় অধিকার দিয়েছে। যেমনঃ ভালো না লাগলে চলে যেও, অধিকার দিয়ে দিসি তোমাকে,,ভালো না লাগলে সংসার কইরো না এই ধরনের কথা বলেছে কয়েকবার। আবার বলেছিল তা*** তুমি দিলেও হবে আমি দিলেও হবে,, তুমি ই পেপার সিগ্নেচার করে পাঠিয়ে দিও,,, পরে আমিও সিগ্নেচার করে দিব নে। এতে স্ত্রী কয় **** অধিকার পেয়েছে বা কোন ধরনের অধিকার পেয়েছে??
৭। হুজুর কোন মহিলা *** এর ওয়াসওয়াসায় থাকলে সে কি ইস্তেখারার নামায পড়তে পারবে বা পড়লে সে জানতে পারবে তার তা** হয়েছে কিনা?? সে দ্বিধা দন্ধে আছে,,, সে উচ্চারণ করে শব্দ বলেছিল কিনা। বা তার তা** হয়েছে কিনা। এই অবস্থায় মনকে শান্ত করার জন্য কি ইস্তেখারার নামায পরলে সমাধান পাওয়া যাবে?