আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
161 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (8 points)
edited by
আমি মেয়ে মানুষ,এই ওয়াসওয়াসার সমস্যা নিয়া ভুগে ভুগে হয়রান।আমার প্রশ্নগুলা দেখেন প্লিজ।

১/কাবিনামাম সম্পর্কে আমার জামাই কিছুই জানে না।কাজি চার শর্তে(মানসিক সমস্যা, পুরুষত্বহীন,বনিবনা না হলে,শারিরক ও মানসিক নির্যাতন করলে)মেয়ে তালাকের অধিকার পাবে ১৮ নং ছকে নিজে নিজে এটা লিখে দিছে।মেয়ে বা ছেলে কেউ-ই সেটা জানে না।
একদিন মেয়ে জেনে ছেলেকে সেটা জানালো।ছেলে বললো জানি না তো,মেয়ে বললো তাহলে কি এখন অধিকার দিলা?ছেলে বললো,ওকে।তোমার একটা স্বাধীনতা আছে না?দিলাম অধিকার।
মেয়ে বললো এটা কি করলা,জানোই তো আমার ওয়াশওয়াশা।ছেলে বললো তোমাকে পটাইছি মানে খুশির জন্য বলছি।এমনি বলছি।
ছেলে আজ আবার বললো এ অধিকার তোমার নাই,শুধু আমার।এখন মেয়ে কি আসলে এ অধিকার পেলে সেদিনের কথার জন্য?ছেেলে তো কিছুতেই স্বীকার করছে না আর এখন।

২/ তালাকের অধিকার যদি সেদিন সে দিয়েও থাকে সত্যি সত্যি এবং পরে ফিরিয়ে নেয় তাহলে কি অধিকার বহাল থাকবে?মানে পেয়ে থাকবেই?

৩/স্ত্রী একদিন ফোনে ঝগড়া করছে তো স্ত্রী বলতেছে "তোমার আমার বন্ধুত্ব শেষ" ( তারা অনেক ভাল বন্ধু)। তো স্বামী বলতেছে, আমি তোমার বেস্ট ফ্রেন্ড রাগ করবা না.. তখন স্ত্রী বলতেসে  "" না, অন্য সবার যেমন সংসার থাকবে আমাদেরও সংসার থাকবে কিন্তু বন্ধুত্ব না "তখন স্বামী বলতেছে এমন করবা না প্লিজ,রাগ করবা না.. অনেক জোরাজুরির পর তারপর স্বামী অভিমানে বলতেছে যে ঠিক আছে "বন্ধুত্ব যেহেতু নাই আর কিছুর দরকার নাই "সে মূলত এটা স্ত্রীকে বলছে যেন সে তার বন্ধু এটা স্ত্রী বলে।পরে বউ বলছে ঠিক আছে,আমরা বন্ধু। এখন স্বামীর এমন কথা দ্বারা কি কোন সমস্যা হবে?""বন্ধুত্ব যেহেতু নাই আর কিছুর দরকার নাই,বন্ধুত্ব শেষ হলে আর কি আছে?  " এটার দ্বারা কি তালাক হয়?তার উদ্দেশ্য তো ছিলো না এমন কিছু।
৪/
 নামাজে সূরা যেভাবে পড়ি মনে মনে শব্দহীনভাবে এভাবে তালাক দিলে কি তালাক হয়?
মানে এটা বুঝানো হয়েছে যে স্বাভাবিকভাবে ঠোঁট নাড়িয়ে তালাক দিয়েছে উচ্চারন করে,বাট শব্দ হয় নাই।এতে কি তালাক হবে?

৫/কাবিনামায় অধিকার আছে বাট মেয়ে তালাকের অধিকার নিজেই চায় না,এটা কি বাদ দেওয়ার কোন রাস্তা নাই এখন?

**স্বামী যদি নতুন করে তালাকের অধিকার ফিরিয়ে নিতে চায় যে সেটাকে স্ত্রীকে দিবে না তাহলে কি ফিরিয়ে নিতে পারবে?

** তখন সিগনেচার করছে না জেনে,বিয়ের পর জেনে বলছে আচ্ছা দিলাম অধিকার সমস্যা নাই,এরপর বউ এর ওয়াসওয়াসার সমস্যা দেখে বলছে নাহ এটা শুধু তার অধিকার এতে কি বউ অধিকার পাচ্ছে?নাকি অধিকার শেষ?

৬/জামাই-বউ প্রেম চলাকালীন ঢং করে বউ বলতেছে,আমি তোমার কি?জামাই বলতেছে,বন্ধু।বউ বললো আর কিছু না?জামাই বলতেছে,বন্ধু-ই তো যথেষ্ট।এ কথার দরুন কি কোন সমস্যা হবে?

৭/ ছয় নাম্বারের কথা অনুসারে বউ যখন বললো আমি তোমার কি?জামাই ঢং করে বললো,বন্ধু আমরা,আর কি দরকার?এতেই তো চলে,আর কিছু না..এতে কি সমস্যা হবে?এখানে কোন নিয়ত-ই ছিলো না অন্য কিছুর কারন তাদের প্রেম চলছিলো কলে(এই কাপলদের কাছে বন্ধুত্ব অনেক গুরুত্বপূর্ণ, তারা মনে করে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে এটা সবার আগে দরকার মানে বন্ধুত্ব)এখন তার স্বামী যে বললো,বন্ধু হলেই তো চলে,আ কিছু না।এতে কি সমস্যা হবে?

৮/আবার একদিন স্বামী আমার সাথে ফোনে কথা বলার সময় আমি জিজ্ঞেস করলাম কি করো?সে  বললো,এক্স গার্লফ্রেন্ডের সাথে কথা বলতেছি।মানে প্রাক্তন প্রেমিকা।কথাটা আমাকে বলছে...কারন আমার বিয়ের আগে তার সাথে সম্পর্ক ছিলো,এখন তো বউ।তাই মজা করে বললো প্রাক্তন প্রেমিকা।এতে কি বৈবাহিক সম্পর্কে সমস্যা হবে?

৯/ মাসিক অবস্থায় সহবাস করা যায় না, স্ত্রী জানে এখন এসব হারাম।এরপর স্ত্রী যদি মজা করে বলে, কি? তুমি কি কিছু করতে চাও নাকি?তখন স্বামী যদি বলে,তুমি যে বলো এসব হারাম,তো তুমি তো হারাম। মানে এই মুহূর্তে সহবাস হারাম এটা বুঝাইছে।এতে কি তালাক হবে?

1 Answer

0 votes
by (678,880 points)
edited by
জবাবঃ-
بسم الله الرحمن الرحيم


https://ifatwa.info/36539/ ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ  
তালাক হচ্ছে স্বামীর অধিকার। স্বামী তালাক দিলেই তালাক সংঘটিত হবে। 

হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ عَبْدِ اللهِ بْنِ بُكَيْرٍ حَدَّثَنَا ابْنُ لَهِيعَةَ عَنْ مُوسَى بْنِ أَيُّوبَ الْغَافِقِيِّ عَنْ عِكْرِمَةَ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ أَتَى النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم رَجُلٌ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللهِ إِنَّ سَيِّدِي زَوَّجَنِي أَمَتَهُ وَهُوَ يُرِيدُ أَنْ يُفَرِّقَ بَيْنِي وَبَيْنَهَا قَالَ فَصَعِدَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم الْمِنْبَرَ فَقَالَ يَا أَيُّهَا النَّاسُ مَا بَالُ أَحَدِكُمْ يُزَوِّجُ عَبْدَهُ أَمَتَهُ ثُمَّ يُرِيدُ أَنْ يُفَرِّقَ بَيْنَهُمَا إِنَّمَا الطَّلَاقُ لِمَنْ أَخَذَ بِالسَّاقِ

ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট এসে বললো, হে আল্লাহর রসূল! আমার মনিব তার বাঁদীকে আমার সাথে বিবাহ দিয়েছে। এখন সে আমার ও আমার স্ত্রীর মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটাতে চায়। রাবী বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিম্বারে আরোহণ করলেন, অতঃপর বলেনঃ হে লোকসকল! তোমাদের কারো এরূপ আচরণ কেন যে, সে তার গোলামের সাথে তার বাঁদীর বিবাহ দেয়, অতঃপর তাদের মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটাতে চায়? নারীর ঊরু স্পর্শ করা যার জন্য বৈধ, তালাকের অধিকার তার।
(সুনানে ইবনে মাজাহ ২০৮১.বায়হাকী ৯/১৫৭, ইরওয়াহ ২০৪১।)

★শরীয়তের বিধান অনুযায়ী  মহিলা নিজের উপর কেবল তখনি তালাক পতিত করতে পারবে, যদি স্বামী তাকে তালাক দেবার অধিকার দিয়ে থাকে।
এটি নিকাহ নামার ১৮ নং ধারাতে হ্যাঁ লেখার মাধ্যমেই হোক,বা পরবর্তীতে মৌখিক বা লিখিত ভাবেই হোক।
,  
সুতরাং স্বামী যদি স্ত্রীকে তালাকের ক্ষমতা প্রদান করে,আর স্ত্রী স্বামী কর্তৃক তালাকে তাভবিজের ক্ষমতাবলে লিখিত বা মৌখিকভাবে নিজের নফসের উপর তালাক দিয়ে দিলে সেটি পতিত হয়ে যাবে।

আরো জানুনঃ 

ফাতাওয়ায়ে শামীতে আছেঃ
   
قال لھا: طلقي نفسک ولم ینو أو نوی واحدة فطلقت وقعت رجعیة الخ (الدر المختار مع رد المحتار، کتاب الطلاق، باب الأمر بالید، ۴: ۵۷۵، ط: مکتبة زکریا دیوبند)۔
সারমর্মঃ
কেহ যদি তার স্ত্রীকে বলে,তুমি তোমার নিজের নফসকে তালাক দাও,কোনো নিয়ত না করে,অথবা এক তালাকের নিয়ত করে,অতঃপর স্ত্রী তালাক দেয়,তাহলে এক তালাকে রজয়ী পতিত হবে। 

প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
(০১)
https://ifatwa.info/67418/ নং ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছে, 
তাফবীযে তালাকের সাথে কোনো শর্ত বা সময় উল্লেখ না থাকলে সেই তাফবীয বা তালাকের অধিকারটি মজলিসের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে।

সুতরাং স্বামীর কথা
"তুমি ডিভোর্স দিয়া দিও"

এদ্বারা মজলিসের মধ্যে তালাকের অধিকার সীমাবদ্ধ থাকবে।

وفی الدر المختار مع رد المحتار:

"قال لها أنت طالق إن شئت فقالت شئت إن شئت أنت، فقال: شئت ينوي الطلاق أو قالت شئت إن كان كذا لمعدوم) أي لم يوجد بعد كإن شاء أبي أو إن جاء الليل وهي في النهار (بطل) الأمر لفقد الشرط..(وإن قالت شئت إن كان الأمر قد مضى) أراد بالماضي المحقق وجوده كإن كان أبي في الدار وهو فيها، أو إن كان هذا ليلا وهي فيه مثلا (طلقت) لأنه تنجيز (قال لها أنت طالق متى شئت أو متى ما شئت أو إذا شئت أو إذا ما شئت فردت الأمر لا يرتد ولا يتقيد بالمجلس ولا تطلق) نفسها".
(ج:٣,ص:٣٦,ط: دار الفكر)
সারমর্ম:-
যদি স্বামী বলে যে তুমি তালাক যখন যখন চাইবে অর্থাৎ যখন তুমি চাইবে তখন তালাক,,,,তারপর বিষয়টি ফিরিয়ে নিতে চাইলে ফিরিয়ে নেয়া যাবেনা।
এবং মজলিসের সহিত সীমাবদ্ধ থাকবেনা। 

إذَا قَالَ لِامْرَأَتِهِ اخْتَارِي يَنْوِي بِذَلِكَ الطَّلَاقَ أَوْ قَالَ لَهَا طَلِّقِي نَفْسَك فَلَهَا أَنْ تُطَلِّقَ نَفْسَهَا مَا دَامَتْ فِي مَجْلِسِهَا ذَلِكَ وَإِنْ تَطَاوَلَ يَوْمًا أَوْ أَكْثَرَ مَا لَمْ تَقُمْ مِنْهُ أَوْ تَأْخُذَ فِي عَمَلٍ آخَرَ وَكَذَا إذَا قَامَ هُوَ مِنْ الْمَجْلِسِ فَالْأَمْرُ فِي يَدِهَا مَا دَامَتْ فِي مَجْلِسِهَا وَلَيْسَ لِلزَّوْجِ أَنْ يَرْجِعَ فِي ذَلِكَ وَلَا يَنْهَاهَا عَمَّا جَعَلَ إلَيْهَا وَلَا يَفْسَخُ كَذَا فِي الْجَوْهَرَةِ النَّيِّرَةِ. 

যদি স্বামী তার স্ত্রীকে বলে, তুমি নিজের রাস্তা নিজে গ্রহণ করো, এবং এদ্বারা স্বামী তালাকের নিয়ত করে থাকে, অথবা স্বামী তার স্ত্রীকে বলে, তুমি তোমার নিজেকে তালাক দাও, তাহলে স্ত্রী ঐ মজলিসে যতক্ষণ থাকবে, ততক্ষণ নিজেকে তালাক দিতে পারবে।যতক্ষণ এই মজলিস থেকে না উঠবে বা অন্য কোনো কাজে মনোনিবেশ করবে, ততক্ষণ তালাকের অধিকার থাকবে,যদি মজলিসে একাধিক দিনও বসা থাকে,তাহলেও তার তালাকের অধিকার অবশিষ্ট থাকবে। স্বামী মজলিস থেকে উঠে গেলেও স্ত্রী যদি মজলিসে বসা থাকে,তাহলেও তার অধিকার বাকী থাকবে, স্বামী সে তার অধিকার প্রদানকে ফিরিয়ে নিয়ে আসতে পারবে না এবং স্ত্রীকে তালাক প্রদাণের ক্ষেত্রে বাধাও দিতে পারবে না, এমনকি সেই অধিকারকে ভঙ্গও করতে পারবে না।(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/৩৮৭)

প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
ছেলে বললো,ওকে।তোমার একটা স্বাধীনতা আছে না?দিলাম অধিকার।

উপরোক্ত কথার দরুন আপনি তালাকের অধিকার প্রাপ্ত হয়েছেন। 
তবে এটি সাময়িক সময়ের জন্য মাত্র,এই অধিকার শুধু সেই মজলিসের সাথেই সীমাবদ্ধ থাকবে । তাই সেই মজলিসের পর আর আপনার তালাকের অধিকার থাকবেনা। সুতরাং আপনি এখন আর তালাকের অধিকার প্রাপ্ত নন।

(০২)
অধিকার ফিরে নেয়ার দ্বারা ফিরিয়ে নেয়া যায়না।
তবে প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে মজলিস খতম হওয়া দরুন তালাকের অধিকার শেষ হয়ে গিয়েছে। 

(০৩)
প্রশ্নের বিবরন মতে তালাক হবেনা। 

(০৪)
নিজ কানে আসার মতো আওয়াজে উচ্চারণ না হলে তালাক হবেনা।

(০৫)
প্রশ্নে উল্লেখিত কাবিননামার দরুন স্ত্রী তালাকের অধিকার প্রাপ্তই হয়নি।

বাকি প্রশ্নের জবাব জানতে এক প্রশ্নের জবাব দ্রষ্টব্য।

(০৬)
এ কথার দরুন কোন সমস্যা হবেনা।

(০৭)
এতে কোনো সমস্যা হবেনা।

(০৮)
এতে তাদের বৈবাহিক সম্পর্কে সমস্যা হবেনা।

(০৯)
প্রশ্নের বিবরন মতে এক্ষেত্রে তালাক হবেনা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...