ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১)
https://www.ifatwa.info/827 নং ফাতাওয়ায় বলেছি যে,
সুপ্রিয় পাঠকবর্গ!
কোরআন ও সহীহ সুন্নাহর আলোকে মাস'আলা উদ্ভাবনকারী চার মাযহাবের উপরুক্ত অালোচনা দ্বারা আমরা বুঝতে পারলাম যে,হজ্বের মৌসুমে আরাফা এবং মুযদালিফা ব্যতীত অন্য কোথাও দুই নামাযকে একত্রকরণ কখনো ঠিক হবে না।কিছু মাযহাবে অনুমোদিত থাকলেও অনুত্তম বলা হয়েছে।
তাই নামাযকে উত্তমভাবে পড়াই আমাদের জন্য উচিৎ।
যেমন আল্লাহ তা'আলা বলেন-
ﻓَﺈِﺫَﺍ ﻗَﻀَﻴْﺘُﻢُ ﺍﻟﺼَّﻼَﺓَ ﻓَﺎﺫْﻛُﺮُﻭﺍْ ﺍﻟﻠّﻪَ ﻗِﻴَﺎﻣًﺎ ﻭَﻗُﻌُﻮﺩًﺍ ﻭَﻋَﻠَﻰ ﺟُﻨُﻮﺑِﻜُﻢْ ﻓَﺈِﺫَﺍ ﺍﻃْﻤَﺄْﻧَﻨﺘُﻢْ ﻓَﺄَﻗِﻴﻤُﻮﺍْ ﺍﻟﺼَّﻼَﺓَ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﺼَّﻼَﺓَ ﻛَﺎﻧَﺖْ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟْﻤُﺆْﻣِﻨِﻴﻦَ ﻛِﺘَﺎﺑًﺎ ﻣَّﻮْﻗُﻮﺗًﺎ
অতঃপর যখন তোমরা নামায সম্পন্ন কর, তখন দন্ডায়মান, উপবিষ্ট ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ কর। অতঃপর যখন বিপদমুক্ত হয়ে যাও, তখন নামায ঠিক করে পড়। নিশ্চয় নামায মুসলমানদের উপর ফরয নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে।(সূরা নিসা-১০৩) বিস্তারিত জানুন- https://www.ifatwa.info/827
(২)
স্ত্রী তার স্বামীর অনুগামী হয়ে থাকে।স্বামী মুকিম হলে স্ত্রীও মুকিম হবে।যেহেতু আপনার স্বামীর বাড়ীতে আপনার স্বামী মুকিম।সুতরাং আপনিও মুকিম।তাই আপনি পূর্ণ নামায পড়বেন।